আজকের দেশ রিপোর্ট : ঐতিহ্যবাহী ‘বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন’ এর (বিএফইউজে’র) নির্বাচিত মহাসচিব তারুন্যের প্রতিক শাবান মাহমুদ। দেশের ৬৪ টি জেলার সর্বস্হরের সাংবাদিক সমাজের নির্বাচিত নেতা শাবান মাহমুদ।
শাবান মাহমুদ হঠাৎ করে ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের নেতা নির্বাচিত হননি।
ঐতিহ্যবাহী ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নে বিভিন্ন নির্বাচনে বিভিন্ন পদে বিপুল ভোটের ব্যবধানে নির্বাচিত হয়েছিলেন।
ডিইউজের সাধারন সম্পাদক, সভাপতিও নির্বাচিত হন। শাবান মাহমুদ কখনো বিনা প্রতিদন্ধিতায় নেতা হননি। নেতা হয়েছেন সাংবাদিক সমাজের গোপন ভোটে প্রতিদন্ধিতা করেই।
তেমনি ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নে মহাসচিব পদে সারা দেশের সাংবাদিকরা গোপন ভোট দিয়েই নির্বাচিত করেছেন।
তারুন্যের প্রতিক শাবান মাহমুদের রয়েছে আকাশ সমান জনপ্রিয়তা।
শাবান মাহমুদের সাথে প্রয়াত নেতা আলতাফ মাহমুদ, শাহ আলমগির ভাইদের এবং ওমর ফারুক ভাইর নেতৃত্বের কার্যনির্বাহী পরিষদে আমি “কামাল চৌধুরী”ও ছিলাম।
চার দলীয় জোট সরকারের সময় কুষ্টিয়ার সাংবাদিকদের নানা সমস্যা নিরসনে অভিসংবাদিত নেতা ইকবাল সোবহান চৌধুরী ভাই নেতৃত্ব ওমর ফারুক ভাই আমি কামাল চৌধুরী যাই।
সেখানে বিএনপির জনৈক এমপির পালিতও লেলিত বিএনপি এবং জামায়াতি সন্রাসীরা আক্রমন করলে আমরা রক্তাক্ত আহত হই।
নির্বাচিত সাংবাদিক ইউনিয়ন নেতারাই রাস্ট্র এবং সরকারে নিকট আমরা সাংবাদিক সমাজের সার্বিক প্রতিনিধিতত্ব করার একতিয়ার রাখেন।
তেমনি অন্যান্য নেতাদেরও জনপ্রিয়তা রয়েছে। অনেকেই হয়তো আমার এই মন্তব্য গ্রুপিং এর কারনে পছন্দ নাও করতে পারেন।
তবে সত্য বলতে হলে, বয়সের তুলনায় সাংবাদিক সমাজের “অবিসংবাদিত নেতা ইকবাল সোবহান চৌধুরীর” পরেই তারুন্যের প্রতিক শাবান মাহমুদের রয়েছে জন প্রিয়তা।
একজন নেতার গুনেই জনপ্রিয়তা গড়ে উঠে।
সম্প্রতি লক্ষ করছি মহান মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতা বিরোধী একটি চক্র শাবান মাহমুদ কে নিয়ে নানা অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে।
আগেই বলেছি শাবান মাহমুদ সাংবাদিক সমাজের ভোটে নির্বাচিত নেতা।
নেতাদের অপনানের অর্থই হচ্ছে সাংবাদিক সমাজের অপমান।
কোন নেতাকে নিয়ে কুৎসা, অপপ্রচার, অপবাদ প্রচার কোন ভাবেই সঠিক না।
প্রত্যাশা করি আমরা আমাদের নেতাদের অসম্মান কখনো কামনা করবো না।
জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
জয় হউজ সাংবাদিক সমাজের।