অভিযোগ পাওয়া গেছে, এই ডালিম ছাত্রলীগের পরিচয় ব্যবহার করে গত ৭-৮ বছর মহাখালী, বনানীতে চাদাবাজি, নেশা দ্রব সেবন ও বিক্রি করেছে। আক্কাছুর রহমান আখি হলে ৩১৪ নাম্বার রুমে থেকে হলের সিট বানিজ্য, জুনিয়রদের উপর অন্যায়-অত্যাচারের সাথে জড়িত ছিল। কলেজে যতোগুলো গ্যাঞ্জাম মারামারি হতো সব সে ও তার কিছু অনুসারী ছোট ভাইদের দিয়ে করাতো।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আখি হলের এক শিক্ষার্থী অভিযোগ করেন, ডালিমের হাত থেকে একটা রিক্সাচালকও রক্ষা পায়নি। ভাড়া দিতো না। ভাড়া চাইলে মারধর করতো। হলে বসে নেশা করতো। রাতের বেলা মহাখালী বনানীতে ছিনতাই করতো। এছাড়া চাঁদা দাবি করতে গিয়ে ব্রাক ইউনিভার্সিটির সামনে ও মহাখালী ওয়্যারলেস গেইটে বেশ কয়েকবার গণধোলাই খেয়েছে ও পুলিশের কাছে আটক হয়েছে।
জানা গেছে, ছাত্রলীগ নেতা ডালিম এখন জামাত নেতা পরিচয়ে পুনর্বাসন হয়ে গোপন ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে। সাধারণ শিক্ষার্থীরা তাকে দ্রুত আইনের আওতায় দাবি করেছেন।