নিজস্ব প্রতিবেদক : স্বরূপকাঠী-বানারিপাড়ার আতঙ্কের নাম পরিমলের সহযোগী দূর্গাকাঠী গ্রামের মৃত কানাই লালের পুত্র নারায়ণ চন্দ্র রায় চন্ডি চন্ডালের মতো অপকর্মে লিপ্ত থেকে এলাকায় ত্রাসের রাম-রাজত্ব কায়েম করেছে। তার বিরুদ্ধে একাধিক অপকর্মের অভিযোগ রয়েছে। স্বরূপকাঠী-বানারিপাড়ার আতঙ্কের নাম পরিমলের সহযোগী নারায়ণ চন্দ্র চন্ডি স্বরূপকাঠীর দূর্গাকাঠী গ্রামে আতঙ্কের আরেক নাম।
জানা গেছে, দূর্গাকাঠী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে বঙ্গবন্ধুর ছবি ভাংচুরের মতো ঘটনা ঘটিয়েছে। অস্রের মুখে চাঁদাবাজী করে উপেন মাস্টারকে দেশত্যাগে বাধ্য করেছে। সুরেশ রায়কে অস্রের মুখে রেখে পনের বরজ দখল। অসিত রায়কে অস্রের মুখে রেখে (৫০,০০০/-) টাকা চাঁদা আদায়। সুধীর মাস্টার, বঙ্কিম মাস্টার, পরিমল বৈদ্যকে মারধর। হাসি মুন্সি মাস্টারকে অস্রের মুখে চাঁদাবাজি করার সময় ভয়ে স্টোক করে তার মৃত্যু হয় বলে এলাকাবাসীর অভিযোগ। আলো রানী বেপারী সাথে অসৌজন্যমূলক আচরণসহ নিত্য নৈম্যত্ত্বিক ব্যাপার চন্ডির কাছে। মানিক দীপক, বিধান, গৌতম, দেবাশীষ, কামালকে মারধর এবং অস্র উঠিয়ে ঘোরাফেরা করা চন্ডির স্বভাব কাজ বলে মনে করে। চন্ডির এসব অপকর্মে এলাকাবাসী আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছে।