!!  মন্তব্য প্রতিবেদন  !!  অন্য যে কোন সময়ের চেয়ে আওয়ামী অনলাইন সেনানীরা অনেক বেশি একটিভ

Uncategorized আইন ও আদালত জাতীয় বিশেষ প্রতিবেদন রাজধানী রাজনীতি সংগঠন সংবাদ সারাদেশ

বিশেষ প্রতিবেদক : অন্য যে কোন সময়ের চেয়ে আওয়ামী অনলাইন সেনানীরা অনেক বেশি একটিভ এখন। প্রয়োজনীয় পোস্টগুলা রিপোর্ট করে সরিয়ে দিচ্ছে। ঐক্য প্রশ্নের পোস্টগুলা সবচেয়ে বেশি রিপোর্ট করছে।বাংলাদেশে এখন উইএনএর তদন্ত কমিটি কাজ করছে জুলাই এর গনহত্যা তদন্তে আর আমাদের ব্যস্ত থাকতে হচ্ছে ইত্যকার বহুবিধ বিষয় নিয়ে।


বিজ্ঞাপন

গতদিন আনসাররা দাবী নিয়ে জমাযেত করেছিলো । ২০২৩ সালে আলী রিয়াজের অসম্ভব গুরুত্বপূর্ণ একটা লিখা আছে লীগ সরকারের আনসারদের অস্ত্র দিয়ে, পলিসি পরিবর্তণ করে জনগনের উপর খবরদারি করারা জন্য তৈরী করা বিষয়ক। নির্বাচন ছারা ২০৪২ সাল পযর্ন্ত ক্ষমতায় থাকার অংশ হিসেবে তারা পুলিশ, আনসার, সেনাবাহীনি, নিরাপত্তা বাহীনির সমস্ত অংশকে ম্যানুপুলেট করেছে, কারাপটেড করেছে । যার সরাসরি ভুক্ত ভোগী হচ্ছে জনগন।


বিজ্ঞাপন

চ্যানেল আই এর তৃতীয়মাত্রা গত পরশুদিন পিলখানা হত্যাকান্ড নিয়ে অনুষ্ঠান করেছে। আমি সবাইকে এই অনুষ্ঠানটা দেখার জন্য অনুরোধ করব। এই হত্যাকান্ডের তদন্তকমিটির কোঅরডিনেটর প্রাক্তন সামরিক কর্মকর্তা ক্যাপ্টেন ড. খান সুবায়েল বিন রফিক।

ক্যাপ্টেন ড. খান সুবায়েল বিন রফিক জানান, তিনি যখন তদন্ত রিপোর্ট শেখ হাসনিার কাছে জমা দেন শেখ হাসিনা সেই রিপোর্ট ছুরে ফেলে দিযে তাকে বলে, তোমাকে যেভাবে বলা হচ্ছে তুমি সেইভাবে রির্পোট লিখে নিয়ে আসো। তদন্ত কর্মকর্তা রফিক বলেন আমি আমার ভাইদের রক্তের সাথে বেঈমানী করতে পারব না । রফিককে তারপর পিলখানার ভিতর থেকেই গুম করা হয় ৩৬১ দিন তাকে আয়না ঘরে আটকে রাখা হয়।

সেই তদন্ত রিপোর্টে উঠে এসেছিলো পিলখানা হত্যা কান্ডের তিন মাস আগে থেকেেই মানে ডিসেম্বর ২০০৮ থেকে ফেভ্রুয়ারি ২০০৯ পর্য়ন্ত এই হত্যা কান্ডের প্ল্যান করা হয়। এই তিনমাস প্রতি শুক্রবার নানক পিলখানার মসজিদে নামাজ পরতে যেতেন এবং নামাজের পর দেড় ঘন্টা করে বিডিআরদের সাথে মিটিং করতেন। এই হত্যাকান্ডের মূল প্ল্যান এর সাথে এমপি নানক এবং ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপস এর নাম উঠে আসে এই তদন্ত রেপার্টে। পরর্তীতে এই হত্যাকান্ডের প্রধান স্বাক্ষী তিনজন বিডিআরই জেলে থাকায অবস্থায় আত্মহত্যা (?) করে মৃত্যু বরন করে। যেইটা নিযে কেউ কোন প্রশ্ন করে নাই।

কোন ধরনের ক্রিমিনালদের হাতে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব আপনেরা দিয়ে রেখেছিলেন খালি ভাবেন। এই হত্যা কান্ডগুলাই শেখ হাসিনাকে এতখানি আত্মবিশ্বাষী করেছিলো যে তিনি জুলাই মাসেও নির্বিচারে ছাত্রজনতা হত্যা করেছে, কারন উনিতো জানেন সেনা হত্যা করে উনি পার পেয়ে যেতে পেরেছিলেন আর এরাতো ক্ষমতাহীন সাধারন জনতা !


Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *