নিজস্ব প্রতিনিধি : শিশু ধর্ষণ এর অভিযোগে কিশোরগঞ্জ থানা পুলিশ এক বখাটে কে গ্রেপ্তার করেছে, এ খবর সংশ্লিষ্ট সুত্রের।
মানুষ কতটা জঘন্য ও নির্মম হলে এমন কাজ করতে পারে তা না দেখলে বা শুনলে ভাবা যায়।
বাদীনি (ছদ্মনাম) মোছাঃ রুমানা বেগম(৩০),স্বামীঃ (ছদ্মনাম) মোঃ পরান মিয়া,গ্রামঃ মাগুড়া ধনী পাড়া,থানাঃ কিশোরগঞ্জ,জেলাঃনীলফামারী।
বিশেষ কারণে উক্ত ব্যক্তি:দের পরিচয় গোপন রাখা হয়েছে তাদের একমাত্র শিশু বাচ্চা (ছদ্মনাম) আব্দুল মান্নান (০৭) সহ নারী,শিশু,বয়স্ক ও প্রতিবন্ধী সার্ভিস ডেস্কে কর্তব্যরত নারী অফিসারের নিকট এসে কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন।
এ সময় কর্তব্যরত নারী অফিসার তাকে সান্তনা দিয়ে বলেন আপা কি হয়েছে? ঘটনার বিস্তারিত বলেন।
এ সময় তিনি জানান যে প্রতিবেশী বিবাদী (ছদ্মনাম) রহিম ইসলাম গিল্টু (১৯),পিতাঃ খুদু মিয়া,গ্রামঃ মাগুড়া ধনীপাড়া,থানা- কিশোরগঞ্জ জেলাঃ নীলফামারী।
গত ১৪ জুলাই, বেলা সাড়ে ১২ টার সময় বাদীনির শিশু বাচ্চা (ছদ্মনাম) আব্দুল মান্নান (০৭) বাড়ির পাশে কবর স্থানে একাকি খেলছিল।
একাকী থাকার সুযোগে বখাটে (ছদ্মনাম) রহিম ইসলাম গিল্টু (১৯) শিশু বাচ্চাটি’কে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে এ সময় শিশুটির কান্না শুনে তার মা ঘটনাস্থলে গেলে বখাটে ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়।
ধর্ষণের শিকার হওয়া শিশুটির বাবা-মা বিবাদী বখাটের বাড়িতে অভিযোগ করতে গেলে বকাটের পক্ষের লোকেরা শিশুটির বাবা-মাকে মারপিট করে গুরুতর জখম করে।
কর্তব্যরত নারী অফিসার বিষয়টি মনোযোগ সহকারে শোনেন এবং অফিসার ইনচার্জ, কিশোরগঞ্জ থানা,নীলফামারীকে অবহিত করেন।
অফিসার ইনচার্জ তাৎক্ষণিকভাবে ঘটনাস্থলে কয়েকজন অফিসার-ফোর্স’কে পাঠান।
এ সময় পুলিশের হাতে গ্রেফতার হয় শিশু ধর্ষণের ঘটনার আংগুল যার দিকে সেই বখাটে (ছদ্মনাম) রহিম ইসলাম গিল্টু (১৯)।