ঘরে ঘরে নগদ অর্থ ও খাবার সরবরাহ করুন

জাতীয় জীবন-যাপন

নিজস্ব প্রতিনিধি : গত ১৪ তারিখ থেকে দেশে লকডাউন চলছে। মৃত্যু অসংখ্য মানা হার দুটোই সমহারে বৃত্তি পাবার ফলে লকডাউন এর মেয়াদ আরো বৃদ্ধি পাবার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। এ পরিস্থিতি চলমান থাকলে করুণায় আক্রান্তের চাইতে খাদ্য ঘাটতি, অপুষ্টিসহ বিভিন্ন রোগবালাই বাড়ার সম্ভাবনাই বেশি। তাই সরকারের উচিত মধ্যবিত্ত, নিম্ন মধ্যবিত্ত ও দরিদ্র জনগোষ্ঠীর প্রত্যেক ঘরে ঘরে খাবার ও নগদ অর্থ সরবরাহ করা। আজ গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে সাধারণ নাগরিক সমাজের আহ্বায়ক মহিউদ্দিন আহমেদ এমন দাবি করেন। তিনি আরো বলেন, চিকিৎসা, ঔষধ টেলিযোগাযোগ সহ অন্যান্য জরুরী প্রয়োজনে নগদ অর্থের প্রয়োজন রয়েছে। বর্তমানে কর্মহীন মানুষদের আয়-রোজগার না থাকায় নগদ অর্থের ব্যাপক ঘাটতি রয়েছে। সরকার যেহেতু নাগরিকদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা ও নিরাপত্তার কথা চিন্তা করেই লকডাউন দিয়েছে তাই সরকারের উচিত হবে প্রত্যেক অসচ্ছল পরিবারকে খাদ্য চিকিৎসা সহ সকল প্রয়োজন মেটাতে ঘরে ঘরে খাদ্য সামগ্রী অর্থ পৌঁছানো। আর যদি তা না করা হয় কেবলমাত্র লোক দেখানোর কারণে লকডাউন দেয়া হয় তাহলে এই লকডাউন কোন সুফল বয়ে আনবে না তেমনি এর বিরূপ প্রভাব রাষ্ট্রের আরো নতুন নৈরাজ্যের সৃষ্টি করবে। করোনার সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়বে নানাবিধ রোগ বালাই। আমরা সরকারের পাশাপাশি দেশের বিত্তবান এবং শিল্পপতিদের কাছেও আহ্বান জানায় আপনারা আয়-রোজগার হিন্দ কর্মহীন মানুষের পাশে দাঁড়ান। সাধারণ নাগরিকরা বাস্তবেই চরম কষ্টের দিনযাপন করছে।
সরকারের সকল আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দায়িত্ব হবে লকডাউন বাস্তবায়নের পাশাপাশি নাগরিকদের খোঁজ খবর রাখা এবং তাদের পাশে দাঁড়ানো। আরে লোকটা উনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি মানুষের আস্থা বাড়ান অন্যতম সুযোগ তৈরি করে দিতে পারে।


বিজ্ঞাপন