মানুষ ভোট দিয়ে সব শঙ্কা উড়িয়ে দিয়েছে : সাঈদ খোকন

Uncategorized জাতীয় ঢাকা বিশেষ প্রতিবেদন রাজধানী রাজনীতি

নিজস্ব প্রতিবেদক : মানুষ ভোট দিয়ে সব শঙ্কা উড়িয়ে দিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা-৬ আসনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র মোহাম্মদ সাঈদ খোকন। তিনি বলেন, ‘পুরান ঢাকার মানুষ অত্যন্ত আনন্দের সঙ্গে ভোট দিচ্ছে। যে আশঙ্কা করা হয়েছিল, দেশের গ্রাম ও শহরের মানুষ ভোট দিয়ে সে আশঙ্কাকে উড়িয়ে দিয়েছে। শেখ হাসিনা যে সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন, তা যে সঠিক, এটি প্রমাণিত হয়েছে।’


বিজ্ঞাপন

আজ রোববার (৭ জানুয়ারি ২০২৪) দুপুর ১২টায় পুরান ঢাকার নাজিরাবাজার ইসলামিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রের সামনে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন। এর আগে বেলা পৌনে ১২টায় মা ফাতেমা হানিফ, স্ত্রী ফারহানা সাঈদসহ পরিবারের সদস্যদের নিয়ে নাজিরা বাজার ইসলামিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ভোট দেন তিনি।

মোহাম্মদ সাঈদ খোকন বলেন, ঢাকা-৬ আসনে অত্যন্ত সুন্দর ও সুষ্ঠু পরিবেশে ভোট হচ্ছে। জয়ের ব্যাপারে শতভাগ আশাবাদী। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভোটার উপস্থিতি বাড়ছে। আপনি কতো শতাংশ ভোট পেলে সন্তুষ্ট সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে মোহাম্মদ সাঈদ খোকন বলেন, ‘যতো ভালো হয়, আমি ততোতেই সন্তুষ্ট । আমি মনে করি পুরান ঢাকার মানুষ উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট দিচ্ছেন। বিভিন্ন কেন্দ্রে গেলে এখন দেখতে পাবেন ভোটারের লম্বা লাইন হয়ে গেছে।’

সার্বিক পরিস্থিতি কি দেখছেন এমন প্রশ্নের জবাবে মোহাম্মদ সাঈদ খোকন বলেন, ‘ভোটের পরিবেশ নিয়ে আমি খুবই সন্তুষ্ট, খুবই খুশি। আল্লাহ রব্বুল আলামীন যদি মেহেরবানী করেন তাহলে এই আসন থেকে বিপুল ভোটে নৌকার জয় হবে। জয়ের ব্যাপারে আমি আশাবাদি, ইনশাআল্লাহ।

মতবিনিময়কালে মোহাম্মদ সাঈদ খোকনের সঙ্গে তাঁর মা ফাতেমা হানিফ উপস্থিত ছিলেন। এ সময় সাংবাদিকেরা বলেন, আপনার ছেলে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ছিল। তখন তিনি মন্ত্রী পদমর্যাদা পেয়েছিলেন। এবার মোহাম্মদ সাঈদ খোকন সংসদ সদস্য পদে বিজয়ী হলে মন্ত্রী হবেন বলে প্রত্যাশা করেন কী না, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে অবিভক্ত ঢাকা সিটি করপোরেশনের মেয়র মোহাম্মদ হানিফের স্ত্রী ফাতেমা হানিফ বলেন, ‘ইনশাআল্লাহ, আল্লাহ চাহেতো আমার ছেলে মন্ত্রী হবে।’


Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *