নড়াইলের বিছালী গ্রামে ইট ভাটায় প্রশাসনের চোঁখ ফাকি দিয়ে পোড়ানো হচ্ছে কাঠ কাজে লাগানো হচ্ছে শিশু শ্রমিক, শ্রম দপ্তর ও পরিবেশ অধিদপ্তরের ভুমিকা নিরব

অন্যান্য এইমাত্র সারাদেশ

মো:রফিকুল ইসলাম,নড়াইলঃ
নড়াইলে প্রশাসনের চোঁখ ফাকি দিয়ে বিছালী ইউনিয়নে ডন বিক্সসে অবৈধ ভাবে পোড়ানো হচ্ছে কাঠ,শিশু বাচ্চা দিয়ে তৈরি করছে ইট,প্রশাসন নিরব।


বিজ্ঞাপন

নড়াইলের বিছালী ইউনিয়নের বিছালী গ্রামে অবস্থিত ডন ব্রিকস,নিয়ম নিতির কোন তোয়াক্কা না করেই অবৈধ ভাবে কাঠ পুড়িয়ে চালাচ্ছে ইট ভাটা।


বিজ্ঞাপন

সরজমিনে ইট ভাটায় গিয়ে দেখা যায়,গ্রামের মধ্যে চালাচ্ছে ইট ভাটা,হচ্ছে পরিবেশ দুশিত,স্থানীয় একাধী ব্যক্তী জানান,দির্ঘদিন ধরে কাঠ পুড়িয়ে চালাচ্ছে ভাটা,ভাটার ধোয়াই আমরা বসত করতে পারছি না।

ধোয়ার কারনে ছেলে মেয়ে নিয়ে আমরা শাসকষ্ট রোগে ভুগছি এবং ধুলার কারনে অতিষ্ট হয়ে পড়ছি,ঠিক মত নিজের বাড়িতে নিজেরাই খাওয়া দাওয়া করতে পারিনা।

অনেক বার ভাটায় সহ আমাদের কাছে সাংবাদিক’রা এসে সাক্ষাৎকার নিয়েছে কিন্তু কিছুই হয়না,কেন কি কারনে সেটা আমরা জানি না।

গ্রামের মধ্যে ভাটা করার নিয়ম আইনে আছে কি না আমাদের জানা নায় বলেও জানান স্থানীয় ভুক্তভোগী”রা।ভাটায় গিয়ে আরো দেখা যায়,শিশু বাচ্চা তৈরি করছে ইট,শিশু বাচ্চাটির সাথে কথা হলে জানায় ৩০০ টাকা মুজুরিতে বাচ্চাটি ভাটায় কাজ করে।

গ্রামের মধ্যে ভাটা হওয়ায় মনে হয় প্রশাসন নিরব ভুমিকা পালন করছে বলেও ধারনা করা হচ্ছে,কেন প্রশাসন কোন ব্যবস্থা নিচ্ছেন না সেটি রয়েছে অজানা,ধোয়াসা।ভাটার ম্যানেজার কমলেশ কে বার বার বল্লেও কোন কাজ হয় না আরো বেশি কথা বলে ম্যানেজার কমলেশ।

ভাটা পরিচালনাকারী ম্যানেজার কমলেশ বাকচি,সাংবাদিক পরিচয় পেয়ে নিয়ম কানুন কোন কিছু জানেন না বলে ছাফ জানিয়ে দেন।

ডন ব্রিকস এর মালিক মো:কারিমুল ইসলাম কুশল জানান,কাঠ পুড়ানোর কোন নিয়ম নেই এবং শিশুশ্রম শিশুদের দিয়ে কেন কাজ করাচ্ছেন জানতে চাইলে তিনি আরো বলেন,আমার ভাটায় কোন শিশু শ্রমিক নেই।

কিছু সময় পরে ভাটার ম্যানেজার কমলেশ বাকচি,সাংবাদিকদের সংবাদ প্রচার না করতে ঘুষ দিতে চেষ্টা করেন।