!! নির্দিষ্ট কমিশন ছাড়া তিনি কোন কাজ করেন না তা অনুসন্ধানে বের হয়ে এসেছে। গনমাধ্যম কে তিনি এড়িয়ে চলেন। তিনি যেহেতু কমিশন ছাড়া কাজ করেন না তাই নিজেকে ধরাছোঁয়ার বাইরে রাখেন এমন অভিযোগ একাধিক ভুক্তভোগীর। শুধু তাই নয় এ ইতোপূর্বে তার বিরুদ্ধে একজন ঠিকাদার পাওনা আদায়ে থানায় অভিযোগ পর্যন্ত দাখিল ও করেছিল । যা গণমাধ্যমে শিরোনাম হয়ে উঠে এসেছিল। তারপর তড়িঘড়ি করে উক্ত ঠিকাদারের বিল পরিশোধ করেছিল বলে জানা গেছে। অর্থ বছরের শেষের দিকে এখন তিনি তার ১৫-২০% কমিশনের টাকা আদায়ের জন্য উঠে পড়ে লেগেছে। কাজ না করে ও পুরো বিল উঠিয়ে নেওয়ার অভিযোগ ও আছে ইউসুফের বিরুদ্ধে।কাজ না করে বিল উত্তোলনের এ টাকা তার সিন্ডিকেটের সদস্যদের সাথে ভাগবাটোয়ারা করে নিয়েছে তা গনমাধ্যমের সংবাদে উঠে আসার পরেও তাকে কেন বদলী করা হয়নি?এ নিয়ে অধিদপ্তর জুড়ে রয়েছে গুঞ্জন। কিসের ক্ষমতায় এবং কার অনুকুল্যে তিনি এতটা ক্ষমতাধর। কখনো তিনি পীর সাব হুজুরের খানকার টাকার সাপ্লায়ার , কখনো তিনি ফ্যাসিবাদী মন্ত্রীর খাটের সঙ্গীর সাপ্লায়ার, কখনো তিনি বোতলের বন্দোবস্তকারী। এ সকল গুণাবলীতে পরিপূর্ণ ইএম কারখানা বিভাগে নির্বাহী প্রকৌশলী জনাব মোঃ ইউছুপ এর চাকরি জীবন । তার কর্মকাণ্ডে অতিষ্ঠ তার অধনস্ত এবং ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ। প্রকাশে অনিচ্ছুক সবাই সাংবাদিককে জানান যে, জনাব ইউছুপ একজন দুর্নীতিবাজ , একরোখা এবং গোঁয়ার টাইপের অফিসার , উচ্চস্বরে কথা বলা বদমেজাজ করা যার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য। আর এই সব কিছুই উনি করেন এই বলে যে উনি প্রধান প্রকৌশলী খুব খাস লোক । এই খাস লোক হওয়ার জন্য প্রধান প্রকৌশলীর কোসাগারে প্রতিনিয়ত তিনি জমা দেন মোটা অংকের ঘুষ। আওয়ামী সিন্ডিকেটের বুদ্ধিতে নিজের ইমেজ পুনরুদ্ধারের জন্য তিনি ২৫ ক্যাডারের আন্দোলনের গণপূর্ত অধিদপ্তরের নেতা হওয়ার অভিনয় করে যাচ্ছেন । যুক্তিক এ আন্দোলনের মোড়কে ঘুরিয়ে দেশকে অস্থিতিশীল করার মহাপরিকল্পনা রয়েছে এই কর্মকর্তার। এখনো সে আওয়ামী বিভিন্ন সিন্ডিকেটের সাথে শলাপ পরামর্শ করে কিভাবে এই আন্দোলনের মোড়কে ঘুরিয়ে দেশকে অস্থিতিশীল করা যায় তার ছক কশেন !!


নিজস্ব প্রতিবেদক : জুলাইয়ের কোটা আন্দোলন এবং ৫ই আগস্টের গণঅভ্যুত্থানের যে মূল স্পিরিট ছিল মুক্তিযোদ্ধা কোটা , সেই আন্দোলনের পূর্বে নিয়োগপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা কোটা ভুক্ত আওয়ামী লীগ দালাল এবংঅযোগ্য কর্মকর্তারা এখনো রয়ে গেছে প্রশাসনের রন্ধে রন্ধ্রে । সে সকল কর্মকর্তাদেরকে ব্যাংকিং এ যাচ্ছে প্রশাসনে ঘাপটি মেরে থাকা আওয়ামী লীগের অন্যান্য কর্মকর্তারা । তাইতো গণপূর্তের প্রধান প্রকৌশলী প্রায় চার বছর হতে চলা ই এম কারখানা বিভাগে নির্বাহী প্রকৌশলী জনাব ইউছুপ কে শপদে বহাল রেখেছেন। সময় এসেছে কোটার বাই প্রোডাক্ট এবং কোটা আন্দোলন বিরোধী এ সকল কর্মকর্তাদে থেকে প্রশাসন কে অভিশাপ মুক্ত করার। নতুবা এসকল কর্মকর্তারা আন্দোলনের নামে দেশকে অস্থিতিশীলতার চক্রান্তে ঠেলে দিবে।

কখনো তিনি পীর সাব হুজুরের খানকার টাকার সাপ্লায়ার , কখনো তিনি ফ্যাসিবাদী মন্ত্রীর খাটের সঙ্গীর সাপ্লায়ার, কখনো তিনি বোতলের বন্দোবস্তকারী। এ সকল গুণাবলীতে পরিপূর্ণ ইএম কারখানা বিভাগে নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ ইউছুপ এর চাকরি জীবন । তার কর্মকাণ্ডে অতিষ্ঠ তার অধনস্ত এবং ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ। প্রকাশে অনিচ্ছুক সবাই সাংবাদিককে জানান যে, জনাব ইউছুপ একজন দুর্নীতিবাজ , একরোখা এবং গোঁয়ার টাইপের অফিসার , উচ্চস্বরে কথা বলা বদমেজাজ করা যার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য। আর এই সব কিছুই উনি করেন এই বলে যে উনি প্রধান প্রকৌশলী খুব খাস লোক । এই খাস লোক হওয়ার জন্য প্রধান প্রকৌশলীর কোসাগারে প্রতিনিয়ত তিনি জমা দেন মোটা অংকের ঘুষ।
তাইতো পদায়নের মেয়াদ প্রায় চার বছর হওয়া সত্ত্বেও তার বদলির কোন উদ্যোগ প্রধান প্রকৌশলী নেন না বরং সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন পর্যায় থেকে তার বদলির কথা বলা হলো প্রধান প্রকৌশলী নিরবতা এবং নিষ্ক্রিয়তা পালন করছেন । অথচ উপদেষ্টা মহোদয়ের স্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে তিন বছরের অধিক হলে দপ্তর পরিবর্তন করতে হবে এবং ঢাকা টু ঢাকা কোন পোস্টিং দেওয়া যাবে না।
গণপূর্তের ইএম কারখানা বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ ইউসুফ। অত্যন্ত ক্ষমতাধর কর্মকর্তা ইউসুফের বিরুদ্ধে রয়েছে নানাবিধ অনিয়ম, দুর্নীতি,কমিশন,বানিজ্য ও সিন্ডিকেটের মাধ্যমে কাজ ভাগাভাগি করে অর্থ লোপাটের অভিযোগ। তিনি অফিসে বসেন না। তার অফিসের কর্মচারীদের একটাই কথা স্যারকে তো আমরাই অফিসে পাই না আপনারা কিভাবে তার দেখা পাবেন। মো: ইউসুফ এর রয়েছে একটি শক্তিশালী আওয়ামী ঠিকাদার সিন্ডিকেট।
নির্দিষ্ট কমিশন ছাড়া তিনি কোন কাজ করেন না তা অনুসন্ধানে বের হয়ে এসেছে। গনমাধ্যম কে তিনি এড়িয়ে চলেন। তিনি যেহেতু কমিশন ছাড়া কাজ করেন না তাই নিজেকে ধরাছোঁয়ার বাইরে রাখেন এমন অভিযোগ একাধিক ভুক্তভোগীর। শুধু তাই নয় এ ইতোপূর্বে তার বিরুদ্ধে একজন ঠিকাদার পাওনা আদায়ে থানায় অভিযোগ পর্যন্ত দাখিল ও করেছিল । যা গণমাধ্যমে শিরোনাম হয়ে উঠে এসেছিল। তারপর তড়িঘড়ি করে উক্ত ঠিকাদারের বিল পরিশোধ করেছিল বলে জানা গেছে। অর্থ বছরের শেষের দিকে এখন তিনি তার ১৫-২০% কমিশনের টাকা আদায়ের জন্য উঠে পড়ে লেগেছে। কাজ না করে ও পুরো বিল উঠিয়ে নেওয়ার অভিযোগ ও আছে ইউসুফের বিরুদ্ধে।কাজ না করে বিল উত্তোলনের এ টাকা তার সিন্ডিকেটের সদস্যদের সাথে ভাগবাটোয়ারা করে নিয়েছে তা গনমাধ্যমের সংবাদে উঠে আসার পরেও তাকে কেন বদলী করা হয়নি?এ নিয়ে অধিদপ্তর জুড়ে রয়েছে গুঞ্জন। কিসের ক্ষমতায় এবং কার অনুকুল্যে তিনি এতটা ক্ষমতাধর।
ইএম কারখানা বিভাগ একটি অত্যন্ত লোভনীয় পোষ্টিং । এখানে নয় ছয়ের সুয়োগ খুব বেশী। তাই উক্ত স্থানটিতে আসার জন্য তিনি অনেক টাকা বিনিয়োগ ও করেছেন।একাধিক সূত্র তা নিশ্চিত করেছে।
মোঃ ইউসুফ অফিসের বাহিরে বসে তার কমিশন বাণিজ্য চালিয়ে যেতে খুব বেশি স্বাচ্ছন্দ বোধ করে। মোঃ ইউসুফের অনিয়ম ও দুর্নীতির ফিরিস্তি অত্যন্ত বড়। জামাত ঘরনার এই কর্মকর্তা সরকারী অর্থ হাতিয়ে নিতে সিক্তহস্ত। তিনি মূলত: তার সিন্ডিকেটের ঠিকাদারদের দিয়ে কাজ করিয়ে থাকেন।
সুযোগ পেলেই বিদেশ টুরের নেশা রয়েছে জনাব ইউসুফের । তার এই ঘন ঘন বিদেশ যাওয়ার পিছনে রয়েছে তার কালো টাকা লুকানোর মূল রহস্য । তার কমিশন বানিজ্যের রেট ১৫-২০%। এমন তথ্য প্রমান ফিন্যান্স টুডের হাতে এসেছে।ভুক্তভোগী একাধিক ঠিকাদারগন নাম প্রকাশ না করার শর্তে গনমাধ্যমের সাথে এ কথা বলেন।আগারগাঁও এ সরকারের অতি গুরুত্বপূর্ন একটি প্রকল্পে একজন ঠিকাদারের নিকট থেকে বাধ্যতামূলক ভাবে বিল আটকিয়ে ৩৫ লাখ টাকা ঘুষ আদায় করেছে। উক্ত ঠিকাদার এখন ও পুরাপুরি বিল তুলতে পারে নাই।আমাদের অনুসন্ধানে তা বেরিয়ে এসেছে।অথচ ২ বছর পূর্বে উক্ত প্রকল্প সরকারকে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে।
মো: ইউসুফ বর্তমান প্রধান প্রকৌশলীর অত্যন্ত আস্থাভাজন। সাবেক গৃহায়ন ও গনপূর্ত প্রতিমন্ত্রীর অত্যন্ত আস্থাভাজন একটি নিদিষ্ট সিন্ডিকেট এর সক্রিয় সদস্য মো: ইউসুফ। গনপূর্ত অধিদপ্তরে এতটাই ক্ষমতাধর হয়ে উঠেছে যে তাহারা ধরাকে সরাজ্ঞান করেছে। এছাড়াও ইএম ও সিভিল শাখার একাধিক নির্বাহী প্রকৌশলী কমিশন বানিজ্যের হোতা। এরা অবৈধ অর্থ ও সম্পদ এতটাই বেশী অর্জন করেছে যে কোন আইন ও নীতিমালা এদের স্পর্শ করতে পারে না। এরা দুর্নীতি দমন কমিশন কে পর্যন্ত কেয়ার করে না।
এদের একটাই কথা টাকা থাকলে সব ম্যানেজ হয়ে যায়। নামে-বেনামি ইউসুফ ও তার সিন্ডিকেটের অবৈধভাবে অর্জিত কোটি কোটি টাকা সম্পদ ব্যাংক ব্যালেন্স রয়েছে। সিন্ডিকেট সমস্ত নিয়োগ,বদলি, পদায়ন এ নেপথ্য ভূমিকা রাখে। অতি সম্প্রতি সিন্ডিকেটের এক সদস্যের গুরুত্বপূর্ণ স্থানে পদায়ন হয়েছে। যেখানে তার পদায়ন হওয়ার যোগ্যতাই নাই। গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীর কাছের কিছু লোকের সাথে ইতোমধ্যে এদের ঘনিষ্ঠতা বৃদ্ধি পেয়েছে। সাবেক প্রতিমন্ত্রীর কাছের সিন্ডিকেটই আবার ও একই পথে হাঁটছে। শত শত কোটি টাকার টেন্ডার নিয়ে এরা সাপলুডু খেলছে। কমিশনের বিনিময় সিন্ডিকেটের ঠিকাদারদের কাজ দিতে তৎপর।
অফিসের ফাইল ড্রাইভার দিয়ে বিভিন্ন জায়গায় নিয়ে যান। এ সকল কারণে ঠিকাদারবৃন্দ সময়মতো বিল পাচ্ছে না। বিল না পাওয়ায় কাজে বিলম্ব হচ্ছে। আর তার ফলে সরকারের কোটি কোটি টাকা আর্থিক ক্ষতি হচ্ছে। বিআরটিসি প্রকল্পে ৫% ঘুষ না দিলে বিল দেন না ইউসুফ।