ফেনীর সোনাগাজীতে মাদ্রাসা ছাত্রী নুসরাতকে পুড়িয়ে হত্যার ঘটনার বিস্তারিত বর্ণনা দিয়েছেন মামলার অন্যতম দুই আসামি নুরুদ্দিন ও শাহাদাত হোসেন শামীম। তারা জানিয়েছেন কিভাবে নুসরাতকে পুড়িয়ে মারা হয়েছিল।
আদালতে এই দুই আসামী বলেন, আগুন দেয়ার আগে শাহাদাত, জোবায়ের ও জাবেদ বোরখা পড়ে টয়লেটে লুকিয়ে ছিল। আর সিড়ির কাছে লুকিয়ে ছিল নুরুদ্দিন।
প্রথম সিগন্যাল পেয়ে নুরুদ্দিন গিয়ে রাফির মুখ চেপে ধরে। জোবায়ের ও বাবেদ তখন ওড়না দিয়ে রাফির হাত বাধে এবং পপি ও মনি শরীরে কেরোসিন ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয়।
এই ঘটনার পর সবাই পালিয়ে গেলেও পপি ও মণি মাদ্রাসাতেই অবস্থান করেছিল এবং তারা সেদিন পরীক্ষাও দিয়েছিল।