নিজস্ব প্রতিবেদক ঃ মোঃ জাহাঙ্গীর আলম ছিলেন সোনালী লাইফের একজন ইউনিট ম্যানেজার। গত ২৩ অক্টোবর কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে এক মর্মান্তিক সড়ক দূর্ঘটনায় তিনি মারা যান।
সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স, মোঃ জাহাঙ্গীর আলম- এর স্ত্রী ও নমিনী সাহিনা আক্তার সোনিয়ার পাশে দাঁড়াতে বিন্দুমাত্র কালক্ষেপণ করেনি। সাত দিনে বীমা দাবি নিষ্পত্তি করা সোনালী লাইফের অন্যতম অঙ্গীকার।
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমাদানের মাত্র ৩ দিনের মধ্যে গত ২ নভেম্বর, সোনালী লাইফের প্রধান কার্যালয়ে, সোনালী লাইফের সিইও মীর রাশেদ বিন আমান বীমাদাবীর ২৩ লক্ষ ২০ হাজার টাকার চেক মোঃ জাহাঙ্গীর আলম-এর নমিনী এবং স্ত্রী- সাহিনা আক্তার সোনিয়ার কাছে হস্তান্তর করেন।
এই সময় আরো উপস্থিত ছিলেন সোনালী লাইফের এসিস্ট্যান্ট এজেন্সি ডিরেক্টর মোঃ সাজিদুল আনোয়ার, এসিস্ট্যান্ট এজেন্সি ডিরেক্টর মোঃ রফিকুল ইসলাম এবং সোনালী লাইফের নির্বাহী বৃন্দ।
মোঃ জাহাঙ্গীর আলম সোনালী লাইফের একজন নিবেদিতপ্রাণ কর্মী ছিলেন। ২০২২ এর জানুয়ারীতে তিনি ইউনিট ম্যানেজার হিসাবে পদোন্নতি লাভ করেন।
গ্রুপ বীমার আওতায় থাকায় ২০ লক্ষ এবং অন্যান্য বীমা বাবদ ৩ লক্ষ ২০ হাজার; সর্বমোট ২৩ লক্ষ ২০ হাজার টাকার চেক নমিনীর হাতে তুলে দেয়া হয়।