!! আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর প্রশাসনে চরম বিশৃঙ্খলা দেখা দিলে শৃৃঙ্খলা ফেরাতে কাজ শুরু করছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের মতে, ছাত্রদের মতো আন্দোলন করে দীর্ঘদিনের বঞ্চিত কর্মকর্তারাও। এতে ন্যায্যতা নিশ্চিতে তড়িঘড়ি করতে গিয়ে অনেক ভুল সিদ্ধান্ত দিয়েও বিতর্কিত হচ্ছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। এক দিনের জন্য সচিব করে আবার প্রত্যাহারও করতে হয়েছে। বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলছেন, মামলার ক্ষেত্রে পুলিশের আরও যাচাই করা দরকার। কারও বিরুদ্ধে দুর্নীতি থাকলে সেটা ভিন্ন বিষয়। তবে ঢালাও মামলা হওয়া উচিত নয়। সম্প্রতি বিভিন্ন সচিবের নামে হত্যা মামলা হয়েছে। এতে অবসরে যাওয়া সচিবদের পাশাপাশি আতঙ্কে আছেন বর্তমান কর্মরতরাও। এ ছাড়াও আমলাদের গ্রেপ্তারের ঘটনাও আছে। নাম প্রকাশ না করে ওএসডি হওয়া এক সচিব বলেন, দোয়া করবেন। আগের সরকারে কাজ করেছি, গ্রেপ্তার হতেই পারি যে কোনো সময়। ইতোমধ্যেই সাবেক প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের তিন মুখ্য সচিব নজিবুর রহমান, আবুল কালাম আজাদ, কামাল নাসের চৌধুরী, সাবেক যুব ও ক্রীড়া সচিব মেজবাহ উদ্দিন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাবেক সিনিয়র সচিব আমিনুল ইসলাম খান গ্রেপ্তার হয়েছেন। বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানোর পর সাবেক জননিরাপত্তা সচিব জাহাংগীর আলমকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। একের পর এক আমলাদের গ্রেপ্তারে আতঙ্ক বেড়েছে গত সরকারের সময়ে কাজ করা সচিবসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাদের। বিভিন্নজনের মোবাইলে ঘুরছে গত সরকারের সময়ে সুবিধা নেওয়া কর্মকর্তাদের তালিকাও। এসবের মধ্যেই ডিসি নিয়োগ নিয়ে আলোচনায় আসে জনপ্রশাসনের সিনিয়র সচিব ও এক যুগ্ম সচিবের ঘুষের কেলেঙ্কারি। এদিকে কয়েকজন কর্মকর্তার সম্পদের বিষয় নিয়ে অনুসন্ধান করছে দুদক। দুর্যোগ ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সাবেক সিনিয়র সচিব মো. শাহ কামালের বাসা থেকে কয়েক কোটি নগদ টাকা এবং ১০ লাখ টাকা মূল্যের বিদেশি মুদ্রা উদ্ধারের পর অন্যান্য দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়ায়।আওয়ামী লীগ সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সাবেক অতিরিক্ত সচিব হারুন-অর রশিদ বিশ্বাসের দুর্নীতির অনুসন্ধান করছে দুদক। পাশাপাশি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাবেক যুগ্ম-সচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস, প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোল্লা ইব্রাহিম হোসেন, সহকারী একান্ত সচিব মনির হোসেন ও জনসংযোগ কর্মকর্তা শরীফ মাহমুদ অপুসহ আটজনের দুর্নীতি ও অবৈধ সম্পদের অনুসন্ধান করছে দুদক। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আরেকটি সূত্র জানায়, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর একান্ত সচিব হিসেবে ২৪ ব্যাচের কর্মকর্তা দেওয়ান মাহবুবুর রহমানের অবৈধ সম্পদ ও বাবার ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা সার্টিফিকেটে চাকরিতে প্রবেশের অভিযোগ তুলে বিষয়টি নিয়ে যাচাই করে শাস্তির আর্জি জানিয়েছেন প্রশাসনের একটি পক্ষ। বঞ্চিত একাধিক কর্মকর্তা বলেন, নোয়াখালীর ডিসি নয় তিনি ছিলেন ওবায়দুল কাদেরের বিশ্বস্ত ডানহাত। স্বরাষ্ট্রতে কাজ করেছেন এমন অনেকেই টেনশনে আছেন বলেও জানা গেছে। এদিকে ঢাকার সদ্য সাবেক ডিসি আনিসুর রহমানের নামে হত্যা মামলার পর আরও কয়েকজন সদ্য সাবেক ডিসিরা আতঙ্কে আছেন। যাদের বেশির ভাগই অর্থ বিত্তের মালিক৷ !!
নিজস্ব প্রতিবেদক : প্রশাসনের অনেক কর্মকর্তার বিগত সরকারের দলীয় ক্যাডারের ভূমিকা পালন, অর্থ কেলেঙ্কারি, নারী কেলেঙ্কারির কারণে গোটা প্রশাসনে এখন আতঙ্ক অস্বস্তি পরিবেশ বিরাজ করছে। প্রশাসনের নবীন কর্মকর্তা সহকারী সচিব থেকে থেকে সর্বোচ্চ পদ সচিব পর্যন্ত সর্বস্তরে কম বেশি অস্বস্তি রয়েছে। একাধিক সচিবের নামে মামলা-গ্রেপ্তারের পর সবার মনে প্রশ্ন ঘুরছে পরের ব্যক্তি কে? এরই মধ্যে কথার বিস্ফোরণ ঘটিয়েছেন জুনিয়র কর্মকর্তা তাবাসুম তাপসী। প্রশাসন ক্যাডারের সাবেক, বর্তমান কর্মকর্তাদের অর্থ কেলেঙ্কারি, নারীঘটিত বিষয় সামনে আসায় পারিবারিক-সামাজিকভাবে বিব্রত অনেকে।
প্রশাসনের বিভিন্ন কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে অস্বস্তি ও আতঙ্কের এসব বিষয় জানা গেছে। গত কয়েক দিন প্রশাসনের সাবেক শীর্ষ ক্ষমতাধর কর্মকর্তা, সাবেক আইজিপিসহ পুলিশের বিভিন্ন কর্মকর্তা গ্রেপ্তার হয়েছেন। সচিবালয়ের কারও কক্ষে চেনা মানুষ দেখলেই কুশল বিনিময়ের পর জানতে চান, পরবর্তী তালিকায় কে গ্রেপ্তার হচ্ছেন। কী হচ্ছে আর সামনে কী হতে পারে সে বিষয়েও প্রশ্ন রাখেন অনেকে।
অনেকে অপরিচিত ফোন ধরছেন না, সাবেক কর্মকর্তাদের অনেকের ফোন বন্ধ রয়েছে। প্রশাসনের অনেকেই জানতে চান, শেষ দিন পর্যন্ত শেখ হাসিনার সঙ্গে থাকা মুখ্য সচিব তোফাজ্জল হোসেন মিয়ার অবস্থা। বন্ধ রয়েছে তার ফোনও। ইতোমধ্যেই প্রশাসনে খবর ছড়িয়েছে, তাকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী খুঁজছে।
ফলে গা ঢাকা দিয়েছেন তিনি। বিগত দিনে যারা ভোটের সময় বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে ছিলেন তারা গ্রেপ্তার হবেন কি না সে প্রশ্ন অনেক আমলার। সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব কবির বিন আনোয়ার, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সাবেক সিনিয়র সচিব সাজ্জাদুল হাসান, আহমেদ কায়কাউস, ফয়েজ আহমেদ গ্রেপ্তার হতে পারেন বলে সচিবালয়ে কানাঘুষা চলছে। কয়েকজন কর্মকর্তার সম্পদ নিয়ে অনুসন্ধান করছে দুদক। এমন পরিস্থিতিতে অবৈধ অর্থ উপার্জনকারীরা পড়েছেন বিড়ম্বনায়। অনেকের অর্থের সঙ্গে সম্মানে টান পড়েছে। অন্তত দুই ডজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, আমলাদের নানা ঘটনায় আমরা বিব্রত, ভালো নেই কেউ। সচিবালয়ের ৪ নম্বর ভবনে বসেন এমন একজন অতিরিক্ত সচিব বলেন, কর্মক্ষেত্রের পরিবেশটা যেন কেমন, কাজে স্বস্তি নেই। প্রতিদিন অফিস শেষ করার পর মনে হয়, কাল আর আসতে পারব কি না। হয়তো ওএসডি বা অন্য কোনো অর্ডার দেখব। বা আমার সচিবের রদবদল হতে পারে। খোলা মনে কেউ কিছু বলতেও চায় না। ৬ নম্বর ভবনের এক অতিরিক্ত সচিব বলেন, বদলি-পোস্টিং নিয়ে ব্যস্ত অনেকে। নিয়মিত পদের লোকজনও নানা টেনশনে দিন পার করছেন। এর মধ্যে আমাদের সিনিয়র স্যারদের মামলা গ্রেপ্তার একটা প্রভাব ফেলছে।
প্রশাসনে আতঙ্ক-অস্বস্তি নিয়ে সাবেক সচিব ও জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞ এ কে এম আবদুল আউয়াল মজুমদার গণমাধ্যম কে বলেন, কেউ অন্যায় কাজ করে থাকলে আতঙ্ক-অস্বস্তি থাকাটা স্বাভাবিক। আর্থিক কেলেঙ্কারি, অন্যায়ভাবে পদ-পদবি দখল করা, তদবির করে সিনিয়রকে বঞ্চিত করাও অন্যায়। যদি এসব না করে তার ভয়ের কোনো কারণ নেই। পূর্বের অন্যায় কাজের জন্য অনেকেই জবাবদিহির আওতায় আসতে পারে। শান্তিপূর্ণ উপায়ে যদি ক্ষমতার পরিবর্তন হতো আর আমলারা যদি পেশাদারিত্বের সঙ্গে কাজ করত, দলাদলিতে না জড়াত, তাহলে কোনো উদ্বেগ থাকার কথা নয়। এখানে আমলারা দলদাসে পরিণত হয়েছে, রাজনৈতিক কর্মকান্ডে জড়িয়েছে, দুর্নীতি করেছে, সিনিয়রদের বঞ্চিত করেছে জুনিয়ররা এবং সেটা দীর্ঘ সময় ধরে হয়েছে। কেউ কেউ তো সন্ত্রাসীর মতো আচরণও করেছেন। এসবের কারণে অনেকের ভয়ের ব্যাপার আছে। ভবিষ্যতে যারা কাজ করবে তারা যেন এই বর্তমান দেখে সতর্ক হয় সে আহ্বান রাখেন সাবেক এই সচিব।
জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞ আবদুল আউয়াল মজুমদার আরও বলেন, আমলাদের ঘটনা জনসাধারণের কাছে ভিন্নভাবে গেলে একটা বিব্রত পরিবেশও হয়। এটা কাজের ক্ষেত্রেও প্রভাব ফেলে। এজন্য আমি বলি, ব্যক্তিগত সততাকে দৃশ্যমান করতে। সরকার একটি বার্তা দিতে পারে, ভালো কাজ কর, হয়রানি করা হবে না, ঢালাও মামলা হবে না। তবে চোরের মন পুলিশ, পুলিশ। যারা দলবাজ তারা কিন্তু এসব বার্তায়ও স্বস্তি পাবে না। ভালো কর্মকর্তাদের দায়িত্ব দিয়ে পরিবেশ আরও ভালো করতে হবে। চিহ্নিত দলীয় লোকদের সরিয়ে মেধাবী নিরপেক্ষদের দায়িত্ব দিতে হবে। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর প্রশাসনে চরম বিশৃঙ্খলা দেখা দিলে শৃৃঙ্খলা ফেরাতে কাজ শুরু করছে অন্তর্বর্তী সরকার। বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের মতে, ছাত্রদের মতো আন্দোলন করে দীর্ঘদিনের বঞ্চিত কর্মকর্তারাও। এতে ন্যায্যতা নিশ্চিতে তড়িঘড়ি করতে গিয়ে অনেক ভুল সিদ্ধান্ত দিয়েও বিতর্কিত হচ্ছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
এক দিনের জন্য সচিব করে আবার প্রত্যাহারও করতে হয়েছে। বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলছেন, মামলার ক্ষেত্রে পুলিশের আরও যাচাই করা দরকার। কারও বিরুদ্ধে দুর্নীতি থাকলে সেটা ভিন্ন বিষয়। তবে ঢালাও মামলা হওয়া উচিত নয়। সম্প্রতি বিভিন্ন সচিবের নামে হত্যা মামলা হয়েছে। এতে অবসরে যাওয়া সচিবদের পাশাপাশি আতঙ্কে আছেন বর্তমান কর্মরতরাও।
এ ছাড়াও আমলাদের গ্রেপ্তারের ঘটনাও আছে। নাম প্রকাশ না করে ওএসডি হওয়া এক সচিব বলেন, দোয়া করবেন। আগের সরকারে কাজ করেছি, গ্রেপ্তার হতেই পারি যে কোনো সময়। ইতোমধ্যেই সাবেক প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের তিন মুখ্য সচিব নজিবুর রহমান, আবুল কালাম আজাদ, কামাল নাসের চৌধুরী, সাবেক যুব ও ক্রীড়া সচিব মেজবাহ উদ্দিন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাবেক সিনিয়র সচিব আমিনুল ইসলাম খান গ্রেপ্তার হয়েছেন। বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানোর পর সাবেক জননিরাপত্তা সচিব জাহাংগীর আলমকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
একের পর এক আমলাদের গ্রেপ্তারে আতঙ্ক বেড়েছে গত সরকারের সময়ে কাজ করা সচিবসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাদের। বিভিন্নজনের মোবাইলে ঘুরছে গত সরকারের সময়ে সুবিধা নেওয়া কর্মকর্তাদের তালিকাও। এসবের মধ্যেই ডিসি নিয়োগ নিয়ে আলোচনায় আসে জনপ্রশাসনের সিনিয়র সচিব ও এক যুগ্ম সচিবের ঘুষের কেলেঙ্কারি। এদিকে কয়েকজন কর্মকর্তার সম্পদের বিষয় নিয়ে অনুসন্ধান করছে দুদক। দুর্যোগ ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সাবেক সিনিয়র সচিব মো. শাহ কামালের বাসা থেকে কয়েক কোটি নগদ টাকা এবং ১০ লাখ টাকা মূল্যের বিদেশি মুদ্রা উদ্ধারের পর অন্যান্য দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়ায়।
আওয়ামী লীগ সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সাবেক অতিরিক্ত সচিব হারুন-অর রশিদ বিশ্বাসের দুর্নীতির অনুসন্ধান করছে দুদক। পাশাপাশি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাবেক যুগ্ম-সচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস, প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোল্লা ইব্রাহিম হোসেন, সহকারী একান্ত সচিব মনির হোসেন ও জনসংযোগ কর্মকর্তা শরীফ মাহমুদ অপুসহ আটজনের দুর্নীতি ও অবৈধ সম্পদের অনুসন্ধান করছে দুদক।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আরেকটি সূত্র জানায়, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর একান্ত সচিব হিসেবে ২৪ ব্যাচের কর্মকর্তা দেওয়ান মাহবুবুর রহমানের অবৈধ সম্পদ ও বাবার ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা সার্টিফিকেটে চাকরিতে প্রবেশের অভিযোগ তুলে বিষয়টি নিয়ে যাচাই করে শাস্তির আর্জি জানিয়েছেন প্রশাসনের একটি পক্ষ।
বঞ্চিত একাধিক কর্মকর্তা বলেন, নোয়াখালীর ডিসি নয় তিনি ছিলেন ওবায়দুল কাদেরের বিশ্বস্ত ডানহাত। স্বরাষ্ট্রতে কাজ করেছেন এমন অনেকেই টেনশনে আছেন বলেও জানা গেছে।এদিকে ঢাকার সদ্য সাবেক ডিসি আনিসুর রহমানের নামে হত্যা মামলার পর আরও কয়েকজন সদ্য সাবেক ডিসিরা আতঙ্কে আছেন। যাদের বেশির ভাগই অর্থ বিত্তের মালিক বনে যান।
এদিকে গত দুই মাসে ‘বঞ্চিত’ হিসেবে বিভিন্ন পর্যায়ে বিপুল সংখ্যক কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়েছে জনপ্রশাসন। আওয়ামী লীগ সরকারের আস্থাভাজন কর্মকর্তাদের কাউকে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করা হচ্ছে, কাউকে পাঠানো হচ্ছে বাধ্যতামূলক অবসরে। যা এখনো চলছে।
প্রশাসনকে নিরপেক্ষ করতে মেধাবী কর্মকর্তার পাশাপাশি নিরপেক্ষতা দেখার কথা বলছেন সংশ্লিষ্টরা। আর যাদের নামে নানা অভিযোগ আছে, অন্যায় সুবিধা পেয়েছে তাদের দৃষ্টান্ত বিভাগীয় শাস্তিও হতে পারে মত বিশিষ্টজনদের।