অবশেষে অপহরণ মামলার জট খুললো
নিজস্ব প্রতিনিধি : ডিআইজি শেখ নাজমুল আলম, বিপিএম(বার), পিপিএম(বার), একরামুল হাবিব, অ্যাডিশনাল ডিআইজি, সিআইডি ঢাকা মহোদয়ের দিক-নির্দেশনায় ও বিশেষ পুলিশ সুপার, মিলু মিয়া বিশ্বাস, সিআইডি রংপুর মহোদয়ের তত্বাবধান এবং সার্বিক নির্দেশনা মোতাবেক এসআই ইউনুস আলী, সিআইডি রংপুর এর কাছে তদান্তাধিন কোতয়ালী (আরপিএমপি), থানার মামলা নং- ২৮ তারিখ- ২৭/০৩/২০১৯ খ্রিঃ, ধারা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন (সংশোধিত/২০০৩) এর ৭/৩০ এর এজাহারনামীয় আসামী ১) মোঃ রফিকুল ইসলাম @ বাপ্পি (৩৫) পেশা- নাপিত, পিতা- মোঃ আসলাম @ ভোলা, মাতা- মোছাঃ সুপিয়া, সাং- আলমনগর কোলনী, ওয়ার্ড নং-২৭, থানা- কোতয়ালী (আরপিএমপি), রংপুর’কে মোহাম্মদপুর, ঢাকা হতে গ্রেফতার করা হয়।
পরবর্তীতে আসামীর বর্ণনামতে ভিকটিম ডাঃ মোছাঃ আয়েশা সিদ্দিকা মিতু (৩৪), পিতা- এম,এ গফুর, পিতা- মৃত চাঁদ মিয়া, সাং- গ্রান্ডহোটেল মোড় করনজাই রোড, বাসা নং-১৬, থানা- কোতয়ালী (আরপিএমপি), রংপুর এবং ভিকটিম শিশু পুত্র মোঃ নোমান দানিয়াল আজলান (৭), পিতা- মোঃ আরিফুল ইসলাম, মাতা- মোছাঃ আয়েশা সিদ্দিকা মিতু, সাং- আশরতপুর (মর্ডান), থানা- তাজহাট (আরপিএমপি), রংপুর’দেরকে গত ২১/১২/২০২০ খ্রিঃ তারিখে এসআই ইউনুস আলী এর নেতৃত্বে রংপুর জেলা সিআইডি টিম ও সিআইডি সদর দপ্তর এর টিম অভিযান পরিচালনা করে ঢাকাস্থ মোহাম্মদপুর থানাধীন রোড-২, বাসা নং-৯/এ, চানমিয়া হাউজিং হতে উদ্ধার পূর্বক অদ্যই ২২/১২/২০২০ খ্রিঃ তারিখে সিআইডি রংপুর জেলা অফিসে নিয়ে আসা হয়।
বিজ্ঞ আদালত ভিকটিমের ২২ ধারা লিপিবদ্ধ করেন এবং বিজ্ঞ আদালত এজাহারনামীয় আসামি কে জেল হাজতে প্রেরণ করেন।
ঘটনার সংক্ষিপ্ত বিবরণঃ মামলার বাদী ও ভিকটিম বাঙালি পরিবার ভিকটিম একজন চিকিৎসক বটে। অপরদিকে আসামি বিহারি বংশোউদভূত এবং আসামির বিরুদ্ধে পূর্ব স্ত্রী কে প্ররোচিত করে মেরে ফেলার মামলা সহ একাধিক মাদক দ্রব্যের মামলা রয়েছে বলে প্রকাশ পায় ও জানা যায়। ভিকটিম মোছাঃ আয়েশা সিদ্দিকা মিতু (৩৫), এক সন্তানের মাতা এবং একজন গাইনী ডাক্তার। এই মামলার ঘটনার অনুমান ৭/৮ বছর পূর্ব হতে আসামি রফিকুল ইসলাম বাপ্পির সাথে ভিকটিমের ভালোবাসা ও প্রেমের সম্পর্ক চলে আসছে। গত ১৭/০৩/২০১৯ খ্রিঃ তারিখ দুপুর অনুমান ১২.০০ ঘটিকা হতে দুপুর ০২.০০ ঘটিকার মধ্যে ফুসলাইয়া ও মিথ্যা প্রলোভন দেখিয়া নিয়ে যান।