করোনায় মৃত্যু ছাড়াল ১ লাখ ৮ হাজার

আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্য

ডেস্ক রিপোর্ট : মহামারি করোনা ভাইরাসের ছোবলে মৃতের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। এ পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ১ লাখ ৮ হাজার ৮২৮ জন। এখন পর্যন্ত এ ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে ১৭ লাখ ৮০ হাজার ৩১৫ জনের শরীরে। রোববার সকাল ৯টা পর্যন্ত এ সংখ্যা নিশ্চিত করেছে করোনা ভাইরাসে আক্রান্তদের সংখ্যা ও প্রাণহানির পরিসংখ্যান রাখা ওয়ার্ল্ডওমিটার। এরইমধ্যে ২১০টি দেশ ও অঞ্চলে ছড়িয়েছে করোনা ভাইরাস।
আক্রান্তদের মধ্যে সুস্থ হয়ে ঘরে ফিরেছেন ৪ লাখ ৪ হাজার ৩১ জন। বর্তমানে চিকিৎসাধীন ১২ লাখ ৬৭ হাজার ৪৫৬ জন। এদের মধ্যে ১২ লাখ ১৬ হাজার ৮৬৪ জনের অবস্থা স্থিতিশীল এবং ৫০ হাজার ৫৯২ জনের অবস্থা গুরুতর।
যুক্তরাষ্ট্রে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের ভয়াবহ তা-ব চলছে। এই ভাইরাসে যুক্তরাষ্ট্রে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২০ হাজার ৫৭৭ জনে। আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫ লাখ ৩২ হাজার ৮৭৯ জনে।
মৃতের সংখ্যায় যুক্তরাষ্ট্রের পরে অবস্থানে রয়েছে ইউরোপের দেশ ইতালি। দেশটিতে এখন পর্যন্ত ১৯ হাজার ৪৬৮ জন মানুষের মৃত্যু হয়েছে। আক্রান্ত হয়েছে ১ লাখ ৫২ হাজার ২৭১ জন।
মৃত্যুর হিসেবে ইতালির পরের অবস্থানেই রয়েছে স্পেন। দেশটিতে এখন পর্যন্ত ১৬ হাজার ৬০৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। আক্রান্তের সংখ্যা ১ লাখ ৬৩ হাজার ২৭ জন।
মৃত্যুর তালিকার চার নম্বরে রয়েছে ফ্রান্স। দেশটিতে এখন পর্যন্ত ১৩ হাজার ৮৩২ জনের মৃত্যু হয়েছে। আক্রান্তের সংখ্যা ১ লাখ ২৯ হাজার ৬৫৪ জন।
মৃত্যু তালিকায় ফ্রান্সের পরের অবস্থানে রয়েছে ইউরোপের আরেক দেশ ব্রিটেন। দেশটিতে এখন পর্যন্ত ৯ হাজার ৮৭৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। দেশটিতে আক্রান্তের সংখ্যা ৭৮ হাজার ৯৯১ জন।
এদিকে জার্মানিতে ১ লাখ ২৫ হাজার ৪৫২ জন মানুষ আক্রান্ত হলেও দেশটিতে মাত্র ২ হাজার ৮৭১ জনের মৃত্যু হয়েছে।
ভাইরাসটি প্রথম শনাক্ত হয় চীনে। সেখানে এ ভাইরাসে এখন পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছেন ৮২ হাজার ৫২ জন এবং মারা গেছেন ৩ হাজার ৩৩৯ জন।
এশিয়ার মধ্যে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হয়েছে ইরানে। এখানে এখন পর্যন্ত আক্রান্তে সংখ্যা ৭০ হাজার ২৯ জন। মৃত্যু হয়েছে ৪ হাজার ৩৫৭ জনের।
বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত ভাইরাসটি শনাক্ত হয়েছে ৪৮২ জনের শরীরে। এদের মধ্যে মারা গেছেন ৩০ জন এবং সুস্থ হয়ে ঘরে ফিরেছেন ৩৬ জন। বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন ৪১৬ জন।


বিজ্ঞাপন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *