রাজীব কুমার দাস, (অফিসার ইনচার্জ, ডিটেকটিভ ব্রাঞ্চে, গাজীপুর) : বাংলাদেশ পুলিশের অনুপ্রেরণামূলক পরিবর্তনকারী যে ক’জন অফিসার আছেন; তাঁদের সাথে সরাসরি কাজ করার আমার সুযোগ হয়েছে। বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে মোটিভেশনাল আধুনিক এ্যাক্টিভ প্রোএ্যাক্টিভ পুলিশিং, সুনাগরিকের দৃষ্টিভঙ্গি, জনগনের প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি, অপরাধ ব্যবস্হাপনা, ভিশন সমৃদ্ধি, সীমাবদ্ধতা সত্বে ও সমন্বয়, অপরাধ প্রতিরোধে সহবর্তমানতা সব মিলিয়ে প্রতিমুহূর্ত ব্যক্তিত্বের ক্যারিসমাটিক বিচ্ছুরণ দিয়ে বৃটিশ শাসন হতে পুলিশের প্রতি জনগনের নৈতিবাচক বন্ধমূল ধারনা পর্বের যাঁরা প্রায় শুধুই “ধারণাগত অনুমান” হিশেবে দেখাতে পেরেছেন। তাঁদের সৃজিত কর্মযজ্ঞ নিয়ে যৌথ প্রবন্ধ লিখছি। তথ্য-উপাত্ত দিয়ে গুগল, ইউটিউব, পোর্টাল, ডিটেকটিভ, বিভিন্ন প্রিন্ট ইলেকট্রিক মিডিয়া সাহায্য করছে।
একজন বহুমাত্রিক লেখকের কারো সামনে বসে ঘন্টা দিন মাস ধরে বসে লেখার প্রয়োজন নেই। কারো’র সামনে গিয়ে লেখার বিনিময়ে সুবিধা কর্মসূচী প্রজেক্টের আওতায় ভাঁওতাবাজি করার দরকার পড়েনা। তবে হ্যাঁ থিমের জটিলতা অস্পষ্টতা নিরসনে স্যার’দের সাহায্য নিতেই হবে। জানিনা আমার মতো অর্বাচীন কতোটা সফল হবো? আমি বিনয় নিয়ে বলছি-এ মোটিভেশনাল ব্যক্তিত্বের কাছে চাওয়া পাওয়া নেই।এ পর্যন্ত লাভের তরী’তে বসতে লগি বৈঠা হাতে’র কোনো অভিপ্রায় নেই।
একজন স্যার মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার ছিলেন। একদিন কাছে পেয়ে আক্ষেপের সুরে বলেছিলেন “রাজীব সবাই আমার কাছে এটা সেটা তদ্বির, ভালো পোষ্টিং চায়; এ পর্যন্ত আপনি কিছুই চান নি।” আমি মনে করি স্যারের এ আক্ষেপই আমার পুরস্কার।
যে সকল পুলিশ কর্মকর্তাদের কর্মযজ্ঞ পুলিশ বিভাগে পাথেয় হয়ে থাকবে তাদের নাম ও পদবী যথাক্রমে :
ড.মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী (প্রাক্তন আইজিপি), ড.বেনজীর আহমেদ(বর্তমান আইজিপি),
হাবিবুর রহমান(ডিআইজি),
বনজ কুমার মজুমদার(ডিআইজি),
মাসুদুর রহমান ভূঁঞা(ডিআইজি),
জিহাদুল কবির (অতি:ডিআইজি) এবং
শামসুন্নাহার (পুলিশ সুপার)
একটা কথা ষ্পষ্ট করছি, লেখালেখি উপভোগ করি তবে কাজ ফাঁকি দিয়ে নয়; এ সময়টা আমার বিশ্রাম, অলস সময়,আড্ডা,বিনোদন হতে কেটে নেই। নিজের সাথে প্রতারণা-ভন্ডামি করিনা। যা বর্তমানে ডিবি’র কাজে সবাই মূল্যায়ন করবেন। সবাইকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।