সাংবাদিক মহিকে মিথ্যা মামলা করে হয়রানি

অপরাধ

নিরব ভূমিকায় ফুলগাজী প্রশাসন


বিজ্ঞাপন

ফেনী প্রতিনিধি : গত ৪ই ফেব্রুয়ারি “কবরস্থান কেটে জমি তৈরি গাছ লাগিয়ে অবৈধ দখল ” শিরোনামে ফুলগাজী বার্তা নিউজ পোর্টালে প্রকাশিত হয়েছে। এই নিউজ ডিলেইড করতে ফুলগাজী বার্তা অফিসে সন্ত্রাসীদের নিয়ে হামলা চালানো হয়, ও সাংবাদিক মহি কে প্রাণনাশের হুমকি দেন, পুরাতন মুন্সিরহাট বাজারে বাংলা হোটেলের মালিক মাঈন উদ্দিন(সিজার) ও ঐ গ্রামের শাজু খন্দকার।

পরদিন সকালে ফুলগাজী থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছেন সাংবাদিক মহি। ফুলগাজী থানার জিডি নং ৩১১ পুলিশ তদন্তে শেষ করে, নিরব ভুমিকা পালন করেছে।

এই দিকে উক্ত নিউজ রিমুভ না করে থানায় জিডি করায়, শাজু খন্দকার এর সহযোগীদের নিয়ে, সাংবাদিক মহি কে হুমকি দেন ও সম্পুর্ন মিথ্যা হয়রানি করার উদ্দেশ্যে ফেনীর আদালতে মামলা দায়ের করেন।

গোপন সূত্রে জানা গেছে , ফুলগাজী থানায় পুলিশ মিথ্যা মামলা না নিলে, বাদীপক্ষ ফেনী শহরে যান এবং বড় অর্থের বিনিময়ে এডভোকেট এস এম নাজমুল হক ১৮ই ফেব্রুয়ারি ২১ইং তারিখে এই মিথ্যা অভিযোগ লিখতে সহায়তা করেন ও মামলার দায়িত্ব ভার গ্রহণ করেছেন।

৫০৬ধারা,৩৮৫ধারা দুটি অভিযোগ দায়ের করেন, যার মধ্যে তদন্ত ৫০৬ধারা চাঁদাবাজি অভিযোগ প্রমাণিত হয় নাই, ৩৮৫ধারা যে মিথ্যা প্রাণনাশের হুমকি তুলে মামলা দায়ের করা হয়েছে। তার জন্য সাংবাদিক মহি গত ৫ই অক্টোবর ফেনীর আদালতে হাজির হলে, আদালত জামিন মঞ্জুর করেছেন। এই ধরনের ঘটনা বাস্তবতা অনেক কঠিন, সৎ ও সত্যের পথে কলম ধরেছেন সাংবাদিক মহি, কিন্তু প্রাথমিক সময়ে কিছু সিনিয়র সাংবাদিকদের সহযোগিতা পেলে ও বর্তমানে সবাই নিরব ভুমিকা পালন করেছে। এমন অবস্থায় ফুলগাজী উপজেলায় প্রশাসনের সহায়তা কামনা করেন সাংবাদিক মহি।

নির্যাতিত সাংবাদিক মাহির বক্তব্য, আমি পবিত্র কবরস্থান নিয়ে নিউজ করেছি সামাজিক উন্নয়নের লক্ষ্যে ও পবিত্র কবরস্থানের জায়গায় উদ্ধার করে সীমা নির্ধারণ করতে। কিন্তু কিছু অসাধু ব্যক্তি ব্যক্তিগত প্রতিহিংসার করনে কাজটা না করে উল্টো আমাকে হুমকি দিয়ে মামলা দায়ের করে হয়রানি করছে। আমার অর্থ সম্মান নষ্ট করে জীবনকে অতিষ্ঠ করে তুলছে। উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো প্রতিবেশী হলেও বাদী নেজাম উদ্দিন মামুন (৩৫) সাথে প্রায় গত ২০বছর দেখা সাক্ষাত হয় নাই, কারণ উভয় পক্ষই সৌদি আরব প্রবাসী।

বাদী মামুন অর্থের অহংকার ও ক্ষমতার অপব্যবহার দেখাতে গিয়ে, ওর মা ও বড় ভাইয়ের কু-পরামর্শে গ্রামের ষড়যন্ত্রকারী ব্যক্তি শাজু খন্দকার এর সহযোগীতা নিয়ে মিথ্যা মামলা করছেন।
এবিষয়ে সচেতন মহল প্রশাসনের উর্ধতন মহল এর দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।