ভিকটিম উদ্ধার

অপরাধ আইন ও আদালত

নিজস্ব প্রতিনিধি : কিশোরগঞ্জ জেলার সিআর মামলা নং-১৪৩/২০২০, ধারা- নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন-২০০০(সংশোধিত-২০০৩) এর ৭/৩০ মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পুলিশ পরিদর্শক সুনীল কুমার দাস গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সিআইডি, কিশোরগঞ্জ জেলা টিম (জেলা পুলিশের নারী কনস্টেবলসহ) এর সহায়তায় ভিকটিম এবং ১নং সাক্ষী মোছাঃ মারিয়া আক্তার মেরী (১৩ বৎসর ৫ মাস), পিতা- আবুল কাশেম, সাং- নয়াহাটি (টিএন্ডটি মোড়), থানা- নিকলী, জেলা- কিশোরগঞ্জকে উদ্ধার করার জন্য বিভিন্ন স্থানে উদ্ধার অভিযান পরিচালনা করেন।


বিজ্ঞাপন

অবশেষে ৩১/০৩/২০২১খ্রিঃ তারিখ সময় সকাল ১০.৩০ ঘটিকার সময় কিশোরগঞ্জ সদর থানাধীন যশোদল এলাকা হতে উ্ক্ত ভিকটিমকে উদ্ধার পূর্বক নারী কনস্টেবলের সহায়তায় অদ্যই উদ্ধারকৃত ভিকটিমের মৌখিক জবানবন্দি নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন, ২০০০ (সংশোধনী/০৩) এর ২২ ধারা মোতাবেক লিপিবদ্ধ করার জন্য বিজ্ঞ বিচারক (সিনিয়র জেলা জজ), নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল নং-০১, কিশোরগঞ্জ বরাবরে হাজির করেন।


বিজ্ঞাপন

ভিকটিম ২২ ধারার জবানবন্দিতে উল্লেখ করেন যে, অত্র মোকদ্দমার ১নং আসামী হাসানুল বান্না সাকির সাথে ভিকটিমের তিন বছরের প্রেমের সম্পর্ক ছিল।গত ০২/০৮/২০২০খ্রিঃ তারিখ রাতে ভিকটিম স্বেচ্ছায় তার প্রেমিক হাসানুল বান্না সাকীর সাথে তাদের বন্ধুর বাসায় চলে যায়। ০৩/০৮/২০২০খ্রিঃ তারিখে তাহারা কাবিন রেজিস্ট্রী মূলে বিবাহ করে।ভিকটিম তার জবানবন্দিতে আরো উল্লেখ করেন যে, ভিকটিম স্বেচ্ছায় হাসানুলের সাথে চলে যায় ও বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়। ভিকটিমকে কেউ জোর জবরদস্তি করে নাই। আসামী হাসানুল এর কোন দোষ নাই।

ভিকটিম তার পিতার জিম্মায় যেতে চায়। বিজ্ঞ আদালত জবানবন্দি গ্রহন করতঃ ভিকটিমকে তার পিতার জিম্মায় জিম্মানামা মূলে হস্তান্তর করেন।