মো:রফিকুল ইসলাম,নড়াইলঃ
নড়াইলের কালিয়া উপজেলার চাচুড়ী ইউনিয়নের লাংগলীয়া ও চাপলীয়া গ্রামের আবুল শেখের ছেলে গ্রাম্য মাতুব্বর মো:আছর শেখ,ইসরাফিল মোল্যা’র ছেলে যান্নাত মোল্যা,গ্রাম্য মাতুব্বর মো:আছর শেখের ছেলে কবির শেখ ও ইমামুল শেখ,সুলতান মোল্লার ছেলে কাশেম মোল্লা সন্ত্রাসীদের হামলায় গ্রুতর আহত হয়ে নড়াইল সদর হাসপাতালসহ খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। লাংগলীয়া ও চাপলীয়া গ্রামের আবুল শেখের ছেলে গ্রাম্য মাতুব্বর
মো:আছর শেখ (২৬ মার্চ) রবিবার রাতে সাংবাদিকদের জানান,গত (২৪ মার্চ) বৃহস্পতিবার জুম্মার নামাজ পড়ে বাড়িতে আসার সময় দেখি একটি বাচ্চার মুখের সাথে কুকুরের বাচ্চার মুখদিয়ে ঘষাঘষি করে সেই দৃষ্য হিমাদুলের ছেলে হাবিবুর মোবাইলে ছবি তুলছে,এসময় আমি হাবিবুরকে নিষেধ করলে,হাবিবুরসহ ওরা কয় ভাই মিলে ঘর থেকে রাম-দা,ছ্যান-দা ও ভ্যালা নিয়ে এসে আমাকে বলে তোর এখানে কি,এ কথা বলেই হাবিবুর আমার ডান হাতে রাম-দা দিয়ে কোপ দেয় এবং পিঠে ভ্যালা দিয়ে কোপ দিলে আমি পড়ে যায়। আমার ছেলেসহ আমাদের ৫ জনকে কুপিয়ে আহত করে ওমর শেখের ছেলে জাহিদুল,ভাই হিমাদুল ও মাহাবুর,হিমাদুলের ছেলে হাবিবুর,আব্দুল সালাম শেখ এর ছেলে সাফারুন ও রসুল,ও তার ছেলে নয়ন শেখ, ধলাকানার ছেলে বিল্লা ও ছেলে মিরাজ শেখ,ছেলে হাবিবুর,কুদ্দুসের ছেলে ফকরুল ও ছেলে ইয়ানুর শেখ,রজ্জাক শেখের ছেলে সাহিদুল শেখ,সাহাদতের ছেলে মামুন শেখ,মোসলেম শেখের ছেলে আকছেদ শেখ,মশিয়ারের ছেলে আশিকুরসহ আরো ১০-১২ জন সন্ত্রাসী’রা। এসময় আমাদের আন্তচিৎকারে আশপাসের লোকজন এগিয়ে আসলে হামলাকারী’রা দ্রুত পালিয়ে যায়। পরে আহতদের উদ্ধার করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ নড়াইল সদর হাসপাতেলে ভর্তি করে স্থানীয় ও স্বজন’রা। আহত’রা সাংবাদিকদের জানান,তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে আমাদের উপরে পরিকল্পত ভাবে হামলা করে স্থানীয় বখাটে সন্ত্রাসী’রা। নড়াইল জেলার কালিয়া উপজেলার চাচুড়ী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মেলজার হোসেন ভূইয়াকে একাধীক বার তার মুঠোফোনে ফোন করলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি। এদিকে,সাবেক ১নং ওয়ার্ডের মহিলা মেম্বার সুলতানা খাতুন ভুক্তভোগীসহ নির্যাতিত মহিলাদের হেনস্তা করে এবং কোন প্রকার অপরাধীদের বিষয়ে মূখ না খুলতে চাপ সৃষ্টি করছে এবং বিভিন্ন ভাবে হুমকি ধামকি দিয়ে ভুক্তভোগীদের চুপ থাকতে বাদ্ধ করছে বলেও জানা যায়।
মো:রফিকুল ইসলাম,নড়াইল।
মোবাঃ01730895060