নিজস্ব প্রতিনিধি (জলঢাকা) : জলঢাকা শৌলমারী ইউনিয়নের ১ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা আব্দুল মজিদ একজন স্বনামধন্য, ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী, সমাজসেবক, ও জনবান্ধব লোক। তার বিরুদ্ধে চলছে বিভিন্ন ষড়যন্ত্রমূলক অপপ্রচার তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন তার ছেলেরা। সেই সাথে বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রচারকৃত সংবাদটি যে প্রকাশিত হয়েছে তা ভিত্তিহীন ও বানোয়াট বলে মনে করেন আব্দুল মজিদের মেজো ছেলে নাজমুল ইসলাম, ও শাফিউল ইসলাম।

এ বিষয়ে আব্দুল মজিদের ছেলেরা বলে আমার বাবা এলাকার একজন স্বনামধন্য লোক, তার সম্মানখুন্ন করার জন্য এরশাদ ও তার পরিবার উঠে পড়ে লেগেছে। নুরুল হক ওরফে (পুটি)তার ছেলেরা এরশাদ ও রেয়াজুল ইসলাম তারা নিজেরাই এলাকায় বিভিন্ন মাদক, গাঁজা ও চুরি, ডাকাতি তে এবং ধর্ষণে লিপ্ত এমনকি সে নিজের বোনের বয়সের একজন আপন শালিকে ধর্ষণ করেন এরশাদ সাত মাসের পেগনেট ছিলো মেয়েটি এই কারণে তার সংসার টা ভেঙ্গে যায় পরবর্তী বিয়ে হয় একজন আধা বয়স্ক লোকের সাথে এবং মানবতার জীবনযাপন পার করতেছেন মেয়েটি এরশাদের কারণে।

এ বিষয়ে বলেন আব্দুল মজিদের ছেলেরা। এবং রিয়াজুল ইসলাম মাদক মামলায় গ্রেফতার হোন রেবের হাতে, এবং সে একজন সাজা প্রাপ্ত আসামি এখনো সমাজে কিভাবে ঘোরাফেরা করে। এমনকি সে একজন চুরি কাজে লিপ্ত রয়েছেন এখনো।

কিছুদিন গত হলো কিছু গাছ কাটার অভিযোগ উঠেছিলো আব্দুল মজিদ ও তার পরিবারের বিরুদ্ধে। কিন্তু সেই খবরটি সঠিক নয় গাছগুলো আব্দুল মজিদের জমিতে হয়েছিলো এজন্য সে গাছগুলো কর্তন করেছে।
কিন্তু পরবর্তী গাছগুলো সে দিতে চাইলে এরশাদের কাছে, কিন্তু এরশাদ বিভিন্ন গণমোহলের প্রচারণার ফাঁদে পরে হেনস্থা করার চেষ্টা করে আব্দুল মজিদ ও তার পরিবারকে। কিন্তু শরজমিনে পুলিশের এসআই ফিরোজ তদন্ত করে দেখলে কাগজে, কলমে জমির মালিক আব্দুল মজিদ, সেই হিসেবে গাছের মালিক আব্দুল মজিদ।
এবং বিএনপি’র নেতা কাজী দিলদার হোসেন, সভাপতি ভারপ্রাপ্ত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি জলঢাকা উপজেলা শাখা, এবং এ বিষয়ে জমির কাগজ চেয়েছিলেন আব্দুল মজিদের পরিবারের কাছে তিনারা সাথে, সাথেই কাগজগুলো দিয়েছেন পুলিশ এবং বিএনপি’র নেতার কাছে দেখার জন্য।
এবং আব্দুল মজিদের মেজ ছেলে নাজমুল ইসলাম বলেন এরশাদ পূর্ব শত্রুতার যের ধরে এরকম ঘটনা ঘটাইছেন তার মামলা নং ২৯ জিয়ার ২০২৩ শালে মামলা এখনো নীলফামারী কোর্টে বিচারাধীন চলছে। তবে এ বিষয়ে সচেতন মহল বলতেছেন এগুলো ঠিক নয় আব্দুল মজিদ ও তার পরিবার সততা, ও নিষ্ঠার সাথে এলাকায় বসবাস করেন আসতেছেন এবং তারা সকলেই মুসলিম।
আমরা চাই এটা সঠিক একটি তদন্ত করে আসলে কে, দোষী তার বিরুদ্ধে আইনানিক ব্যবস্থা দায়ের করুক প্রশাসন এ বলেই মন্তব্য করেন সচেতন মহল ও এলাকাবাসী। শৌলমারী ইউনিয়ন জলঢাকা নীলফামারী।