খুলনার  ডুমুরিয়ায় নিত্যপণ্যের বাজারে আগুন : নিন্ম ও মধ্যবিত্তের মানুষের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে

Uncategorized অর্থনীতি খুলনা গ্রাম বাংলার খবর জাতীয় বানিজ্য বিশেষ প্রতিবেদন সারাদেশ

শেখ মাহতাব হোসেন (খুলনা) :  ডুমুরিয়া (খুলনা)শ্রাবণের শেষ সময়ে এসেও বর্ষার ‘যৌবন’ যেন শেষ হচ্ছে না। নিয়মিত ঝরেই যাচ্ছে বৃষ্টি। ফলে দেশের বিভিন্ন এলাকায় শাক-সবজি উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। এর প্রভাব পড়ছে কাঁচা বাজারে। ডুমুরিয়া খুচরা বাজারে গত এক সপ্তাহে বেশির ভাগ নিত্যপণ্যের দাম বেড়েছে। বিশেষ করে চাল,আটা,ময়দা, ডাল, সয়াবিন তেল, পেঁয়াজ, কাঁচামরিচ, আদা, ডিম, মুরগি, গরুর মাংস ও ইলিশের দাম সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে চলে গেছে। পণ্যের দামে দিশেহারা নিম্ন ও নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারগুলো।


বিজ্ঞাপন

শনিবার (৯ আগষ্ট )ডুমুরিয়া কাঁচা বাজার ঘুরে দেখা গেছে, সবচেয়ে বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে ইলিশ মাছ। ইংলিশ মাছ ব্যবসায়ী রাজিব বলেন বড় সাইজের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে কেজি প্রতি ২০০০ টাকা। মাঝারি সাইজের ইলিশের দাম ১২০০ টাকা ছোট ইলিশের দাম ৭০০ টাকা থ। অন্যদিকে রুই মাছ বিক্রি হচ্ছে ২৫০ থেকে ৪০০ টাকায়। সাপ্তাহিক ছুটির দিন হওয়ায় বাজারে মানুষের ভিড় কিছুটা বেশি, তাই বিক্রেতারা দাম বেশি চাচ্ছেন।


বিজ্ঞাপন

মুরগির বাজারেও দামের ঊর্ধ্বগতি। ব্রয়লার মুরগির কেজি ১৬০ টাকা, যা গত সপ্তাহে ১৪৫-১৫০ টাকার মধ্যে ছিল। পাকিস্তানি মুরগি ৩০০ টাকা এবং দেশি মুরগি বিক্রি হচ্ছে ৫০০-৫৫০ টাকায়। খাসির মাংস ১২০০ টাকা, আর গরুর মাংস ৭৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। প্রোটিনের আরেক উৎস ডিমের দামও বাড়ন্ত।


বিজ্ঞাপন

ফার্মের মুরগির ডিম প্রতি হালি ৪৬-৫০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে, ডজন বিক্রি হচ্ছে ১৪০-১৪৫ টাকা। সবচেয়ে উদ্বেগজনক পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে মসলা ও তেলের বাজারে। সয়াবিন তেল (লুজ) বিক্রি হচ্ছে প্রতি লিটার ১৭২ টাকা দরে, যা গত সপ্তাহে ছিল ১৬২ টাকা। পাম অয়েল ও সুপার পাম অয়েলের দামও বেড়েছে যথাক্রমে ১০ ও ১১ টাকা করে।


বিজ্ঞাপন

খোলা ময়দার দাম বেড়ে হয়েছে ৬৫ টাকা কেজি, যা এক সপ্তাহ আগে ছিল ৫০-৫৫ টাকা। মসলার বাজারেও লাগাম নেই। দেশি পেঁয়াজ এখন ৮০ টাকা কেজি, যা গত সপ্তাহে ছিল ৬০-৬৫ টাকা। দেশি রসুন ১৬০ টাকা কেজি, আমদানি করা রসুন ২২০ টাকা। আদা (আমদানি) বিক্রি হচ্ছে ১৮০ থেকে ২৮০ টাকা কেজি দরে। এলাচের কেজি ৫২০০ টাকা।

তবে সব পণ্যের দাম যে বেড়েছে তা নয়। আলুর দাম কিছুটা কমেছে। বর্তমানে মানভেদে প্রতি কেজি আলু ২০ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে, যা গত সপ্তাহে ছিল ২৫ টাকা। প্রতি হালি ৪৬-৫০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে, ডজন বিক্রি হচ্ছে ১৪০-১৪৫ টাকা।

সবচেয়ে উদ্বেগজনক পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে মসলা ও তেলের বাজারে। সয়াবিন তেল (লুজ) বিক্রি হচ্ছে প্রতি লিটার ১৭২ টাকা দরে, যা গত সপ্তাহে ছিল ১৬২ টাকা। পাম অয়েল ও সুপার পাম অয়েলের দামও বেড়েছে যথাক্রমে ১০ ও ১১ টাকা করে। খোলা ময়দার দাম বেড়ে হয়েছে ৬৫ টাকা কেজি, যা এক সপ্তাহ আগে ছিল ৫০-৫৫ টাকা।

মসলার বাজারেও লাগাম নেই। দেশি পেঁয়াজ এখন ৮৫ টাকা কেজি, যা গত সপ্তাহে ছিল ৬০-৬৫ টাকা। দেশি রসুন ১৬০ টাকা কেজি, আমদানি করা রসুন ২২০ টাকা। আদা (আমদানি) বিক্রি হচ্ছে ১৮০ থেকে ২৮০ টাকা কেজি দরে। এলাচের কেজি ৫২০০ টাকা।

তবে সব পণ্যের দাম যে বেড়েছে তা নয়। আলুর দাম কিছুটা কমেছে। বর্তমানে মানভেদে প্রতি কেজি আলু ২০ থেকে ৩০ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে, যা গত সপ্তাহে ছিল ৩০-৩৫ টাকা।
ক্রেতা, মোহায়মেনুর রহমান বলেন ডুমুরিয়া বাজারে সরকারিভাবে তদারকি না থাকায় খুচরা বিক্রতারা হু হু করে দাম দাম বাড়িয়ে দিয়েছে।


Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *