মো:রফিকুল ইসলাম,নড়াইলঃ
নড়াইলের বিছালী ইউনিয়নের রুহখালী গ্রামের আওয়ামী-যুবলীগ নেতা রহিম শেখ নড়াইল ক্রাইম নিউজকে জানান,ছেলেপেলে’রা একটি তুচ্ছ ঘটনা ঘটলে বিছালী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হেমায়েত হোসেন ফারুক ইউনিয়ন পরিষদে উভয় পক্ষকে ডেকে ঝামেলা মিমাংশা করে দেন। যানা যায় চেয়ারম্যানকে অমান্য করে পূর্বপরিকল্পিত ভাবে (৯ আগষ্ট) বুধবার রাত ১১ টার সময় রহিম শেখ ব্যবসায়ীক টাকা কালেকশন করতে বের হলে কাদের বিশ্বাসের ছেলে মিরাজ বিশ্বাস (২০),হায়াতুর বিশ্বাসের ছেলে রায়হান বিশ্বাস (২১),আকিদুল বিশ্বাসের ছেলে ইয়াছিন বিশ্বাস (২০),মৃত-রোকন বিশ্বাসের ছেলে মিকাইল বিশ্বাস (২২),মৃত-শিকার বিশ্বাসের ছেলে কারিমুল বিশ্বাস (৩০)সহ আরো অনেকে ছ্যান-দা,রাম-দা,চাপাতি,সহ দেশীয় অস্ত্রসস্ত্র দিয়ে আওয়ামী-যুবলীগ নেতা রহিম শেখ কে
হত্যা চেষ্টা করে। এসময় রহিম শেখ এর কাছে থাকা ব্যবসায়ীক নগদ ১লক্ষ ৭ হাজার টাকা ছিনিয়ে নেয়,হামলাকারী’রা। আওয়ামী-যুবলীগ নেতা ও রুহখালী বাজারের ব্যবসায়ী মো:আব্দুল রহিম শেখ এর আন্তচিৎকারে কেউ এগিয়ে না আসলে স্থানীয় পল্লি চিকিৎসক তারেক শেখ এর বাড়িতে উঠে আস্রয় নিয়ে স্বজনসহ স্থানীয় তৌফিক দ্রুত আহত যুবলীগ নেতাকে মোটরসাইকেল যোগে নড়াইল সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তত্ব রত চিকিৎসক রহিম শেখকে ভর্তি করে চিকিৎসা প্রদান করেন। অভিযুক্ত হামলাকারী রায়হান বিশ্বাসের পিতা হায়তুর বিশ্বাস মুঠোফোনে নড়াইল ক্রাইম নিউজকে জানান,আমার ছেলে ওই রাতে বাড়িতে ছিলো না বন্ধুদের সাথে ছিলো,ওই রাস্তাদিয়ে আসতেছিলো বন্ধুদের সাথে,আমি দেখিনি সুনেছি রহিমের উপরে হামলা হয়েছে। এ বিষয়ে বিছালী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হেমায়েত হোসেন ফারুক মুঠোফনে নড়াইল ক্রাইম নিউজকে জানান,দুই দিন আগে তাদের নিজেদের মধ্যে ঝামেলা হলে আমি ইউনিয়ন পরিষদে মিমাংশা করে দেই,তবে কিভাবে এ নেক্কার জনক কর্মকান্ডের ঘটনা ঘটিয়েছে,আমি জানি না,তবে আজ আমি সুনেছি,আমি এ সকল অপরাধীদের বিচার দাবি করি বলেও জানান।