সেলিম প্রধানের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট অনুমোদন

অপরাধ আইন ও আদালত

 

 

নিজস্ব প্রতিনিধি : দুদকের তদন্তকালে রেকর্ডপত্র বিশ্লেষণে দেখা যায় যে, ৪৭,৪৬,০০০/- টাকার অবৈধ স্থাবর এবং ৫৭,৩১,৫৪,২৮৮/-টাকার অবৈধ অস্থাবর সম্পদ’সহ মোট (৪৭,৪৬,০০০/- + ৫৭৩১৫৪,২৮৮/-) = ৫৭,৭৯,০০,২৮৮/- টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের তথ্য পাওয়া যায়, যা তার আয়ের সাথে সংগতি বিহীন জ্ঞাত আয় বর্হিভূত অবৈধ সম্পদ মর্মে তদন্তে প্রতিষ্ঠিত।


বিজ্ঞাপন

সুতরাং, আসামী সেলিম প্রধান অসৎ উদ্দেশ্যে অবৈধ কার্যক্রমের মাধ্যমে ৫৭,৭৯,০০,২৮৮/- টাকার জ্ঞাত আয় বর্হিভূত সম্পদ অর্জন করে তা নিজ ভোগ দখলে রেখে দুর্র্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৭(১) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন এবং অবৈধভাবে উপার্জিত অপরাধলব্ধ আয়ের ২১,৯৯,৫১,১৪৫/- টাকা বিদেশে (থাইল্যান্ড ও ইউএসএ’তে) পাচার করে অপরাধলব্ধ আয়ের অবৈধ উৎস গোপন বা আড়াল করার অসৎ উদ্দেশ্যে উহা স্থানান্তর, হস্থান্তর ও রূপান্তরের মাধ্যমে অবস্থান গোপন করে মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২ এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন।

থাইল্যান্ড ও ইউএসএ’তে পাচারকৃত অর্থের সংশ্লিষ্ট তথ্যাদি সংগ্রহের জন্য গখঅজ এর মাধ্যমে (থাইল্যান্ড ও ইউএসএ’তে সরকারের কেন্দ্রীয় কর্তৃপক্ষ বরাবরে অনুরোধ করা হয়েছে।

তদন্তকারী কর্মকর্তা: মো: গুলশান আনোয়ার প্রধান, উপপরিচালক, দুর্নীতি দমন কমিশন, প্রধান কার্যালয়, ঢাকা।
তদারককারী কর্মকর্তা: সৈয়দ ইকবাল হোসেন, পরিচালক, দুর্নীতি দমন কমিশন, প্রধান কার্যালয়, ঢাকা।