দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঝালকাঠি-নলছিটি আসনে  জনপ্রিয়তার শীর্ষে আলহাজ্ব আমির হোসেন আমু

Uncategorized জাতীয় জীবনী বরিশাল বিশেষ প্রতিবেদন রাজনীতি সারাদেশ

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঝালকাঠি – নলছিটি আসনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী বর্নাঢ্য  রাজনৈতিক চরিত্র, মিষ্টার ডিসিশন নামে খ্যাত, প্রাক্তন মন্ত্রী ও বর্তমান সাংসদ প্রবীন নেতা আলহাজ্ব আমির হোসেন আমু।


বিজ্ঞাপন

আমিনুর রহমান বাদশা  :  দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন পেয়ে ঝালকাঠি নলছিটি আসনে প্রচার প্রচারনা চালাচ্ছেন আলহাজ্ব আমির হোসেন আমু, তিনি ছুটে চলছেন তার আসনের জনসাধারণের দোরগোড়ায়, গ্রাম-গঞ্জের হাটবাজার, পাড়া-মহল্লায়। নিয়মিত খোঁজ খবর নিচ্ছেন তার এলাকার জনসাধারণের। প্রবীণ এই রাজনীতিবিদের রাজনৈতিক জীবন বেক্তিগত জীবন সম্পর্কে অনেকেই অনেক বিষয়ে অবগত নয়। ঝালকাঠি নলছিটি আসনের জনসাধারণসহ দেশের আপামর জনগণের কাছে আজ তুলে ধরা হলো আলহাজ্ব আমির হোসেন আমুর দীর্ঘদিনের বিবর্তনিক পরিবর্তনের রাজনৈতিক জীবনসহ বেক্তি পরিচিতি।

নাম: আলহাজ্ব আমির হোসেন আমু, পিতা: মরহুম মোয়াজ্জেম হোসেন, মাতা: মরহুমা আকলিমা খাতুন। খুব ছোট বেলায় আমির হোসেন আমু পিতা মাতাকে হারান। যার ফলে তিনি তাঁর খালার কাছে  ( অপসোনিনের মালিক ক্যাপ্টেন সবুরের মাতা) লালিত পালিত হন।

শিক্ষা জীবন :  তিনি ১৯৬৫ সালে বরিশাল সরকারী ব্রজমোহন কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক পাশ করেন। ১৯৬৮ সালে বরিশাল আইন মহাবিদ্যালয় থেকে এল এল বি ডিগ্রি অর্জন করেন। পরবর্তীতে একটু বিলম্ব হলেও স্বচ্ছল পরিবারের সন্তান জনাব আমির হোসেন আমু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন।

রাজনীতিতে অংশগ্রহন :  আমির হোসেন আমু কিশোর বয়সে বাংলার কিংবদন্তী নেতা অবিভক্ত বাংলা ও পূর্ব বাংলার মূখ্যমন্ত্রী কৃষক হিতৈষী শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের সংস্পর্শে আসেন এবং ১৯৫৪ সালে অনুষ্ঠিত যুক্তফ্রন্টের নির্বাচনী প্রচারে সক্রিয় ভাবে অংশগ্রহন করেন। সেই সময় মিছিলে নেতৃত্ত্ব দানকালে কারান্তরীন হন। তিনি ১৯৫৯ সালে বরিশাল সর্বদলীয় ভাষা আন্দোলন কমিটির আহবায়ক ছিলেন। আমির হোসেন আমু ১৯৫৯–৬৪ সাল পর্যন্ত বরিশাল জেলা ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক ও সভাপতি ছিলেন। তিনি ১৯৬৩-৬৪ শিক্ষা বর্ষে ব্রজমোহন কলেজের নির্বাচিত ভি পি ছিলেন। তিনি ১৯৬২ সালে বরিশাল ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের আহবায়ক ছিলেন এবং হামিদুর রহমান শিক্ষা কমিশন রিপোর্ট বিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্ত্ব প্রদান করেন।

তিনি ১৯৬৫ সালে পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির প্রচার সম্পাদক ছিলেন এবং ১৯৬৭ সালে ছাত্রলীগ কেন্দীয় কমিটির কোষাধ্যক্ষ ছিলেন।১৯৬৬ সালের ৬ দফা আন্দোলনে সক্রিয় ভাবে অংশগ্রহন করেন। ৬দফার দাবীতে আহুত ৭ই জুনের হরতালকে সফল করার জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করেন। তিনি ১৯৬৯ সালের গণআন্দোলন সফল করার জন্য প্রাক্তন ছাত্রনেতাদের সাথে মিলে বিশেষ ভূমিকা পালন করেন।

সংসদীয় রাজনীতিতে অংশগ্রহন :  আমির হোসেন আমু ১৯৭০ সালে অনুষ্ঠিত সাধারন নির্বাচনে বঙ্গবন্ধু কর্তৃক নমিনেশন প্রাপ্ত হয়ে প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচনে ঝালকাঠি থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে বিপুল ভোটে নির্বাচিত হন। ১৯৭৩ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঝালকাঠি থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।

মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহন :  আমির হোসেন আমু ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয় ভাবে অংশগ্রহন করেন এবং বরিশাল, ঝালকাঠি, যশোহর ও ফরিদপুর মুজিব বাহিনীর অধিনায়কের দ্বায়িত্ব সফলভাবে পালন করেন।

জাতীয় রাজনীতিতে আমির হোসেন আমু : আমির হোসেন আমু ১৯৭২ সালে বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে প্রয়াত কিংবদন্তী নেতা শেখ ফজলুল হক মনি প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের প্রতিষ্ঠাতা প্রেসিডিয়াম সদস্য ছিলেন। ১৯৭৫ সালে তিনি বঙ্গবন্ধু কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগের  ঝালকাঠি জেলার গভর্নর হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত হন ও প্রশিক্ষন গ্রহন করেন।

বঙ্গবন্ধু হত্যার পর আমির হোসেন আমুর ভূমিকা : ১৯৭৫ সালের ১৫ ই আগষ্ট জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সপরিবারে নিহত হওয়ার পর বঙ্গবন্ধুর স্নেহধন্য আমির হোসেন আমুকে খুনি মুশতাক কারাগারে নিক্ষেপ করে। দীর্ঘ ১৯৭৫–৭৮ সাল পর্যন্ত তিনি কারান্তরীন ছিলেন। পরে হেবিয়াস কর্পাস রিট আবেদন করে মুক্তিলাভ করেন। আমির হোসেন আমু ১৯৭৮–১৯৮৬ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের চেয়ারম্যানের দ্বায়ি্ত্ত্ব পালন করেন। ১৯৮১-৯২ সাল পর্যন্ত তিনি আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কমিটি যুগ্ম সম্পাদক পদে দ্বায়িত্ব পালন করেন।১৯৯২ সালে তিনি আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সর্বোচ্চ নীতি নির্ধারনী ফোরাম প্রেসিডিয়ামের  সদস্য নির্বাচিত হন।

মন্ত্রী পরিষদে আমির হোসেন আমু :  দীর্ঘ ২১ বছর পর আওয়ামী লীগ যখন জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্ত্বে ১৯৯৬ সালে সরকার গঠন করেন, তখন জনাব আমির হোসেন আমুকে খাদ্যমন্ত্রীর দ্বায়িত্ত্ব প্রদান করা হয়। তিনি তাঁর উপর অর্পিত দ্বায়িত্ত্ব সূচারু রুপে পালন করেন। ২০১৪ সালে যখন জননেত্রী সরকার গঠন করেন, তখন আমির হোসেন আমু শিল্প মন্ত্রীর দ্বায়িত্ত্ব পালন করেন। বর্তমানে তিনি আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মন্ডলির সদস্য ও বর্ষিয়ান নেতা।

 

 

 

 

নির্বাচনী আলোচনা ও মতবিনিময় সভায় ঝালকাঠি নলছিটি আসনের জনসাধারণের মাঝে জননেতা আলহাজ্ব আমির হোসেন আমু।

 

আলহাজ্ব আমির হোসেন আমুর জনপ্রিয়তা ও তার দীর্ঘদিনের কর্মযজ্ঞ নিয়ে  কথা হয় ঝালকাঠি সদর উপজেলাধীন নথুল্লাবাদ ইউনিয়নে চেয়ারম্যান সরদার নজরুল ইসলাম জাহাঙ্গীর এর সাথে তিনি জানান, আলহাজ্ব আমির হোসেন আমু  ঝালকাঠি নলছিটি আসনের জনসাধারণের জন্য নিবেদন প্রাণ।

ঝালকাঠি সদর উপজেলাধীন নথুল্লাবাদ ইউনিয়নে চেয়ারম্যান সরদার নজরুল ইসলাম জাহাঙ্গীর আজকের দেশ ডটকম কে  জননেতা আলহাজ্ব আমির হোসেন আমু  কর্তৃক বিভিন্ন বাস্তবায়িত উন্নয়নমূলক কাজের বর্ণনা দেন, তার দেওয়া বর্ননা অনুযায়ী আলহাজ্ব আমির হোসেন আমু ঝালকাঠি নলছিটি আসনে যে সকল উন্নয়ন মুলক কার্যক্রম বাস্তবায়ন করেছেন তা যথাক্রমে তুলে ধরা হলো।

রাস্তা, মসজিদ, মাদ্রাসা স্কুল ও কলেজ  সমূহ : দিবাকরকাঠি সাইক্লোন সেন্টার নির্মান, দিবাকরকাঠি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ভবন নির্মাन, দিবাকরকাঠি কমিউনিটি ক্লিনিক ভবন নির্মান,চাচের সৈয়দা জামিলা খাতুন কলেজের নতুন ভবন নির্মান,  নথুল্লাবাদ ইউনিয়ন ভূমি অফিসে নতুন ভবন নির্মান, চাচের ফাজিল মাদ্রাসায় নতুন ভবন নির্মান, চাচের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নতুন ভবন নির্মাণ, নথুল্লাবাদ উচ্চ বিদ্যালয়ে নতুন ভবন নির্মান, নথুল্লাবাদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নতুন ভবন নির্মান,  বাড়েয়ারা সরকারি আবাসন ৪০টি ঘর নির্মাণ,  নৈয়ারী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নতুন ভবন নির্মান,  নথুল্লাবাদ ইউনিয়ন পরিষদের নতুন ভবন নির্মান, বীরকাঠি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নতুন ভবন নির্মান,  বীরকাঠি পানি ব্যবস্থাপনা অফিস নির্মান,  বেরকাঠি কমিউনিটি ক্লিনিক নির্মান, সাহাবাঙ্গল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সরকারি নতুন ভবন নির্মাণ, নথুল্লাবাদ কৃষক ভবন নির্মান, হরিপাশা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন ভবন নির্মাণ।

নতুন ভবন নির্মান (চলমান) : পিন্ড মসজিদ হইতে দিবাকরকাঠি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পর্যন্ত রাস্তা পিচ ঢালাই করন।দিবাকরকাঠি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় হইতে এম আহম্মেদ এর বাড়ি পর্যন্ত রাস্তায় হেরিংবন। নথুল্লাবাদ বিলাম হইতে দিবাকরকাঠি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পর্যন্ত রাস্তা পিচ ঢালাই করন।দিবাকরকাঠি ঘোষ বাড়ি হইতে রশিদ দফাদারের বাড়ি পর্যন্ত রাস্তায় হেরিংবন করুন।চাকলা বাজার হইতে পিরল্ড পর্যন্ত রাস্তায় পিচ ঢালাই করন।বাড়ৈয়ারা হইতে চাকলা বাজার হইয়া নৈয়ারী শেষ সিমানা পর্যন্ত। হারিপাশা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় হইতে চাচের মূল রাস্তা পর্যন্ত রাস্তা পিচ ঢালাই করন।প্রেমহার মজিদ খানের বাড়ির ব্রিজ হইতে হরিপাশা প্রাথমিক বিদ্যালয় পর্যন্ত রাস্তা পিচ ঢালাই করন।নথুল্লাবাদ ইউনিয়ন পরিষদ হইতে জালালকাঠি পর্যন্ত রাস্তা পিচ ঢালাই করন। গুদিঘাটা হইতে মানপাশা বাজার পর্যন্ত রাস্তা পিচ ঢালাই করন। বীরকাঠী বাজার হইতে ইউনিয়ন পরিষদ পর্যন্ত রাস্তা পিচ ঢালাই করন। সাহভাঙ্গল অবদার খাল হইতে বীরকাঠী বাজার পর্যন্ত রাস্তায় হেরিংবন করন।লাটিমসার মাদ্রাসা হইতে পূর্বের বাড়ি পর্যন্ত রাস্তা পিচ ঢালাই করন। ১৪. নথুল্লাবাদ তেতুলতলা বাজার হইতে গুয়াবাড়ি পর্যন্ত রাস্তা পিচ ঢালাই করন। নথুল্লাবাদ বিশ্বাস বাড়ি হইতে গাজি বাড়ি পর্যন্ত রাস্তা পিচ ঢালাই করন। নৈয়ারী এন্তাজ আলী খানের বাড়ির সামনের ব্রিজ থেকে  প্রাথমিক বিদ্যালয় পর্যন্ত রাস্তায় হেরিংবন করন।

সরকার কর্তৃক ভাতা ভোগীর তালিকা :  বয়স্ক ভাতা ৯৩৯ জন। বিধবা ভাতা ৩৯৬ জন। প্রতিবন্ধী ভাতা ২৮৯ জন। মাতৃত্বকালীন ভাতা ২০২ জন। বিশেষ ভাতা ০৫ জন। মুক্তিযোদ্ধা ভাতা ১৩০ জন। ভিজিডি কার্ড ১৫৫ জন। টিসিবি ১০০৫ জন। মুক্তিযোদ্ধার ঘর ১৮টি। টিউবওয়েল মোট ৩০০টি।

আলহাজ্ব আমির হোসেন আমুর প্রচার প্রচারনায় অংশ নিয়েছে এলাকার জনসাধারণ।

 

 

ব্রিজ সমূহ : দিবাকরকাঠি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সামনে ব্রিজ নির্মান।দিবাকরকাঠি বকুল তলা রাস্তায় বারেক হাং এর বাড়ির সামনে ব্রিজ নির্মান। হবিরকাঠি লিটন সচিব এর বাড়ির সামনের রাস্তায় নৈয়ারী খালে গার্ডার ব্রিজ নির্মান। দিবাকরকাঠি মজনু তাং এর বাড়ির সামনে ব্রিজ নির্মান। দিবাকরকাঠি সাহেল ডা. এর বাড়ির সামনের রাস্তায় গার্ডার ব্রিজ নির্মান। দিবাকরকাঠি সত্তার পুলিশের বাড়ির সামনে ব্রিজ নির্মান। চাকলা বাজার সংলগ্ন খালে গার্ডার ব্রিজ নির্মান। পিরন্ড ফকির বাড়ির সামনে রাস্তায় গার্ডার ব্রিজ নির্মান। চাচের পিরন্ড মহিলা মাদ্রাসার সামনে গার্ডার নির্মান। চাচের জাগরনি ক্লাবের সামনে রাস্তায় ব্রিজ নির্মান। চাচের বটতলা রাস্তায় ব্রিজ নির্মান।বাড়ৈয়ারা বটতলা রাস্তায় গার্ডার ব্রিজ নির্মান। বাড়ৈয়ারা মুক্তিযোদ্ধা কাশেম হাং এর বাড়ির সামনে ব্রিজ নির্মান। নৈয়ারী ইউনুস খানের বাড়ির সামনে রাস্তায় গার্ডার ব্রিজ নির্মান। হরিপাশা মুজিব তালুকদারের বাড়ির সামনে গার্ডার ব্রিজ নির্মান। ৩৪. লাটিমসার সরদার বাড়ির সামনে রাস্তায় ব্রিজ ১৫. হরিপাশা স্কুল সংলগ্ন রাস্তায় ক্যাপ্টেন হারুন এর বাড়ির সামনে ব্রিজ নির্মান। নৈয়ারী জালালকাঠি বাজার সংলগ্ন রাস্তায় ব্রিজ নির্মান। নৈয়ারী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে ব্রিজ নির্মান। নৈয়ারী সিকদার বাড়ির সামনের রাস্তায় গার্ডার ব্রিজ নির্মান।নৈয়ারী বাবুল আহম্মেদ এর বাড়ির সামনের রাস্তায় গার্ডার ব্রিজ নির্মান। নৈয়ারী মানপাশা বাজার সংলগ্ন রাস্তায় গার্ডার ব্রিজ নির্মাণ। নৈয়ারী এন্তাজ আলী খানের বাড়ির সামনের রাস্তায় গার্ডার ব্রিজ নির্মান। বেরকাঠি আমজেদ তাং এর বাড়ির সামনে ব্রিজ নির্মান । বেরকাঠি ফারুক মাস্টার এর বাড়ির সামনের রাস্তায় ব্রিজ নির্মান।বীরকাঠি মোহাম্মদ মোল্লা বাড়ির সামনের রাস্তায় ব্রিজ নির্মান।বীরকাঠি খান বাড়ির সামনে ব্রিজ নির্মান।সাহাবাংগল অব্দার খালে গার্ডার ব্রিজ নির্মান। সাহাবাংগল তালতলা বাজার সংলগ্ন বালে ব্রিজ নির্মান। সাহাবাংগল মোসলেম হাং বাড়ির সামনের রাস্তায় ব্রিজ নির্মান। লাটিমসার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনের রাস্তায় গার্ডার ব্রিজ নির্মান। লাটিমসার সাহেদ দফাদারের বাড়ির সামনের রাস্তায় ব্রিজ নির্মান । লাটিমসার কাজি বাড়ির সামনের রাস্তায় ব্রিজ নির্মান।লাটিমসার মহসিন লস্কর এর বাড়ির পূর্ব পাশের রাস্তায় ব্রিজ নির্মান। মেজ মিয়াদের বাড়ির সামনের রাস্তায় ব্রিজ নির্মান।লাটিমসার জাহিদুল লস্কর এর বাড়ির সামনের রাস্তায় ব্রিজ নির্মান। লাটিমসার চৌপালা সংযোগ সড়কে গার্ডার ব্রিজ নির্মান। লাটিমসার চৌপালা বাজার সংলগ্ন রাস্তায় ব্রিজ নির্মান। নথুল্লাবাদ মল্লিক বাড়ির সামনের রাস্তায় ব্রিজ নির্মান। নথুল্লাবাদ মালি বাড়ির সামনের রাস্তায় ব্রিজ নির্মান।

১০নং নথুল্লাবাদ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান  সরদার নজরুল ইসলাম জাহাঙ্গীর আজকের দেশ ডটকম কে আরও জানান, ঝালকাঠি নলছিটি আসনের জনসাধারণের মধ্যে থেকে যে কোন বেক্তি আলহাজ্ব আমির হোসেন আমুর সাথে যে কোন বিষয়ে দেখা করে তার সবকথা সাবলীলভাবে বলতে পারেন। আলহাজ্ব আমির হোসেন আমুর দীর্ঘদিনের বিবর্তনিক পরিবর্তনের কারণে তার মধ্যে কোন প্রকার ঔদ্ধত্যপূর্ণ নেতিবাচক মনোভাব লক্ষ করা যায়নি। তিনি জনদরদী নেতা ও ঝালকাঠি নলছিটি তথা দেশের গর্ব। তার জন্য ঝালকাঠি নলছিটি উপজেলার জনসাধারণ গর্বিত।


Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *