নিজস্ব প্রতিবেদক : সারাদেশের ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলো তুলে আনতেই সাংবাদিকরা প্রতিমুহূর্তে কাজ করে, কাজ করে দেশ ও দশের মঙ্গলের জন্য, সাংবাদিকতা পেশাকে বলা হয় এটি মহান পেশা, সাংবাদিকদের বলা হয় জাতির বিবেক, সংবাদপত্র কে বলা হয় রাস্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ, জাতির আয়না আরো কত কি উপাধি রয়েছে সংবাদপত্র ও সাংবাদিকদের কে নিয়ে।
তবে এখন সাংবাদিকতা পেশাটি হুমকির মুখে দাঁড়িয়েছে, সারাদেশে একদল কুচক্রি মহল সাংবাদিকদের টুটি চেপে ধরার জন্য প্রস্তুত, কারণ সাংবাদিক অপরাধীদের সকল অপরাধ জনসম্মুখে প্রকাশ করে, অপরাধ জনসম্মুখে প্রকাশ হলে তিনি সমাজে সকলের মাঝে হেয় প্রতিপন্ন হন।
যার কারণেই প্রতিনিয়ত হামলা মামলার শিকার হচ্ছে সাংবাদিকরা, সাংবাদিকদের মাধ্যমেই উঠে আসে বিভিন্ন ইলেকট্রনিক্স এবং প্রিন্ট মিডিয়ায় হত্যা, মাদক কারবারি ,চোরা চালান ,নারী পাচার, কিশোরগাংয়ের বিভিন্ন অপকর্ম সহ সাধু বেশি শয়তানদের মুখোশ উন্মোচন করতে সাংবাদিকদরা মুখ্য ভূমিকা পালন করে।
বিগত দিনগুলোতে যেমনিভাবে হত্যা করা হয়েছিল সাগর রুনি হত্যা, জামালপুরে নাদিম হত্যা,তেমন একটি ঘটনার জন্ম দেয়ার ছক এঁকেছে গাজীপুরের বাসন মেট্রো থানাধীন মোগরখাল গ্রামের হাবিবুল্লাহর ছেলে ইউসুফ মিয়া, মুঠোফোনে ফোন করে অকথ্য ভাষায় গালাগাল সহ প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হয় দৈনিক ঢাকা পত্রিকাকার বিশেষ প্রতিনিধি ও এশিয়ান টেলিভিশনের রিপোর্টার গাজী মামুনকে।
এ বিষয় নিয়ে গাজীপুর বাসন মেট্রো থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয় ডায়রি নং ১০১০, অফিসার ইনচার্জ সিদ্দিক সাহেব বলেন বিষয়টির তদন্ত দিন রয়েছে ঘটনার সত্যতা পাওয়া গেলে আইনগত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বিষয়টি নিয়ে সাংবাদিক সমাজ তীব্র নিন্দা প্রকাশ করেছে এবং প্রশাসনের প্রতি আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের জোর দাবি করেছেন, আরো উল্লেখ থাকে যে গত মঙ্গলবার ১৬ তারিখ একটি অভিযোগের ভিত্তিতে সাংবাদিক গাজী মামুন বাসনধীন, মোগরখাল গ্রামের হিরু হোসেনের পাঁচ তলা নির্মানাধীন বাড়ির কর্তৃপক্ষ অনুমোদন আছে কিনা সে বিষয়ে জানতে চান মুঠোফোনে।
মুঠোফোনে হিরু বলেন এগুলো আমি আপনাকে দেখাতে বাধ্য নই, তারপরের দিন ইউসুফ মিয়া নামে মোগর খাল গ্রামের এক ব্যক্তি মুঠোফোন সাংবাদিক গাজী মামুনকে প্রাণনাশের হুমকি দেয়।।