নিজস্ব প্রতিবেদক (সাভার) : রাজধানীর অদূরে সাভারের হেমায়েতপুরে অবৈধ লেগুনা থেকে আদায় করা হয় চাঁদা। সাভারের হেমায়েতপুর থেকে আশুলিয়ার চারাবাগ পযন্ত ৬০০ অবৈধ লেগুনা চলাচল করে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক দিয়ে প্রশাসন ও স্থানীয় প্রভাবশালী মহলকে ম্যানেজ করে।মহাসড়কে লেগুনা চলাচলের জন্য লেগুনাপ্রতি ৪৫০ টাকা চাঁদা দিতে হয়,মহাসড়কের কয়েকটি পয়েন্টে উত্তোলন করা হয় এ চাঁদা ,এ হিসাবে মাসে ৮০ লক্ষ টাকা চাঁদা আদায় করা হয়।
চাঁদা না দিলে ভয়ভীতি প্রদর্শন ও প্রভাব বিস্তারকে কেন্দ্র করে মহাসড়কে প্রক্যাশেয় দেশীয় অস্ত্র প্রর্দশন করে চাঁদাবাজরা,রফিকের নামের এক চাঁদাবাজকে দেশীয় অস্ত্র রামদা নিয়ে মহাসড়ক এমন অপরাধমূলক কর্মকান্ড করতে দেখা গেছে।
মহাসড়ক লেগুনা চলাচলের কোন বৈধ রুট পারমিট নেই তারপরও দেদারসে প্রসাশনের নাকের ডগায় চলাচল করে অবৈধ এ লেগুনা,বিশেষ সংকেতিং চিহ্ন ব্যবহার করে লেগুনা থেকে চাঁদা আদায় করা হয়।
সরেজমিনে অনুসন্ধান নেমে দেখা যায় সাভারের হেমায়েতপুরে রফিক নামে এক চাঁদাবাজের নেতৃত্বে কয়েকজন সদস্য লেগুনা ও অটোরিকশা থেকে চাঁদা আদায় করতে।চাঁদাবাজ রফিকের নামে ইতিপূর্বে একাধিক চাঁদাবাজির মামলা চলমান রয়েছে।
একাধিক লেগুনা চালকের সাথে কথা চাঁদাবাজির তথ্য নিশ্চিত করা গেছে।চাঁদা না দিলে বিভিন্নভাবে হয়রানি, ভয়ভীতি ও মারধরের ঘটনা বলে জানিয়েছেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক চালক। সরেজমিন অনুসন্ধানে আরো দেখা যায় চাঁদাবাজ রফিক নিজেই লেগুনা থেকে চাঁদা আদায় করতে।
এবিষয়ে অভিযুক্ত রফিকের কাছে জানতে চায়লে তিনি জানান,নিউজ করলে আমার প্রমোশন হবে,ছেড়ে দেন।
এবিষয়ে ট্রাফিক পুলিশের এডমিন ট্রাফিক পরিদর্শক (টিআই)শহিদুল ইসলামের কাছে জানতে চায়লে তিনি জানান,আপনি নেন না বাজে কথা বলেন কেন আপনার কিছু জানার থাকলে অফিসে আসেন।