বাংলাদেশে ডেটা সেন্টার পণ্য ও সেবা নিয়ে এলো হুয়াওয়ে

Uncategorized অর্থনীতি জাতীয় বানিজ্য বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশেষ প্রতিবেদন

স্টাফ রিপোর্টার : বাংলাদেশে ডেটা সেন্টারের জন্য উপযোগী পণ্য ও সমাধান নিয়ে এসেছে হুয়াওয়ে।এর মধ্যে ব্যাটারি এনার্জি স্টোরেজ সিস্টেম সলিউশন স্মার্টলি, এজ কম্পিউটিংয়ের জন্য স্মার্ট ডেটা সেন্টার সমাধান ফিউশন মডিউল৮০০ এবং জরুরি বিদ্যুৎ সরবরাহ ও মাঝারি আকারের ডেটা সেন্টারের উপযোগী ইউপিএস৫০০০-ই অন্যতম।


বিজ্ঞাপন

সম্প্রতি ঢাকায় আয়োজিত ‘বাংলাদেশ ডেটা সেন্টার পার্টনার ইভেন্ট ২০২৩’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে এ তথ্য জানানো হয়। ওই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে দক্ষিণ এশিয়ার ডিজিটাল পাওয়ার বিজনেস বিভাগ।

অনুষ্ঠানে  ফিউশনডিসি ১০০০এ এবং ফিউশন মডিউল ২০০০ সমাধান প্রদর্শন করা হয়।একটি মডিউলের মধ্যে পাওয়ার সাপ্লাই, কুলিং, র্যাক ও স্ট্রাকচার, ক্যাবলিং এবং ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমকে সমন্বয় করে জরুরি বিদ্যুৎ সরবরাহ ও মাঝারি আকারের ডেটা সেন্টারের জন্য এই সমাধানগুলো তৈরি করা হয়েছে।

ইন্টারনেটের ক্রমবর্ধমান চাহিদা, সাশ্রয়ী মূল্যের স্মার্টফোনের প্রাপ্যতা এবং ডিজিটালভাবে সচেতন গ্রাহকসংখ্যা বৃদ্ধির কারণে বাংলাদেশের আইসিটি ইকোসিস্টেম ভালো অবস্থানে পৌঁছেছে। ডিজিটাল রূপান্তরের এই যুগে টেকসই উন্নয়নের জন্য ডেটার ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ।

ফলে অনেক প্রতিষ্ঠান এর কর্মদক্ষতা বাড়ানোর জন্য ডেটা সেন্টারের সুবিধা গ্রহণ করছে। এক্ষেত্রে বিদ্যুৎ-সাশ্রয়ী সমাধান অনিবার্য হয়ে পড়েছে। বাংলাদেশের শিল্পখাতকে এই উদ্যোগে সহায়তা করার অভিপ্রায় নিয়ে হুয়াওয়ে ডেটা সেন্টারের জন্য উপযোগী পণ্য ও সমাধান নিয়ে এসেছে।এই পণ্য এবং সেবাগুলো বাংলাদেশে চলমান ডিজিটাল রূপান্তর ত্বরান্বিত করবে এবং শিল্পখাতে দক্ষতা বাড়াতে সহায়ক হবে।

অনুষ্ঠানে হুয়াওয়ের ভ্যালু-অ্যাডেড পার্টনারস (ভিএপি), স্মার্ট টেকনোলজিস (বিডি) লিমিটেড এবং অন্যান্য টিয়ার-১ ও টিয়ার-২ সহযোগীরা উপস্থিত ছিলেন।

হুয়াওয়ে সাউথ এশিয়ার ডিজিটাল পাওয়ারের ম্যানেজিং ডিরেক্টর লিয়াং উইক্সিং (জ্যাক) বলেন,‘গত কয়েক বছর ধরে হুয়াওয়ে বাংলাদেশের শিল্পখাতে স্মার্ট ও গ্রিন পাওয়ার সলিউশন দেওয়ার জন্য নিরলস কাজ করে যাচ্ছে।

এই যুগে নিজস্ব ডেটা সেন্টার খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে এবং হুয়াওয়ে বাংলাদেশের বাজারে নতুন ডেটা সেন্টার পণ্য ও সমাধান উন্মোচন করতে পেরে আনন্দিত।আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি যে, আমাদের ডিজিটাল সমাধানের মাধ্যমে দেশ ও এর জনগণ আইসিটির প্রকৃত শক্তিকে কাজে লাগিয়ে প্রযুক্তি নির্ভর ভবিষ্যত গড়ে তোলার সুযোগ পাবে।’


Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *