নিজস্ব প্রতিনিধি (ময়মনসিংহ) : গত ৫ই আগষ্টে ছাত্র জনতার আন্দোলন সংগ্রামের ফলে সাবেক আওয়ামী ফ্যাসিবাদী সরকারের প্রেতাত্মা খ্যাত শেখ হাসিনা সরকারের পতন হলেও, তার আমলারা এখনো বহাল তবিয়তে।দীর্ঘ ২০ বছর একই কর্মস্থলে থেকে সহকারী প্রকৌশ লী থেকে পদোন্নতি পেয়ে প্রধান প্রকৌশলীর পদ বাগিয়ে নেন।
তার ম্যানেজমিশনের জুড়ি নেই প্রধান প্রকৌশলী হয়ে বাড়ি গাড়ি ও অঢেল সম্পদের মালিক বনে গেছেন। ঢাকা কলাবা গান টাঙ্গাইল ময়মনসিংহ শহরে ২৫টি ফ্লাটের মালিক মসিকের প্রধান প্রকৌশলী ও প্রকল্প পরিচালক মোঃ রফিকুল ইসলাম মিঞা। এছাড়াও নামে বেনামে একাধিক ব্যাংকের রয়েছে কোটি কোটি টাকা। তিনি ময়মনসিংহ সিটিতে কিচেন মার্কেটে টেন্ডারের মাধ্যমে শত কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছিলেন।
ঠিকাদারের কাছে কমিশনকে কয়েক কোটি টাকার বিল দিয়ে এক যুগ ধরে কিচেন মার্কেটটি চালুর কোন উদ্যোগ নিচ্ছেন না। যার ফলে যেসব মালিক ঘর নিয়েছেন তারা ক্ষতিগ্রস্ত।
প্রধান প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম মিঞা তার দুর্নীতি অপকর্মের শেষ কোথায়? তিনি নিজেই ঠিকাদার, তার বিরুদ্ধে কেউ মুখ খুলতে সাহস পায় না। তিনি প্রভাবশালী সিন্ডিকেট ম্যানেজ করে চলেন। এমন ঘটনায় দুদক রহস্যজনক কারণে নীরব। এই অভিযোগ নগরবাসীর?।
তার দুর্নীতির অন্যতম সহযোগী হিসেবে ছিলেন বেশ কয়েকজ ন প্রকৌশলী ও হিসাব রক্ষন কর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদ, কাজল সহ। বেশ কয়েকজন প্রকৌশলী মিলে ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশন সংলগ্ন দশ তলা ভবন নির্মাণ করেছন।