!! ছাত্র – জনতার আন্দোলন চলাকালে নগরীর বন্দরবাজার ও দক্ষিণ সুরমায় আন্দোলনকারীদের ওপর হামলা এবং নাশকতার অভিযোগ রয়েছে। বিশেষ করে ৫ আগস্ট হাসিনার পতনের দিন বিকেলে কিন ব্রিজ (উত্তরপাড়) এলাকায় জনতার মিছিলে হামলা ও সহিংসতার ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলার এজাহারভুক্ত আসামি বাবর। এ ছাড়া ২০২৩ সালের ৩১ অক্টোবর আওয়ামী সরকারবিরোধী আন্দোলনের সময় বিক্ষোভকারীদের ওপর হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলার ৩ নম্বর আসামি তিনি। বাবর সিলেটের শীর্ষ সন্ত্রাসী স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা পিযুষ কান্তি দের অন্যতম সহযোগী !!
নিজস্ব প্রতিনিধি (সিলেট) : সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ সাবরেজিস্ট্রি অফিসের মোহরার বাবর মিয়াকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে, এ খবর সংশ্লিষ্ট সুত্রের। জানা গেছে, গত ৩০ অক্টোবর জেলা রেজিস্ট্রার স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে তাঁকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। তিনি স্থানীয় যুবলীগের নেতা বলে জানা গেছে।
ছাত্র-জনতার আন্দোলন চলাকালে নগরীর বন্দরবাজার ও দক্ষিণ সুরমায় আন্দোলনকারীদের ওপর হামলা এবং নাশকতার অভিযোগে দায়ের করা মামলার আসামি হিসেবে বর্তমানে কারাগারে আছেন বাবর।
জানা গেছে, ২৩ অক্টোবর নগরীর বন্দরবাজার থেকে কোতোয়ালি থানা পুলিশ বাবর মিয়াকে গ্রেপ্তার করে। তিনি দক্ষিণ সুরমা উপজেলা যুবলীগের সহসভাপতি ও উপজেলার তেতলী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সিনিয়র সদস্য।
পুলিশের একটি সূত্র জানায়, ছাত্র-জনতার আন্দোলন চলাকালে নগরীর বন্দরবাজার ও দক্ষিণ সুরমায় আন্দোলনকারীদের ওপর হামলা এবং নাশকতার অভিযোগ রয়েছে। বিশেষ করে ৫ আগস্ট হাসিনার পতনের দিন বিকেলে কিন ব্রিজ (উত্তরপাড়) এলাকায় জনতার মিছিলে হামলা ও সহিংসতার ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলার এজাহারভুক্ত আসামি বাবর।
এ ছাড়া ২০২৩ সালের ৩১ অক্টোবর আওয়ামী সরকারবিরোধী আন্দোলনের সময় বিক্ষোভকারীদের ওপর হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলার ৩ নম্বর আসামি তিনি। বাবর সিলেটের শীর্ষ সন্ত্রাসী স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা পিযুষ কান্তি দের অন্যতম সহযোগী বলেও জানা গেছে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে সিলেটের জেলা রেজিস্ট্রার জহুরুল ইসলাম এক অফিস আদেশে বাবরকে সাময়িক বরখাস্ত করেন।
চিঠিতে বলা হয়, বাবরকে গ্রেপ্তারের তারিখ থেকে চাকরি হতে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। তবে বিধি অনুযায়ী খোরাকি ভাতাসহ অন্যান্য সুবিধা পাবেন তিনি।