অর্থনৈতিক বিশ্লেষক ঃ
মহেশখালীতে সিঙ্গেল পয়েন্ট মুরিং বা এসপিএম-এর নির্মাণ কাজ শেষ হলে, জ্বালানি ব্যবস্থাপনার নতুন যুগে প্রবেশ করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। দেশের ক্রমবর্ধমান জ্বালানি চাহিদা পূরণে বর্তমান রিফাইনারির প্রক্রিয়াকরণ সক্ষমতা বাড়াতে সহায়তা করবে এই প্রকল্প। অর্থাৎ আমাদের জ্বালানি মজুতকরণ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। বার্ষিক ক্রুড অয়েল পরিশোধন ক্ষমতা ১.৫ মিলিয়ন মেট্রিক টন থেকে ৪.৫ মিলিয়ন মেট্রিক টনে উন্নীত হতে যাচ্ছে।
বর্তমানে আমদানি করা জ্বালানি তেল বড় জাহাজ থেকে লাইটারে, সেখান থেকে পাইপলাইনের মাধ্যমে পৌঁছায় রিফাইনারি ট্যাংকে। এতে ১ লাখ টনের তেলবাহী জাহাজ খালাস করতে লাগে ১১ দিন। এসপিএম চালু হলে সময় লাগবে মাত্র ৪৮ ঘণ্টা।এতে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ জট কমবে, পরিবহন ব্যয়ে বছরে সাশ্রয় হবে প্রায় ৮০০ কোটি টাকা। সেইসাথে বাড়বে বাংলাদেশের তেল মজুত ক্ষমতা।
ছবিঃ- এসপিএম মহেশখালী