!! সঞ্জয় হালদার ও অনিকা ঘোষের আবেদনে বলা হয়, সঞ্জয় হালদার সরকারি চাকরিজীবী হিসেবে তার পদ-পদবির প্রভাব খাটিয়ে অবৈধ উপায়ে অর্জিত অর্থ তার স্ত্রী অনিকা ঘোষ, মা শিখা রানী হালদার ও বাবা সুরেন্দ্রনাথ হালদারের ব্যাংক হিসাবে লেনদেনপূর্বক ব্যাংকিং চ্যানেলে আনায়ন করে বৈধতা প্রদানের প্রচেষ্টাসহ মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে সম্পৃক্ত ধারায় অপরাধ করাসহ অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ অনুসন্ধান চলমান রয়েছে। অভিযোগ সংশ্লিষ্টরা দেশ ছেড়ে বিদেশে পলায়ন করতে পারেন মর্মে বিশ্বস্তসূত্রে জানা যায়। অভিযোগের সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বাথে তাদের বিদেশগমন রহিত করা প্রয়োজন। আব্দুর রশিদ শিকদারের আবেদনে বলা হয়, তার বিরুদ্ধে লুটপাট, জমি দখল ও অবৈধভাবে পদ্মা নদী থেকে বালু উত্তোলনের মাধ্যমে জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগের অনুসন্ধান চলছে। আব্দুর রশিদ শিকদার দেশ ছেড়ে বিদেশে পলায়ন করতে পারেন মর্মে অনুসন্ধানকালে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়। তিনি বিদেশে পালিয়ে গেলে অনুসন্ধান কাজ ব্যাহত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এজন্য তার বিদেশগমন রহিত করা একান্ত প্রয়োজন। গোপালগঞ্জের জামাই সঞ্জয় এর বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ থাকলেও তৎকালীন গণপূর্ত সচিব গোপালগঞ্জের হওয়ায় বাগিয়ে নেন প্রাইস পোস্টিং, বাংলাদেশ হকি ফেডারেশনের সভাপতি এবং গণপূর্তের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী ও তার স্ত্রীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা !!

নিজস্ব প্রতিবেদক : বাংলাদেশ হকি ফেডারেশনের সহসভাপতি আব্দুর রশিদ শিকদার, গণপূর্তের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী সঞ্জয় হালদার ও তার স্ত্রী অনিকা ঘোষের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত।

আব্দুর রশিদ শিকদারের আবেদনে বলা হয়, তার বিরুদ্ধে লুটপাট, জমি দখল ও অবৈধভাবে পদ্মা নদী থেকে বালু উত্তোলনের মাধ্যমে জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগের অনুসন্ধান চলছে। আব্দুর রশিদ শিকদার দেশ ছেড়ে বিদেশে পলায়ন করতে পারেন মর্মে অনুসন্ধানকালে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়। তিনি বিদেশে পালিয়ে গেলে অনুসন্ধান কাজ ব্যাহত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এজন্য তার বিদেশগমন রহিত করা একান্ত প্রয়োজন।

সঞ্জয় হালদার ও অনিকা ঘোষের আবেদনে বলা হয়, সঞ্জয় হালদার সরকারি চাকরিজীবী হিসেবে তার পদ-পদবির প্রভাব খাটিয়ে অবৈধ উপায়ে অর্জিত অর্থ তার স্ত্রী অনিকা ঘোষ, মা শিখা রানী হালদার ও বাবা সুরেন্দ্রনাথ হালদারের ব্যাংক হিসাবে লেনদেনপূর্বক ব্যাংকিং চ্যানেলে আনায়ন করে বৈধতা প্রদানের প্রচেষ্টাসহ মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে সম্পৃক্ত ধারায় অপরাধ করাসহ অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ অনুসন্ধান চলমান রয়েছে। অভিযোগ সংশ্লিষ্টরা দেশ ছেড়ে বিদেশে পলায়ন করতে পারেন মর্মে বিশ্বস্তসূত্রে জানা যায়। অভিযোগের সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বাথে তাদের বিদেশগমন রহিত করা প্রয়োজন।
গণপূর্ত অধিদপ্তরের অপর একটি সুত্রের দাবি, উপবিভাগীয় প্রকৌশলী সঞ্জয় হালদার ছিলেন পতিত স্বৈরাচারের দোসর, দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন । গণপূর্ত ইএম বিভাগ ২ অধীন সাবডিভিশন ৪ এ কর্মরত অবস্থায় তৎকালীন নির্বাহী প্রকৌশলী জাহাঙ্গীরের নেতৃত্বে হয়ে উঠেন দুর্নীতির কেন্দ্রীয় বিন্দুতে ।
গোপালগঞ্জের জামাই সঞ্জয় এর বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ থাকলেও তৎকালীন গণপূর্ত সচিব গোপালগঞ্জের হওয়ায় বাগিয়ে নেন প্রাইস পোস্টিং । বর্তমান প্রধান প্রকৌশলী তাকে পুনরায় ঢাকায় পদায়ন করেন । দুর্নীতিতে সিদ্ধহস্ত হলেও , কখনো শাস্তি ভোগ করতে হয় না বরং পুরস্কৃত হওয়া হতে হয় এটাই গণপূর্ত অধিদপ্তরের রীতিনীতি। গণপূর্তের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী সঞ্জয় হালদার ও তার স্ত্রী অনিকা ঘোষের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত।
গত ১৭ ফেব্রুয়ারি, সোমবার দুদকের পৃথক আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগর জৈষ্ঠ বিশেষ জজ মো. জাকির হোসেন গালিব এ আদেশ দেন। দুদকের সহকারী পরিচালক আমিনুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
আব্দুর রশিদ শিকদারের আবেদনে বলা হয়, তার বিরূদ্ধে লুটপাট, জমি দখল ও অবৈধভাবে পদ্মা নদী থেকে বালু উত্তোলনের মাধ্যমে জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগের অনুসন্ধান চলছে।
সঞ্জয় হালদার ও অনিকা ঘোষের আবেদনে বলা হয়, সঞ্জয় হালদার সরকারি চাকরিজীবী হিসেবে তার পদ-পদবির প্রভাব খাটিয়ে অবৈধ উপায়ে অর্জিত অর্থ তার স্ত্রী অনিকা ঘোষ, মা শিখা রানী হালদার ও বাবা সুরেন্দ্রনাথ হালদারের ব্যাংক হিসাবে লেনদেনপূর্বক ব্যাংকিং চ্যানেলে আনায়ন করে বৈধতা প্রদানের প্রচেষ্টাসহ মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে সম্পৃক্ত ধারায় অপরাধ করাসহ অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ অনুসন্ধান চলমান রয়েছে। অভিযোগ সংশ্লিষ্টরা দেশ ছেড়ে বিদেশে পলায়ন করতে পারেন মর্মে বিশ্বস্তসূত্রে জানা যায়। অভিযোগের সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বাথে তাদের বিদেশগমন রহিত করা প্রয়োজন।
এত বড় একটা অভিযোগ চলমান অবস্থায় তিনি কিভাবে সংশ্লিষ্ট পদে পদাশীন থাকেন তা আসলেই প্রশ্নবিদ্ধ।