ফরিদুল আলম এর সম্পদ আত্মসাতের উদ্দেশ্যে প্রতারক মোস্তফা ও তার প্রেমিকার বিরুদ্ধে কিশোর রাকিবুল ও ফরিদুল আলম এর বিরুদ্ধে ভুয়া পেইজে মিথ্যা ঘৃণ্য প্রতিবেদন  :  পরকীয়া প্রেমিক কে নিয়ে বিত্তবানদের কাছে নারী সাপ্লাই দিয়ে টাকা আত্মসাৎ

Uncategorized অনিয়ম-দুর্নীতি অপরাধ আইন ও আদালত জাতীয় ঢাকা বিশেষ প্রতিবেদন রাজধানী

নিজস্ব প্রতিবেদক  :  প্রতারক মোস্তফা ও তার পরকীয়া প্রেমিকা মিলে ফরিদুল আলম এর সম্পদ আত্মসাৎ করতে না পারলে ভুয়া আইডি খুলে তার কিশোর ছেলে রাকিবুল আলম এর বিরুদ্ধে মিথ্যা ঘৃণ্য প্রতিবেদন দিয়েছে সেরা খবর নামে একটি পেইজে।


বিজ্ঞাপন

এ প্রতিবেদনে উল্লেখ করে ফরিদুল আলম বাসার কাজের মেয়ের সঙ্গে জোর পূর্বক শারীরিক সম্পর্কে জড়িয়ে ধর্ষণ করায় লোহাগাড়া থানায় মামলা হয়েছে এবং তার ছেলে রাকিবুল আলম চট্টগ্রাম মুসলিম সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের মেয়ে (বালক) শিক্ষার্থীদের সাথে ইভটিজিং করার অভিযোগে মামলা করেছেন ভুক্তভোগী পরিবার। রাকিবুল আলম এবছর এস এসসি পরীক্ষার্থী। ওই স্কুলে কোনো বালিকা না থাকায় মিথ্যা ভাক্ত অসত্য তথ্য প্রচার করছে। চট্টগ্রাম স্বনামধন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও ম্যানেজিং কমিটির সদস্যরা এ মিথ্যা ঘৃণ্য প্রতিবেদনের তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন।


বিজ্ঞাপন

সূত্রের দাবি মোস্তফা একজন কৃষি খামারে দৈনিক হাজিরায় কাজ করা শ্রমিক। ইতোপূর্বে পাবনা থেকে পালিয়ে এসে মিরপুরে এক নারীর সঙ্গে পরকীয়া করে দেহ ব্যবসায় জড়িয়ে রাজধানীর একাধিক ধনাঢ্য ব্যক্তির সঙ্গে নারী সাপ্লাইয়ের নামে টাকা আত্মসাৎ করার অভিযোগ উঠেছে।


বিজ্ঞাপন

নারী সাপ্লাইয়ের কাজে প্রত্যক্ষভাবে জড়িত একাধিক দালালসহ ফখরুদ্দিন গণমাধ্যমের কাছে এ তথ্য নিশ্চিত করেন। এছাড়াও একাধিক ভুক্তভোগী নারী ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে গণমাধ্যমের কাছে অভিযোগ তুলে গণমাধ্যমকে বলেন , প্রতারক মোস্তফা থেরাপিতে ভুয়া পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেছেন বলে একাধিক নারীর সঙ্গে প্রতারণা করে বিয়ে করেছেন এবং অনৈতিক ভিডিও ধারণ করে এখনও ব্লাকমেইল করছে।

জানা গেছে প্রতারক মোস্তফা রাজধানীতে বিভিন্ন আবাসিক হোটেল বিত্তবানদের বাসায় নারী সাপ্লাইয়ের আড়ালে মানুষ ধ্বংসের মরণ নেশা হিরোইন , ইয়াবা, অন্যান্য মাদক সাপ্লাইয়ের অপরাধে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে। এ জঘন্য অপরাধে পুলিশ বিভিন্ন থানায় আটক করলে প্রতারকের বোন জামাই বিভিন্ন থানায় মুচলেকা দিয়ে মুক্ত করেন। ছাড়া পেয়ে আবার একই অপরাধে জড়িয়ে পড়েছে।

সাম্প্রতিক ওই প্রতারকের বিরুদ্ধে কাফরুল , মোঃ পুর থানায় মাদকদ্রব্য আইনে মামলা হয়েছে এবং পুলিশের গ্রেফতার এড়াতে গাঢাকা দিয়ে আত্মগোপনে চলে যায়। এছাড়াও এ প্রতারকের বিরুদ্ধে ফরিদুল আলম বাদী হয়ে অপহরণসহ সাইবার ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ ও প্রাণনাশের হুমকি দেওয়ার অপরাধে মামলাসহ হাফ ডজন মামলার আসামি হয়েছে এ প্রতারক চক্রের সদস্যরা।

এদিকে ফরিদুল আলম একজন প্রথম শ্রেণির ঠিকাদার। বাংলাদেশ হাইকোর্ট সুপ্রীম কোর্টের মালামাল সরবরাহ করে আসছেন। তার মানসম্মান ক্ষুণ্ন করার হীন প্রচেষ্টায় মেতে উঠেছে প্রতারক মোস্তফা চক্র।

ভূক্তভোগি ফরিদুল আলম গণমাধ্যমকে বলেন, প্রতারক মোস্তফা ও পরকীয়া নারীকে দিয়ে একাধিক খদ্দেরের সঙ্গে প্রতারণা করে টাকা আত্মসাৎ করেছে।এ তালিকায় গাজী আলম ভূঁইয়া, প্রফেসর ফজলুল হক, শঙ্করের নান্নু মিয়া, মোঃ পুর এর ইসতিয়াক ষাট ফিট এর আসাদ উদ্দিন ও দিল সাব মিয়ার নিকট নারী সাপ্লাই দিয়ে আসছে। তবে পরবর্তীতে ফজলুল হক এর নিকট থেকে ৮০ হাজার ও নান্নুর কাছ থেকে এক লাখ টাকা আত্মসাৎ করেছে এ প্রতারক চক্র।এ বিষয়টি দালাল ফখরুদ্দিন ফরিদুল আলম কে নিশ্চিত করেছেন।

এসব বিষয় জানতে চাইলে লোহাগাড়া থানার অফিসার ইনচার্জ জানান, এঘটনায় ফরিদুল আলম এবং রাকিবুল এর বিরুদ্ধে থানায় কোনো মামলা হয়নি এবং কোন লোক মামলা করতে আসেনি।


Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *