!! দুর্নীতির টাকার অংশ বিশেষ দিয়ে খন্দকার হায়দার আলীর বাড়িতে তিনতলা বিশিষ্ট আধুনিক বাড়ি, ঘাটান্দী আলহাজ্ব খন্দকার হায়দার আলী মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয়টি কয়েক বিঘার জমির এরিয়া নিয়ে রয়েছে। আলহাজ্ব খন্দকার হায়দার আলী স্মৃতি কল্যান সংস্থাও রয়েছে। মো. ইসমাইল খন্দকার একজন পুলিশ কর্মকর্তা। তার নামে রয়েছে খিলক্ষেতে একটি ফ্ল্যাট তার মূল্য ১ কোটি ২০ লাখ টাকা। নিজ এলাকায় প্রায় ৩ কোটি টাকার জমি ক্রয়সহ বাসা-বাড়ি তৈরি করেছে। খন্দকার মিশুর নামে রয়েছে ভূঞাপুরে তিনতলা বিশিষ্ট একটি আধুনিক মডেল বাড়ি যার মূল্য জমিসহ ৪ কোটি টাকা। খন্দকার আশরাফকেও ২০ লাখ টাকা দিয়ে একটি বাস গাড়ি কিনে দেন এবং ১ কোটি টাক খরচ করে ‘খন্দকার বাড়ি’ নামে একটি বাড়ি তৈরি করে দিয়েছেন। ভূঞাপুরের খন্দকার জাহিদকে ৫তলা ফাউন্ডেশনের বাড়ি তৈরি করে দিয়েছেন। এছাড়াও ৪টি ট্রাক, ১টি প্রাইভেটকার, ১টি ইট ভাটা, ভূঞাপুরে প্রায় ৫ কোটি টাকার জমি ক্রয় এবং ঢাকায় ১ কোটি ২৫ লাখ টাকার ফ্ল্যাট ক্রয় করে দিয়েছেন। খন্দকার জাহিদের নামে এবং স্ত্রীর নামে প্রায় ৫০ কোটি টাকার স্থাবর সম্পদ এবং নগদ টাকা বিভিন্ন ব্যাংক একাউন্টে রেখেছেন খন্দকার গোলাম ফারুক।সাবেক ডিএমপি কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক তারা চার ভাই। তারা হলেন- খন্দকার হাবিবুর রহমান সেলিম, খন্দকার সুরুজ, খন্দকার ফিরোজ ওরফে কালু। খন্দকার হাবিবুর রহমান সেলিমের নামে এবং তার স্ত্রীর নামে প্রায় ৩০ কোটি টাকা জমি ক্রয় করেছে। এবং বিভিন্ন ব্যাংক একাউন্টে নগদ ৫০ লাখ টাকা জমা রেখেছে। ভূঞাপুর বাসস্ট্যান্ডে খন্দকার সুরুজকে প্রায় ৩ কোটি টাকা দিয়ে মোটর গাড়ির পার্টসের দোকান দিয়েছে। সুরুজ এবং তার স্ত্রীর নামে ২৫ কোটি টাকার জমি ক্রয় করেছে এবং তাদের বিভিন্ন ব্যাংক একাউন্টে ১ কোটি টাকা রয়েছে। খন্দকার ফিরোজ ওরফে কালুর নামে ২ কোটি টাকার জমি ক্রয় করেছে এবং তার একাধিক একাউন্টে প্রায় ৪০ লাখ টাকা রয়েছে। আরো অনেক নিকট অজ্ঞাত ব্যক্তি রয়েছে যাদের নামে প্রচুর জমি ক্রয় এবং একাউন্টে টাকা রেখেছে। ১৯৯৩ হতে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত চট্রগ্রাম মেট্রোপলিটনে এসি হিসেবে যোগদান করে বিভিন্ন আভিযানের মাধ্যমে অপরাধ দমনের নামে প্রায় কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়। ২০০৯ সাল হতে ২০১২ সাল পর্যন্ত ময়মনসিংহ পুলিশ সুপার হিসেবে দায়িত্ব পালন কালে ক্ষমতার প্রভাব খাটিয়ে প্রায় শত কোটি টাকা অবৈধভাবে হাতিয়ে নেয়। রংপুর রেঞ্জ ডিআইজি দায়িত্ব সময়কালে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়। ডিএমপি কমিশনার দায়িত্বে থাকা কালিন চাকরির শেষ সময়ে ব্যাপক অবৈধ ক্ষমতা খাটিয়ে কয়েকশ’ কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়। এই টাকাগুলোর মধ্যে কয়েকশ’ কোটি টাকা আমেরিকায় পাচার করেছে।এছাড়াও কোটি কোটি টাকা তার স্ত্রী শারমীন আক্তার খানের নামে জমি, বাসা ক্রয় এবং তার একাধিক একাউন্টে নগদ টাকা রয়েছে। বিশেষ করে ময়মনসিংহে তার স্ত্রী এবং নিজের নামে প্রচুর জমি ক্রয় করেছে। যা ময়মনসিংহের সার্বরেজিষ্টার অফিস তদন্ত করলে বের হয়ে আসবে। তার নিকট আত্মীয়দের নামেও প্রচুর জমি ও বাসা ক্রয় করার অভিযোগ রয়েছে। চট্রগ্রাম রেঞ্জ ডিআইজি দায়িত্ব পালন সময়ে চট্রগ্রামের বিভিন্ন জেলা ও থানায় তার নিজের নামে এবং স্ত্রীর নামে জমি এবং বাসা করার অভিযোগ রয়েছে। এ গুলো চট্রগ্রাম বিভাগের প্রত্যেক জেলায় সার্বরেজিষ্টার অফিসে তদন্ত করলে বের হয়ে আসবে। ডিএমপি কমিশনারের দায়িত্ব পালনকালীন সময়ে চাকরির শেষ সময়ে ঢাকায় তার নিজের নামে এবং স্ত্রীর নামে বাসা, ফ্ল্যাট বাড়ি এবং জমি ক্রয় করার অভিযোগ রয়েছে। তার আত্মীয়দের দিয়ে অনেক কোম্পানীর শেয়ার ক্রয় করেছে। এছাড়াও অজ্ঞাত ব্যক্তি ও আত্মীয়দের নামে জমি ক্রয় এবং বিভিন্ন ব্যাংক একাউন্টে নগদ টাকা রয়েছে বলে দুর্নীতি দমন কমিশনের আবেদন থেকে জানা যায় !!
নিজস্ব প্রতিবেদক (টাঙ্গাইল) : পুলিশের অতিরিক্ত আইজিপি (অব.) ও সাবেক ডিএমপি কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুকের বিরুদ্ধে ৩ হাজার কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ এনে আইনগত ব্যবস্থা চেয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) আবেদন করা হয়েছে। দুর্নীতি দমন কমিশন প্রধান কার্যালয় চেয়ারম্যান বরাবর এ আবেদন করা হয়। খন্দকার গোলাম ফারুক টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর উপজেলার ঘাটান্দী এলাকার মৃত খন্দকার হায়দার আলীর ছেলে।
অভিযোগে জানা যায়, গোলাম ফারুক চাকরি অবস্থায় ক্ষমতার বিশেষ প্রভাব খাটিয়ে অবৈধভাবে সারা দেশ থেকে এমনকি দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকেও প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়। গোলাম ফারুক দ্বৈত নাগরিক। তিনি প্রথমত বাংলাদেশি নাগরিক দ্বিতীয়ত্ব আমেরিকার নাগরিক (গ্রীন কার্ড) পাওয়া। সাবেক ডিএমপি কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুকের স্ত্রীর ভাই, বোনেরা আমেরিকার নাগরিক। তারা সেখানে স্থায়ীভাবে বসবাস করে। গোলাম ফারুক নিজে এবং তার নিকট আত্মীয়দের দিয়ে তার ২ হাজার ৫শ’ কোটি অবৈধ টাকা আমেরিকায় বসবাসরত স্ত্রী ভাই, বোনদের কাছে পাচার করেছে। কৌশলগত কারণে এই সম্পদ ও নগদ টাকাগুলো নিকট আত্মীয়, স্বজনদের নামে এবং বিভিন্ন ব্যাংক একাউন্টে রেখেছে।
উল্লেখ্য, যোগ্যদের মধ্যে দুর্নীতির টাকার অংশ বিশেষ দিয়ে খন্দকার হায়দার আলীর বাড়িতে তিনতলা বিশিষ্ট আধুনিক বাড়ি, ঘাটান্দী আলহাজ্ব খন্দকার হায়দার আলী মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয়টি কয়েক বিঘার জমির এরিয়া নিয়ে রয়েছে। আলহাজ্ব খন্দকার হায়দার আলী স্মৃতি কল্যান সংস্থাও রয়েছে। মো. ইসমাইল খন্দকার একজন পুলিশ কর্মকর্তা। তার নামে রয়েছে খিলক্ষেতে একটি ফ্ল্যাট তার মূল্য ১ কোটি ২০ লাখ টাকা। নিজ এলাকায় প্রায় ৩ কোটি টাকার জমি ক্রয়সহ বাসা-বাড়ি তৈরি করেছে। খন্দকার মিশুর নামে রয়েছে ভূঞাপুরে তিনতলা বিশিষ্ট একটি আধুনিক মডেল বাড়ি যার মূল্য জমিসহ ৪ কোটি টাকা। খন্দকার আশরাফকেও ২০ লাখ টাকা দিয়ে একটি বাস গাড়ি কিনে দেন এবং ১ কোটি টাক খরচ করে ‘খন্দকার বাড়ি’ নামে একটি বাড়ি তৈরি করে দিয়েছেন।
ভূঞাপুরের খন্দকার জাহিদকে ৫তলা ফাউন্ডেশনের বাড়ি তৈরি করে দিয়েছেন। এছাড়াও ৪টি ট্রাক, ১টি প্রাইভেটকার, ১টি ইট ভাটা, ভূঞাপুরে প্রায় ৫ কোটি টাকার জমি ক্রয় এবং ঢাকায় ১ কোটি ২৫ লাখ টাকার ফ্ল্যাট ক্রয় করে দিয়েছেন। খন্দকার জাহিদের নামে এবং স্ত্রীর নামে প্রায় ৫০ কোটি টাকার স্থাবর সম্পদ এবং নগদ টাকা বিভিন্ন ব্যাংক একাউন্টে রেখেছেন খন্দকার গোলাম ফারুক।সাবেক ডিএমপি কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক তারা চার ভাই। তারা হলেন- খন্দকার হাবিবুর রহমান সেলিম, খন্দকার সুরুজ, খন্দকার ফিরোজ ওরফে কালু। খন্দকার হাবিবুর রহমান সেলিমের নামে এবং তার স্ত্রীর নামে প্রায় ৩০ কোটি টাকা জমি ক্রয় করেছে। এবং বিভিন্ন ব্যাংক একাউন্টে নগদ ৫০ লাখ টাকা জমা রেখেছে।
ভূঞাপুর বাসস্ট্যান্ডে খন্দকার সুরুজকে প্রায় ৩ কোটি টাকা দিয়ে মোটর গাড়ির পার্টসের দোকান দিয়েছে। সুরুজ এবং তার স্ত্রীর নামে ২৫ কোটি টাকার জমি ক্রয় করেছে এবং তাদের বিভিন্ন ব্যাংক একাউন্টে ১ কোটি টাকা রয়েছে। খন্দকার ফিরোজ ওরফে কালুর নামে ২ কোটি টাকার জমি ক্রয় করেছে এবং তার একাধিক একাউন্টে প্রায় ৪০ লাখ টাকা রয়েছে। আরো অনেক নিকট অজ্ঞাত ব্যক্তি রয়েছে যাদের নামে প্রচুর জমি ক্রয় এবং একাউন্টে টাকা রেখেছে।
১৯৯৩ হতে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত চট্রগ্রাম মেট্রোপলিটনে এসি হিসেবে যোগদান করে বিভিন্ন আভিযানের মাধ্যমে অপরাধ দমনের নামে প্রায় কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়। ২০০৯ সাল হতে ২০১২ সাল পর্যন্ত ময়মনসিংহ পুলিশ সুপার হিসেবে দায়িত্ব পালন কালে ক্ষমতার প্রভাব খাটিয়ে প্রায় শত কোটি টাকা অবৈধভাবে হাতিয়ে নেয়। রংপুর রেঞ্জ ডিআইজি দায়িত্ব সময়কালে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়। ডিএমপি কমিশনার দায়িত্বে থাকা কালিন চাকরির শেষ সময়ে ব্যাপক অবৈধ ক্ষমতা খাটিয়ে কয়েকশ’ কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়। এই টাকাগুলোর মধ্যে কয়েকশ’ কোটি টাকা আমেরিকায় পাচার করেছে।এছাড়াও কোটি কোটি টাকা তার স্ত্রী শারমীন আক্তার খানের নামে জমি, বাসা ক্রয় এবং তার একাধিক একাউন্টে নগদ টাকা রয়েছে। বিশেষ করে ময়মনসিংহে তার স্ত্রী এবং নিজের নামে প্রচুর জমি ক্রয় করেছে। যা ময়মনসিংহের সার্বরেজিষ্টার অফিস তদন্ত করলে বের হয়ে আসবে। তার নিকট আত্মীয়দের নামেও প্রচুর জমি ও বাসা ক্রয় করার অভিযোগ রয়েছে।
চট্রগ্রাম রেঞ্জ ডিআইজি দায়িত্ব পালন সময়ে চট্রগ্রামের বিভিন্ন জেলা ও থানায় তার নিজের নামে এবং স্ত্রীর নামে জমি এবং বাসা করার অভিযোগ রয়েছে। এ গুলো চট্রগ্রাম বিভাগের প্রত্যেক জেলায় সার্বরেজিষ্টার অফিসে তদন্ত করলে বের হয়ে আসবে। ডিএমপি কমিশনারের দায়িত্ব পালনকালীন সময়ে চাকরির শেষ সময়ে ঢাকায় তার নিজের নামে এবং স্ত্রীর নামে বাসা, ফ্ল্যাট বাড়ি এবং জমি ক্রয় করার অভিযোগ রয়েছে। তার আত্মীয়দের দিয়ে অনেক কোম্পানীর শেয়ার ক্রয় করেছে। এছাড়াও অজ্ঞাত ব্যক্তি ও আত্মীয়দের নামে জমি ক্রয় এবং বিভিন্ন ব্যাংক একাউন্টে নগদ টাকা রয়েছে বলে দুর্নীতি দমন কমিশনের আবেদন থেকে জানা গেছে।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত ঢাকা মহানগর পুলিশের সাবেক কমিশনার ও সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি খন্দকার গোলাম ফারুক গণমাধ্যম কে জানান, তার বিরুদ্ধে দুদকে দেওয়া অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট। তাকে অহেতুক হয়রানির করার জন্য ব্যক্তিগত আক্রোশে তার বিরুদ্ধে এই অভিযোগ দেয়া হয়েছে।