আগামি নভেম্বর – ডিসেম্বরে  ক্সবাজারের  সাগরের উপর নব নির্মিত রানওয়ে দিয়ে বিমান উড়বে

Uncategorized অর্থনীতি চট্টগ্রাম জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশেষ প্রতিবেদন

নিজস্ব প্রতিনিধি  :  আগামি নভেম্বর – ডিসেম্বরে  ক্সবাজারের  সাগরের উপর নব নির্মিত রানওয়ে দিয়ে বিমান উড়বে। বিমান যখন মাটিতে নামবে, তখন উপর থেকে যাত্রীদের মনে হবে সাগরের মধ্যেই অবতরণ করছেন সবাই। এমন অনুভূতি দেয়া বিমানবন্দর বিশ্বে খুব কম আছে। সমুদ্র সৈকতময় রানওয়ের সেই স্বপ্ন দেশে এখন দৃশ্যমান। এ বছরের শেষেই কক্সবাজারে বিমান উড়বে সাগরের ভেতরের রানওয়ে দিয়ে।


বিজ্ঞাপন

প্রকল্পের কাজ প্রায় শেষ, এই রানওয়ের কাজ শেষ হলে এটি হবে বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ রানওয়ে। রানওয়ে পরিষেবা চালু হলে, বোয়িং ৭৭৭ এবং বোয়িং ৭৪৭-এর মতো বড় বিমানগুলো কক্সবাজার বিমানবন্দরে অবতরণ করতে সক্ষম হবে।

কক্সবাজার বিমানবন্দরের বর্তমান রানওয়ের দৈর্ঘ্য ২.৭৪ কিলোমিটার; এটি বাড়ানো হচ্ছে আধা কিলোমিটারের বেশি। মোট দৈর্ঘ্য হবে ৩.২ কিলোমিটার। শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকেও ২০০ ফুট বড় হবে এই রানওয়ে। এখন রানওয়ে ছোট হওয়ায় বোয়িংসহ বড় বিমান ওঠানামা করতে পারে না এখানে।

সমুদ্রে যে মোহনা, সেটি ভরাট করে রানওয়ে করা হয়েছে বিমান যখন ল্যান্ড করবে, তখন নান্দনিক একটা ভিউ পাওয়া যাবে। প্রকল্প বাস্তবায়নকারী চীনা কোম্পানি চাইছে, এ বছরের সব কাজ শেষ করতে। যাতে ডিসেম্বরের মধ্যেই উদ্বোধন করে বিমান ওঠানামা করতে পারে সাগরিকার রানওয়ে দিয়ে। এর ফলে কক্সবাজারমুখী পর্যটকরা আকৃষ্ট হবেন অনেক বেশি। (তথ্য সূত্র ও ছবি : ডিফেন্স রিসার্চ ফোরাম)


Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *