নেত্রী যে ভরসায় নৌকা তুলে দিয়েছেন, পুরান ঢাকার জনগণ তার প্রতিদান দিবেন : সাঈদ খোকন

Uncategorized জাতীয় ঢাকা বিশেষ প্রতিবেদন রাজধানী রাজনীতি

বক্তব্য রাখছেন ঢাকা-৬ আসনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মোহাম্মদ সাঈদ খোকন।


বিজ্ঞাপন

নিজস্ব প্রতিবেদক  :  বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা যে ভরসায় নৌকা তুলে দিয়েছেন, পুরান ঢাকার জনগণ তার প্রতিদান দিবেন বলে জানিয়েছেন ঢাকা-৬ আসনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মোহাম্মদ সাঈদ খোকন।

শনিবার (৩০ ডিসেম্বর ২০২৩) পুরান ঢাকার নাজিরা বাজারে গণসংযোগ শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ কথা বলেন।

ঢাকা-৬ আসনে দীর্ঘদিন নৌকার প্রার্থী ছিলো না জানিয়ে মোহাম্মদ সাঈদ খোকন বলেন, অন্য একটি প্রতীকে (লাঙ্গল) ভোট দিতে আমাদের কষ্ট হতো। কিন্তু দলীয় সিদ্ধান্তে অন্য প্রতীকের প্রার্থীকে ভোট দিতে হতো এই এলাকার হাজারো পরিবারকে। সেজন্য অনেকে ভোট দিতেও যেতো না। নেত্রী এবার আমার হাতে নৌকা তুলে দিয়ে বলেছেন ‘পুরান ঢাকার মানুষকে নৌকা উপহার দিলাম।’ বিনিময়ে এই আসন আগামী ৭ জানুয়ারি আমরা নেত্রীর হাতে তুলে দিবো ইনশাআল্লাহ। নেত্রী যে আবেগ নিয়ে, ভরসা নিয়ে আমাদের হাতে নৌকা তুলে দিয়েছেন আমরা সেই ভরসার প্রতিদান দিবো।

৭ জানুয়ারি ভোটকেন্দ্রে ভোটার আনার কৌশল কি হবে সাংবাদিকের এমন প্রশ্নের জবাবে মোহাম্মদ সাঈদ খোকন বলেন, কৌশলটা নির্বাচন কেন্দ্রীক না। ৩০ বছর রাজপথে আছি, জনগণের সাথে আছি, পাশে আছি। জনগণ সেটার স্বীকৃতি এবং উৎসাহ দেওয়ার জন্য আমাকে ভোট দিবে। পুরান ঢাকায় প্রচুর পরিমাণে ভোটারের উপস্থিতি থাকবে। তিনি বলেন, ভোটের পরিবেশ খুইব ভালো, এলাকার মানুষের স্নেহে আমি ধন্য হয়েছি। এই এলাকার মানুষ আমার জন্ম থেকে বেড়ে ওঠা সবকিছুই দেখেছেন। সুতরাং তাঁরা আমাকে ভালোবাসা দিচ্ছেন, স্নেহ দিচ্ছেন এবং আমি ব্যাপক সাড়া পাচ্ছি। আল্লাহর মেহেরবানী থাকলে ৭ জানুয়ারি এই এলাকা থেকে নৌকা বিপুল ভোটে বিজয়ী হবে ইনশাআল্লাহ।

প্রধানমন্ত্রীর উন্নয়নের কথা তুলে ধরে মোহাম্মদ সাঈদ খোকন বলেন, শেখ হাসিনা এমন একজন মানুষ যিনি জীবনের শেষ বয়সে এসেও আমাদের মতো ইয়াংদের থেকে বেশি পরিশ্রম করেন। আমরা তাঁর সাথে কাজ করে হয়রান হয়ে যেতাম, আমাদের রেস্ট নিতে হতো। কিন্তু নেত্রী সেই ফজর থেকে শুরু করে গভীর রাত পর্যন্ত দেশের জন্য কাজ করে যান। নেত্রীর এই কাজের মধ্য দিয়ে আমাদের জীবনমান উন্নয়ন হয়েছে। আমাদের জীবন উন্নত হয়েছে। আজকে আমরা অর্থনৈতিক, সামাজিকভাবে এগিয়েছি।


Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *