দুদকের প্রতিবেদন
নিজস্ব প্রতিবেদক : রেলের কোচ-ইঞ্জিন কেনায় দুর্নীতির ১০ উৎস চিহ্নিত করে সেগুলো বন্ধে ১৫ দফা সুপারিশসহ রেলমন্ত্রীর কাছে প্রতিবেদন জমা দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
মঙ্গলবার দুপুরে দুদক কমিশনার মোজাম্মেল হকের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল এ প্রতিবেদন জমা দেয় বলে নিশ্চিত করেছেন দুদকের উপ-পরিচালক ও জনসংযোগ কর্মকর্তা প্রনব কুমার ভট্টাচার্য্য।
প্রনব কুমার জানান, প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রেলের জায়গা মনিটরিংয়ের অভাবে শত শত জমি বেদখল হয়ে আছে। রেলের জায়গা কর্মকর্তা-কর্মচারীরাই অবৈধভাবে দখল করে বাসা বাড়ি নির্মাণ করেছেন। রেলের ডাবল লাইন ও সিঙ্গেল লাইন ডুয়েল গেজ ট্র্যাক নির্মাণে অনিয়ম ও দুর্নীতি হয়। রেলের টিকিট কালোবাজারে বিক্রির ক্ষেত্রেও রেলওয়ের কর্মচারীরা জড়িত।
তিনি আরও জানান, দুর্নীতি প্রতিরোধে রেলে লোক নিয়োগের ক্ষেত্রে আইবিএ অথবা বুয়েটের মতো জনবল নিয়োগে বিশেষজ্ঞ প্রতিষ্ঠানের সহযোগিতা নিতে বলেছে দুদক। এছাড়া কোচ আমদানি নিরুৎসাহিত করে রেলের নিজস্ব ফ্যাক্টরিতে কোচ নির্মাণে সক্ষমতা সৃষ্টিরও সুপারিশ করা হয়েছে প্রতিবেদনে।