!! দুদক এনফোর্সমেন্ট ইউনিট হতে বুধবার ১১মে, ৬ টি অভিযোগের বিষয়ে পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে এবং ২ টি অভিযান পরিচালনা করা সহ ৪ টি দপ্তরে পত্র প্রেরণ করা হয়েছে !!
নিজস্ব প্রতিবেদক ঃ জেলা শিক্ষা অফিসার, নারায়ণগঞ্জ এর বিরুদ্ধে এনটিআরসিএ এর মাধ্যমে নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষকগণের এমপিও প্রাপ্তির জন্য ফরওয়ার্ডিং প্রদানের ক্ষেত্রে ক্ষমতার অপব্যবহার সংক্রান্ত অভিযোগ বিষয়ে দুর্নীতি দমন কমিশন, সজেকা, ঢাকা-২ উপ-পরিচালক মোঃ জাহাঙ্গীর আলম ও মোঃ সালাম আলী মোল্লার সমন্বয়ে গঠিত একটি টিম বুধবার ১১ মে, এনফোর্সমেন্ট অভিযান পরিচালনা করেছে।
সরেজমিনে অভিযানকালে দেখা যায়, এনটিআরসি এর মাধ্যমে নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষকগণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের মাধ্যমে এমপিওর জন্য আবেদন করেন।
উক্ত আবেদন উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারের মাধ্যমে জেলা শিক্ষা অফিসার বরাবর প্রেরণ করা হয়। জেলা শিক্ষা অফিসার উক্ত আবেদন এবং সংশ্লিষ্ট রেকর্ডপত্র যাচাই বাছাই করে সঠিক থাকলে আঞ্চলিক কার্যালয়ের উপ-পরিচালক বরাবর প্রেরণ করেন।
রেকর্ডপত্র যাচাইকালে দেখা যায়, ২০২২ সালে নারায়ণগঞ্জ জেলায় এনটিআরসিএ এর মাধ্যমে নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষকগণের কোন আবেদন জেলা শিক্ষা অফিসারের নিকট পেন্ডিং নেই। তথাপি ২০২২ সালে নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষকগণের এমপিও এর জন্য আবেদনসমূহের কপি সংগ্রহ করা হয়েছে।
তবে উক্ত আবেদনে এমপিও প্রার্থীদের মোবাইল নম্বর না থাকায় অভিযোগের সত্যতা তাৎক্ষণিকভাবে নিশ্চিত হওয়া যায়নি। উক্ত শিক্ষকদের বক্তব্য গ্রহণ করে অভিযোগের সত্যতা নিশ্চিত হয়ে যথাশীঘ্রই সম্ভব এনফোর্সমেন্ট প্রতিবেদন কমিশন বরাবর দাখিল করবে দুদক টিম।
এছাড়াও দুদক অভিযোগ কেন্দ্রে (হটলাইন-১০৬) আগত অভিযোগের প্রেক্ষিতে ব্যবস্থা গ্রহণপূর্বক কমিশনকে অবহিত করার জন্য ৪টি দপ্তরে দুদক এনফোর্সমেন্ট ইউনিট হতে পত্র প্রেরণ করা হয়েছে।