!! দুদক এনফোর্সমেন্ট ইউনিট হতে রবিবার ২৬ ডিসেম্বর ৭ টি অভিযোগের বিষয়ে (২টি অভিযান পরিচালনা করা হয় , ৫টি দপ্তরে পত্র প্রেরণ করা হয়েছে ) পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে !!
বিশেষ প্রতিবেদক ঃ চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন, চট্টগ্রামের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান বিরুদ্ধে সিটি কর্পোরেশনের সৌন্দর্যবর্ধন প্রকল্পের জন্য বরাদ্দকৃত অর্থ আত্মসাতের অভিযোগের প্রেক্ষিতে দুর্নীতি দমন কমিশন, সমন্বিত জেলা কার্যালয়, চট্টগ্রাম-১-এর উপপরিচালক মোঃ আবু সাঈদ এর নেতৃত্বে একটি টিম রবিবার ২৬ ডিসেম্বর, একটি অভিযান পরিচালনা করেছে এনফোর্সমেন্ট টিম।
দুদক টিম অভিযোগ যাচাই ও সত্য উদঘাটনে জন্য সিটি কর্পোরেশনের সম্মানিত মেয়র মহোদয় ও প্রকল্প সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সাথে কথা বলে। অভিযোগ সংশ্লিষ্ট বেশকিছু নথিপত্র সংগ্রহ করেছে দুদক টিম। দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা টিমকে জানান, এটি সিটি কর্পোরেশনের নিজস্ব অর্থায়নে পরিচালিত কোন প্রকল্প নয়।
একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সাথে ৪৪ টি স্পটে সৌন্দর্যবর্ধন এবং বছর শেষে একটি নির্দিষ্ট অর্থ কর্পোরেশনের কোষাগারে জমা দেওয়া সাপেক্ষে টেন্ডারের মাধ্যমে কাজ দেওয়া হয়। টেন্ডার প্রক্রিয়া প্রায় তিন বছর আগে সম্পন্ন হয়। বর্তমান মেয়র মহোদয় দায়িত্ব গ্রহণের পর এ বিষয়ে একটি নীতিমালা তৈরি করেছেন।
এ প্রসঙ্গে প্রাপ্ত নথিপত্র যাচাই বাছাই পূর্বক পরবর্তী গ্রহণের জন্য কমিশন বরাবর বিস্তারিত প্রতিবেদন দাখিল করবে এনফোর্সমেন্ট টিম।
পিরোজপুর, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে রাস্তা নির্মাণে নিম্নমানের নির্মান সামগ্রী ব্যবহারের অভিযোগের প্রেক্ষিতে দুর্নীতি দমন কমিশন, সমন্বিত জেলা কার্যালয়, বরিশালের সহকারী পরিচালক মোঃ শাজাহান মিরাজের নেতৃত্বে একই দিনে অপর একটি এনফোর্সমেন্ট অভিযান পরিচালিত হয়েছে। দুদক টিম উক্ত দপ্তর ও প্রকল্প এলাকা পরিদর্শন করে।
পরিদর্শনকালে অভিযোগ প্রসঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা, ঠিকাদার সাথে কথা বলে এবং প্রয়োজনীয় রেকর্ডপত্র সংগ্রহ করে। এ প্রসঙ্গে সুপারিশসহ বিস্তারিত প্রতিবেদন কমিশন বরাবর দাখিল করবে সংশ্লিষ্ট এনফোর্সমেন্ট টিম।
এছাড়াও দুদক অভিযোগ কেন্দ্রে (হটলাইন-১০৬) আগত অভিযোগের প্রেক্ষিতে ব্যবস্থা গ্রহণপূর্বক কমিশনকে অবহিত করার জন্য ০৫টি দপ্তরে দুদক এনফোর্সমেন্ট ইউনিট হতে পত্র প্রেরণ করা হয়েছে।