রসিক মেয়র কর্তৃক ২৯ নং ওয়ার্ডে কবরস্থানের উন্নয়ন, অলি-গলিতে সিসি সড়ক ও ড্রেন নির্মাণ কাজ পরিদর্শন

অন্যান্য এইমাত্র রংপুর

নিজস্ব প্রতিনিধি ঃ গতকাল বুধবার ২ মার্চ, রাজশাহী মহানগরীর সমন্বিত নগর অবকাঠামো উন্নয়ন শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় মহানগরীর ২৯নং ওয়ার্ড চলমান বিভিন্ন উন্নয়ন কাজ পরিদর্শন করেছেন রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের মেয়র এ.এইচ.এম খায়রুজ্জামান লিটন।


বিজ্ঞাপন

গতকাল বুধবার বেলা ১২টা থেকে ৩টা পর্যন্ত ২৯নং ওয়ার্ডে নতুন সিসি সড়ক, টার্শিয়ারি ও সেকেন্ডারী ড্রেন নির্মাণ, খোজাপুর কবরস্থান উন্নয়ন চলমান নির্মাণ কাজ পরিদর্শন করেন মেয়র মহোদয়।

২৯নং ওয়ার্ডের সুরাফানের মোড়, ফুরকিপাড়া, মধ্য ডাশমারী, খোজাপুর, কাশেমের মোড়, নদীর ধার, মিজানের মোড়, চরসাতবাড়িয়া এলাকায় চলমান বিভিন্ন উন্নয়ন কাজ পরিদর্শনকালে স্থানীয় বাসিন্দাদের সাথে কথা বলেন মেয়র।

এ সময় স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, ২৯নং ওয়ার্ডের নিচু এলাকাগুলোতে আগে পানি উঠতো। ড্রেন নির্মাণের কারণে এখন আর পানিবন্দি থাকতে হয় না। উন্নয়নে কাজে খুঁশি তারা।

প্রকৌশলী বিভাগ জানিয়েছে, রাজশাহী মহানগরীর সমন্বিত নগর অবকাঠামো উন্নয়ন শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় নগরীর ২৯নং ওয়ার্ডে ৪ কোটি ১৫ লাখ ২৩৫৪ টাকা ব্যয়ে ৬০টি নতুন সিসি সড়ক, ১৮টি সিসি সড়ক পুনঃ নির্মাণ এবং ৫৫টি টার্শিয়ারি ড্রেন নির্মাণ চলমান রয়েছে।

এছাড়াও ২৯নং ওয়ার্ডে ৪ কোটি ৬৭ লাখ ৯৪৭ টাকা ব্যয়ে ৭৩টি সিমেন্ট কংক্রিট সড়ক, ৭৩টি টার্শিয়ারি ড্রেন নির্মাণ চলমান রয়েছে। এছাড়াও নগরীর ২৯নং ওয়ার্ডে ৩ কোটি ৬০ লাখ ১১ হাজার ৩৭৬ টাকা ব্যয়ে ৮০টি নতুন সিসি সড়ক, ৭৬টি টার্শিয়ারি ড্রেন নির্মাণ চলমান রয়েছে। এছাড়াও ২৯নং ওয়ার্ডে ৭৬ লাখ ৯৪৭ টাকা ব্যয়ে ২টি সেকেন্ডারী ড্রেন নির্মাণ সম্পন্ন হয়েছে।

পরিদর্শনকালে ২৯নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোঃ মাসুদ রানা, সাবেক কাউন্সিলর ও ২৯নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাহের হোসেন সুজা, ২৮ নং ওয়ার্ড (পূর্ব) আওয়ামী লীগের সভাপতি মোঃ মকসেদ আলী, ২৮ নং ওয়ার্ড (পশ্চিম) আওয়ামী লীগের (ভারপ্রাপ্ত) সভাপতি আনন্দ কুমার ঘোষ, প্রকল্প পরিচালক মোঃ নুর ইসলাম তুষার, নির্বাহী প্রকৌশলী শামসুদ্দিন হায়দার, টাউন প্ল্যানার বনি আহসান, সহকারী প্রকৌশলী অনন্য ইসলাম নির্ঝর, উপ-সহকারী প্রকৌশলী মোঃ মোকাম্মেল আলী, উপ-সহকারী প্রকৌশলী মোঃ আলমতি শারাফুদ্দিন, মোঃ ইউসুফ আলী, সজিবুর রহমান, মোঃ শামস্ নুর, তামিরুল ইসলাম জনি প্রমুখ।