ব্যাংক কর্মকর্তা অনুজ দাশ ২ কোটি চুরাশি লাখ টাকার জমির দখল না পেয়ে ঠিকাদার ফরিদুল আলম কে ফাঁসানোর অভিযোগ

Uncategorized অনিয়ম-দুর্নীতি অপরাধ আইন ও আদালত কর্পোরেট সংবাদ জাতীয় ঢাকা বিশেষ প্রতিবেদন রাজধানী

# অনুজ দাস এর রয়েছে একাধিক রক্ষিতা নারী # সুন্দরী নারী সাপ্লাই দায়িত্বে রয়েছে প্রতারক মোস্তফা ও সাইদুল # রক্ষিতা নারীদের নিয়ে আবাসিক হোটেল, পর্যটন কেন্দ্রসহ ভারত ভ্রমনে গেছেন #  ব্যাংক কর্তৃপক্ষ অপকর্মের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি  #


বিজ্ঞাপন

নিজস্ব প্রতিবেদক  : ব্যাংক কর্মকর্তা অনুজ দাস ২ কোটি ৮৪ লাখ টাকার জমি কিনে দখল না পেয়ে ঠিকাদার ফরিদুল আলম কে ফাঁসানোর অভিযোগ উঠেছে। ব্যাংক কর্মকর্তা অনুজ দাস প্রতারক চক্রের সঙ্গে মিলে একাধিক মামলার আসামি হলেও কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। ব্যাংকের টাকা দুর্নীতি করে একাধিক রক্ষীতা নারীর পৃষ্ঠপোষকতা করেছেন এ কর্মকর্তা।


বিজ্ঞাপন

সুন্দরী নারীদের সাপ্লাইয়ের কাজে সহযোগিতা করেছেন মোস্তফা সরদার ও সাইদুল। দেশ ও দেশের বাইরে বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্র আবাসিক হোটেলে রাত কাটানোর অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। তার পরকীয়া নারী লিমার ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্টে লাখ লাখ টাকা এবং বিকাশে মাসোহারা টাকা দেওয়ার অভিযোগ তুলেছেন অনুজ এর অন্য আরেক রক্ষিতা ভুক্তভোগী নারী।সাহানাজ পারভিন , ফেরদৌসীসহ একাধিক ভুক্তভোগী নারী অভিযোগ তুলেছেন এ প্রতারক চক্রের বিরুদ্ধে।


বিজ্ঞাপন

তারা আরও বলেন, মোস্তফার সাথে প্রেম পরে ফিজিওথেরাপির উপর ভুয়া পিএইচডি ডিগ্রির সুবাদে বিয়ে করে শারীরিক সম্পর্কের ভিডিও ধারণ করে ব্ল্যাকমেইল করে সর্বস্ব হাতিয়ে নেয়। এছাড়াও অনুজ দাস এর একাধিক রক্ষিতা নারীর সন্ধান পাওয়া গেছে। অনুজ দাস এর পরকিয়া নারী লিমার কাছ থেকে ২ কোটি চুরাশি লাখ টাকার জমি রেজিস্ট্রি করেন এবং ফরিদুল আলম কে ৭৫ লাখ দিয়েছেন এমন দাবি করেছেন। তবে ফরিদুল আলম এর ফেরত দেওয়ার ৭৫ লাখ টাকার চেক ভুয়া দাবি করছেন ভুক্তভোগী ফরিদুল আলম। উনিশ বছর চাকরির সুবাদে এত টাকার উৎস কোথায় প্রশ্ন অনুজ এর সহকর্মীদের।

জানা গেছে লিমা নামের ওই নারীর কাছ থেকে ২ কোটি চুরাশি লাখ টাকা দিয়ে ৬ শতক জমি গ্রহণ করার পরে আলোচনায় আসে এ কর্মকর্তা। প্রতি রাতে হোটেল বিল মেটাতে গুনতে হয় পনের হাজার টাকা এছাড়া ওই নারীর ছেলের লেখাপড়া খরচসহ দালালকে দিতে হয় আরো ২০ হাজার টাকা । তবে এ কাজে সহযোগিতা করছেন প্রতারক মোস্তফা সরদার ও সাইদুল। প্রতারক চক্রের বিরুদ্ধে অপহরণ মামলা ,সাইবার ট্রাইব্যুনাল মামলাসহ , সাত ধারার অভিযোগ রয়েছে এ ব্যাংক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে।

ইতোপূর্বে সত্যতার ভিত্তিতে ফরিদুল আলম এর করা মামলায় মিরপুর থানা প্রতিবেদন দিয়েছে অন্য মামলা পিবিআই তদন্ত করছেন। ফরিদুল আলম কে মেরে ফেলার উদ্দেশ্যে অপহরণ করেছিলেন এ প্রতারক চক্রটি। ফরিদুল আলম, শাহনাজ পারভীন , ফেরদৌসীসহ একাধিক ভুক্তভোগী গণমাধ্যমকে বলেন , ভুয়া পিএইচডি ডিগ্রী অর্জনকারী মোস্তফা সরদার এ যাবৎ প্রতারণা করে ডজন খানেক বিয়ে করে সবার সঙ্গে প্রতারণা করে থাকলেও তার সঙ্গে সখ্যতা করেছেন ব্যাংক কর্মকর্তা অনুজ দাস। আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নিরব ভূমিকায় এ চক্রটি বেপরোয়া হয়ে উঠেছেন। অনুজ দাস মোস্তফা সরদার ও সাইদুলের আদ্যোপান্ত আসতেছে পরবর্তী সংখ্যায়।

ভুক্তভোগী ফরিদুল আলম গণমাধ্যমকে জানান , অনুজ দাস একজন হিন্দু লোক প্রতারণা করে লিমাসহ একাধিক মুসলিম নারীর সঙ্গে পরকীয়া করে এবং প্রতারক মোস্তফার সঙ্গে সখ্যতা গড়ে বিভিন্ন অপরাধে জড়িয়ে মামলার আসামি হয়েছেন। আমার নামে ৭৫ লাখ টাকার সিটি ব্যাংকের চেক জালিয়াতি করে আমার সম্মান ক্ষুন্ন করেছেন। আমার দেওয়া চেক সঠিক হলে আইনের আশ্রয় নিতে পারছেন না কেন? মোস্তফা সাইদুল কে সহযোগিতায় ফখরুদ্দিন এর জড়িত থাকায় নতুন করে আলোচনায় এসেছে। ফখরুদ্দীন এর বিষয়টি  আমাদের অনুসন্ধানী টিম তাদের তদন্ত  অব্যহত রয়েছে।


Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *