মো:রফিকুল ইসলাম : নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলার পারমল্লিকপুর গ্রামের মো:মজিবর মুসল্লীর ছেলে লোহাগড়া উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সদস্য ও লোহাগড়া উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি প্রার্থী সজীব মুসল্লী সন্ত্রাসী হামলায় গুরুতর আহত হয়ে লোহাগড়া হাসপাতালে ভর্তি।
সজীব মুসল্লী শনিবার ভোর ৪:৩০ ঘটিকার সময় ফজরের নামাজ পড়ার জন্য ঘুম থেকে ওঠে এবং নিজের গরুর খামারে কুকুর ডাকাডাকি করলে গরুর খামারে যাওয়ার মথিমদ্ধে তার উপরে আগে থেকে ওৎ পেতে থাকা সন্ত্রাসীবাহীনি হামলা করে।
সজীব মুসল্লীর স্বজন”রা জানান,সজিব পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে এজন্যই ফজরের নামাজ পড়ার জন্য ওজু করতে টিউবয়েল যায় এসময় নিজেদের গরুর খামারে কুকুর ডাকাডাকি করলে সেখানে যেতে গেলে,আগে থেকেই ওৎ পেতে থাকা সন্ত্রাসীবাহীনি ডাম্পার ও হাতুড়ী দিয়ে হামলা করে।
সজীবের আন্তচিৎকারে আশে পাসের মানুষ জন ছুটে আসলে সন্ত্রাসী”রা দ্রুত মটোরসাইকেল যোগে পালিয়ে যায়।
এসময় সজীব কে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে লোহাগড়া সাস্থ্য কমপ্লেক্সেসে ভর্তি করেন।
এমন নেক্কার জনক ঘটনার কথা সুনে আওয়ামী-লিগ সহ বিভিন্য অঙ্গসংগঠনের নেতা কর্মিরা হাসপাতালে সজীব কে দেখতে জান এবং এমন ঘটনার নিন্দা জানান।
লোহাগড়া উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক রাসেদ হাসান এ প্রতিবেদক কে জানান,রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারনে সজীব হামলার শিকার হয়েছে।
সজীব একটি ভালো ছেলে কিন্ত তার উপরে এমন নেক্কার জনক হামলা কে বা কারা করেছে তা এখনো জানা যায়নি,সজীব এখনো কথা বলতে পারছে না তাকে এমন ভাবে হাতুড়ী ও মটোরসাইকেলের ডাম্পার দিয়ে মেরেছে যেটা কোন ভাবেই কাম্যনয়।
সজীবসহ লোহাগড়া উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি প্রার্থী অনেকেই তবে সজীবকে দুনিয়া থেকে সরিয়ে দেয়ার চক্রান্ত চালিয়েছে একটি কুচক্রী মহল।
লোহাগড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আশিকুর রহমান বলেন, কে বা কাহারা সজীব মুসল্লীর উপরে হামলা করেছে তা কেওই নিশ্চিত করে বলতে পারছে না,সজীব সুস্থ্য হলেই কারা তার উপরে হামলা করেছে সেটা যেনে ব্যাবস্থা গ্রহন করব।
এদিকে সজীবের উপরে সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় সোশাল মিডিয়ায় নিন্দার ঝড় বইছে।