নিজস্ব প্রতিনিধি : দেশের প্রথম গ্লোবাল স্ট্যান্ডার্ড ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট টার্মিনালে মোট ২৪টি বোর্ডিং ব্রিজ থাকবে (২-১টি বেশিও হতে পারে)।
প্রথম ধাপে ১২টি এবং পরের ধাপে ১২টি নির্মাণ করা হবে। প্রাথমিকভাবে এই টার্মিনালের ১ম পর্যায়ের কাজ শেষ করে ২০২৩ সালে অপারেশনে যাওয়ার কথা রয়েছে এবং ২য় ধাপ সহ সম্পূর্ণ কাজ শেষ হতে ২০২৬ সালের পরের সময়কাল লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।

. এই টার্মিনাল নির্মাণের জন্য বর্তমান ভিআইপি টার্মিনাল, ডোমেস্টিক টার্মিনাল অন্যত্র সরিয়ে নেয়া হবে। এখন অবকাঠামো স্থানান্তরের কাজ পুরোদমে চলছে। এই টার্মিনাল নির্মানের পর বর্তমানের টার্মিনাল ১ ও ২ জাপান আপগ্রেড করবে।

. সর্বশেষ আপডেটেড এই ডিজাইনে টার্মিনালের ছাদ এমনভাবে নির্মাণ করা হচ্ছে যেখানে ছাদে এই ডায়মন্ড শেপের প্যাটার্নের ফাকা অংশগুলো স্বচ্ছ মেটারিয়ালের তৈরি গ্লাস রুফ হবে যা একই সাথে দিনের বেলায় আলোর ব্যবস্থা করবে, ইন্টেরিওর স্পেস অনেক ভাইব্রেন্ট করে তুলবে, একটা ইম্প্রেশন তৈরি করবে। অন্যদিকে রাতের বেলায় টার্মিনালের ভেতরকার আলো ছাদের স্বচ্ছ অংশের ভেতর দিয়ে আলাদা বের হয়ে একটা প্যাটার্ন তৈরি করবে।
. ২০২৬ এর দিকে আরো ১২টি বোর্ডিং ব্রিজ যোগ করার মাধ্যমে আমাদের ক্যাপাসিটি ৩-৪ গুণ হয়ে যাবে আজকের তুলনায়। তাই সক্ষমতা আর চাহিদার সমন্বয় করতে ও বিমানকে আন্তুর্জাতিক ক্যারিয়ারে পরিণত করতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ২০৩০ সাল নাগাদ ৫০টি উড়োজাহাজ সংযোজন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
একটা বিমানবন্দরকে বলা হয় একটা দেশের ড্রয়িং রুম। কারন ফার্স্ট ইম্প্রেশন এখানেই ক্রিয়েট হয়। ঢাকা বিমানবন্দর সেই অভাব অনেকখানি পূরণ করবে আশা করা যায়।