![](https://ajkerdesh.com/wp-content/uploads/2025/02/4b01e903-9e3e-4eef-9890-cef8d9330c04-300x211.jpg)
পক্ষান্তরে যে আমল এই শর্তের বিপরীত হবে, তা হবে প্রত্যাখ্যাত বা অগ্রহণযোগ্য। আর ইবাদাত কবুল ও প্রত্যাখ্যানের এ শর্তই হচ্ছে ইখলাছ। তাই ইবাদাত কবুল হওয়া বা না হওয়া সে ইবাদাতের ইখলাছের উপর নির্ভরশীল। ইবাদতের দ্বারা মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করতে হবে। কিন্তু বর্তমান সমাজে দেখা যায় ইবাদাত দ্বারা মানুষের নিকট মর্যাদা ও সম্মান পেতে চায়, লোকদের দেখানোর জন্য বা তাদের নিকট থেকে প্রশংসা কুড়াতে চায়। মনে রাখতে হবে ইখলাছ বিহীন আমলের পরিণতি খুবই কঠিন ও ভয়াবহ।
গতকাল কুমিল্লা জেলার মুরাদনগর উপজেলাধীন ডুমুরিয়া কাঠ বাজার মাঠ প্রাঙ্গণে বাহরে শরীয়ত, মুজাদ্দিদে যামান আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহ্ মোহাম্মদ মোহেব্বুল্লাহ (রহ.) এর স্মরণে ঈছালে ছাওয়াব ওয়াজ মাহফিলের আখেরী মুনাজাতের পূর্ব আলোচনায় হযরত পীর ছাহেব কেবলা আগত মেহমানদের উদ্দেশ্যে একথা বলেন।
![](https://ajkerdesh.com/wp-content/uploads/2024/05/WhatsApp-Image-2024-05-31-at-21.07.07_c7f123fd.jpg)
মাহফিলে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেন- বাংলাদেশ জমইয়াতে হিযবুল্লাহর সিনিয়র নায়েবে আমীর আলহাজ্ব হযরত মাওলানা হাফেজ মুফতি শাহ্ আবু বকর মোহাম্মদ ছালেহ নেছারুল্লাহ, ছারছীনা দারুচ্ছুন্নাত জামেয়া-এ-নেছারিয়া দ্বীনিয়ার মুহাদ্দিস মাওলানা মোঃ মুহিব্বুল্লাহ আল মাহমুদ প্রমূখ।
পরিশেষে হযরত পীর ছাহেব কেবলা দেশ, জাতি ও মুসলিম উম্মাহর সার্বিক কল্যাণ ও শান্তি কামনা করে ও বিশেষ করে এলাকার মুর্দেগাণদের জন্য আখেরী মুনাজাত পরিচালনা করেন।