নিজস্ব প্রতিবেদক : সংবাদ টিভির চেয়ারম্যান জুয়েল খন্দকারের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার দাবী বিএমএসএস’র। জানা গেছে, গত ১০ আগস্ট, ২০২২ সালে ঢাকা মহানগর দক্ষিণের প্রস্তাবিত মহিলা আওয়ামীলীগের কমিটির ( তথাকথিত নারী নেত্রী ) সেতু রহমান ও পালা গানের শিল্পী শিলা মল্লিকের বিরুদ্ধে মুগদা থানাধীন ৬নং ওয়ার্ডে নাজমা আক্তার শিমু নামের এক নারীর স্বামী সুজাউদ্দিন আহম্মেদ সুজনকে জিম্মী করে রেখেছেন প্রায় পাঁচ মাস যাবত !
নাজমা আক্তার শিমু স্বামীর সাথে কোন প্রকার যোগাযোগ করতে চাইলেও নাজমা আক্তার শিমুকে নানান সময়ে শারীরিক নির্যাতন এরও অভিযোগ রয়েছে তথাকথিত সাবেক এই নারী নেত্রী সেতু রহমান এর বিরুদ্ধে।
শুধু তাই না আরও বিভিন্ন সময়ে পত্র পত্রিকায় তথাকথিত নেত্রী সেতু রহমান এর বিরুদ্ধে এর আগেও একাধিক দেহ ও মাদক ব্যবসার অভিযোগে সংবাদ প্রকাশও হয়েছে।
মুগদা থানার নাজমা আক্তার শিমু স্বামী সুজাউদ্দিন আহম্মেদ সুজনকে জিম্মীর ঘটনার তথ্য সংগ্রহ’সহ তার অসামাজিক কার্যকলাপ, বাড়িতে একাধিক কুকুর পৌষন করে বাড়িতে আখড়া বাণিয়ে রাখা, নাজমা আক্তার শিমুর স্বামী সুজাউদ্দিন আহম্মেদ সুজনকে জিম্মী করে পালা গাইকা শিলা মল্লিককে দিয়ে বিভিন্ন সময়ে দেহ ব্যবসা করানোর একটি ছবিও ছিলো লালবাগের স্বর্ণ কর্মকার ( গোপাল ) নামের এক হিন্দু ছেলের সাথে!
তথাকথিত নারী নেত্রী সেতু রহমান এর বাড়ির চিলে কোঠায় ভাড়া ছিলেন প্রায় দুই বছর যাবত অবৈধ সম্পকে ঝড়িত ছিলো বলে জানা যায় এর একটি ছবিও সংরক্ষিত রয়েছে ।
তথাকথিত সাবেক নারী নেত্রী সেতু রহমান এর বাড়ীর ঐ চীলে কোঠাতেই নাজমা আক্তার শিমু স্বামী সুজাউদ্দিন আহম্মেদ সুজনকে জিম্মী করে রাখার অভিযোগ উঠেছিল ।
স্বামীকে উদ্ধার করার জন্যে তথাকথিত নারী নেত্রী সেতু রহমান এর বিরুদ্ধে মাদক ব্যবসায় সক্রিয় ও অসামাজিক কার্যকলাপে ঝড়িত প্রমাণ দিলে ঢাকার জর্জ কোর্ট লালবাগ থানাকে তথাকথিত সাবেক নারী নেত্রী সেতু রহমান বাসা সার্চ করে সুজাউদ্দিন আহম্মেদ সুজনকে আদালতে প্রেরণ করার কথা বললে থানা পুলিশের সাথে একাধিক মিডিয়া কর্মীসহ কথাকথিত নারী নেত্রী সেতু রহমান বাসায় গিয়ে হিন্দু ছেলে গোপালকে নিয়ে যেই রুমের ছবি মিডিয়ার লোকদের কাছে এসেছিলো ঠিক সেই রুমেই সুজাউদ্দিন আহম্মেদ সুজনকে নিয়ে পালা শিল্পী শিলা মল্লিক থাকেন তবে সুজাউদ্দিন আহম্মেদ সুজনকে তখন পাওয়া যায়নি!
শুধু তাই নয়ে তখনও সাংবাদিক ও পুলিশকে তথাকথিত নারী নেত্রী সেতু রহমান এর বড় বোনও সাংবাদিক ও পুলিশদের হুমকি দিয়ে বলেন আপনারা জানেন এটা কার বাসা কোথায় এসেছেন এখান থেকে একজনও ফিরে যেতে পারবেন না বলে সে চিল্লাচিল্লি করে বাসার গেইট লাগিয়ে উপরে এসে বলেন যে কেহ বাহির হতে পারবেন না।
এক পর্যায়ে ওসি তদন্ত শাহা আলম ও ক্ষিপ্ত হয়ে সেতু রহমান এর বড় বোনকে গেইট না খুললে অতিরিক্ত ফোর্স আনতে ভাদ্র হবার কথা বললে পরে সে ঠাণ্ডা হয়ে গেইট খোলেন।
এই সব বিষয় নিয়ে সংবাদ প্রকাশ হলে তথাকথিত নারী নেত্রী সেতু রহমান এর মহিলা আওয়ামীলীগের কাউন্সিলে পদ পদবী কিছুই দেওয়া হয়নি বলে ক্ষিপ্ত হয়ে পাপিয়া নামক কথাকথিত সাবেক এই নারী নেত্রী সেতু রহমান সংবাদ টিভির চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক সোসাইটির সাংগঠনিক সম্পাদক, কেরানীগঞ্জ মডেল থানা প্রেসক্লাবের কর্য নির্বাহী সদস্য, ওল্ড ঢাকা জার্নালিষ্ট ফোরাম (ওডিজেএফ) এর প্রচার সম্পাদক ও মুল দরার সাংবাদিক জুয়েল খন্দকার এর বিরুদ্ধে আদালতে মিথ্যা বানোয়াট ও ভিক্তিহীন একটি মামলা দায়ের করেছেন এই বিষয়ে জুয়েল খন্দকারকে সিআইডির তদন্ত অফিসার সাধারণ জিজ্ঞাসাবাদও করেন!
উক্ত মামলার সুষ্ঠ তদন্তের দাবী জানিয়ে মিথ্যা বানোয়াট ও ভিক্তিহীন মামলার দিয়ে মূলধরার সাংবাদিক জুয়েল খন্দকার এর কণ্ঠ রোধ করার পায়তারা ছাড়া করছেন পাপের পাপিয়া নামক আরেক তথাকথিত সাবেক এই নারী নেত্রী সেতু রহমান ।
মফস্বল সাংবাদিক সোসাইটি সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান খন্দকার আসিফুর রহমান বলেন আদালতে সেতু রহমানের নামে বিভিন্ন সময়ে পত্র-পত্রিকার মাদক ব্যবসার ডকুমেন্টস দিয়ে আদালত তার বাসা সার্চ ওয়ারেন্ট জারির করেন, আবার এই নেত্রী সংবাদ মিথ্যা বানোয়াট বলে আদালতকে কালো পট্টি পরিয়ে আইন ও প্রশাসন বিভাগকে বিপাকে ফেলতে চাচ্ছে! অবিলম্বে মামলা প্রত্যাহার না করা হলে সারা দেশে কঠুর আন্দলনে মাঠে নামবেন বলে তিনি বলেন।