নিজস্ব প্রতিবেদক : সিভিল প্রশাসন, পুলিশ, র্যাব, বিজিবি, আনসার, ব্যাংকিং সেক্টরসহ প্রতিটি সেক্টরের গুরুত্বপূর্ণ পদে মুজিববাদীরা বসে রয়েছেন। হাসিনার বিছানো জমিন তথা প্রশাসনে মুজিববাদীদের রেখে সরকার পরিচালনা করলে যে কোনো সময় মুরগি চাষের মাচার মতো প্রশাসনযন্ত্র হুড়মুড় করে ভেঙ্গে পড়তে পারে।
পলাতক হাসিনা দিল্লিতে বসে দেশের বিরুদ্ধে নানা ষড়যন্ত্র করছেন এবং ভারতের সহায়তায় একের পর এক ষড়যন্ত্রের কার্ড ছুঁড়ছেন। ভারত ও হাসিনার খুঁটির জোর এখন প্রশাসন বসে থাকা আমলা ও বিভিন্ন বাহিনীর কর্মকর্তারা। দিল্লিতে বসে এ যুগের ‘ঘসেটি বেগম’ শেখ হাসিনা নানা প্রক্রিয়ায় ক্যু করার চেষ্টা করেছে।
অন্তর্বর্তী সরকার উৎখাতে জিয়াউল আহসানকে দিয়ে সেনা বিদ্রোহের অপচেষ্টা, সংখ্যালঘু নির্যাতনের ফেইক নিউজ প্রচার করে দেশের ভাবমর্যাদা নষ্ট করা, জুডিশিয়াল ক্যুর মাধ্যমে ড. ইউনূসের সরকারকে সাংবিধানিকভাবে অবৈধ ঘোষণা করা, ১৫ আগস্টে ঢাকায় ১০ লাখ লোক নামিয়ে অবরোধ করে বিশৃংখলা সৃষ্টি এবং সর্বশেষ আনসার বিদ্রোহ।এসব কিছুই ছাত্র জনতার প্রতিরোধের মুখে ব্যার্থ হয়েছে।