আহমেদ হৃদয় : বাংলাদেশ রেলওয়ে পোষ্য সোসাইটির সভাপতি মো. মনিরুজ্জামান মনির বলেছেন, গার্মেন্টস শ্রমিক এর কথা সবাই বলছেন কিন্তু এর বাইরেও তো অনেক শ্রমজীবি মানুষ আছে তাদের কি অবস্থা সেই বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে দেখা উচিৎ যেমন ইমারত নির্মাণ-ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কসপ, স-মিল, চাতাল, পাথর ভাংগা, দোকান কর্মচারী, স্থলবন্দর এর লোড আনলোড, হোটেল রেস্তোরাঁ, পরিবহন শ্রমিক, হকার, রিক্সা ভ্যান, ক্ষেতমজুর, কাঠ মিস্ত্রি, স্বর্ণ শিল্পসহ অন্যান আরো বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শ্রমিকদের কথাও তো চিন্তা করতে হবে। দেশের চলমান সংকটে তারা কিভাবে বেচে আছে। কিভাবে দিন কাটছে মফস্বল জেলার সংবাদকর্মীদের। চলমান সংকট থেকে উত্তরনের জন্য সরকার কর্তৃক ঘোষিত ৭২ হাজার ৭৫০ কোটি টাকা প্রমোদনা তো সমাজের বিত্তশালীদের জন্য। যারা ব্যবসা বানিজ্য ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছেন তাদের জন্য। গরিব, মধ্যবিত্ত, শ্রমিক, সংবাদকর্মী, কৃষক শ্রেনির মানুষকে তো আর স্বল্প সুদে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ সরকার কর্তৃক ঘোষিত ৭২ হাজার ৭৫০ টাকা থেকে লোন দেবেন না। তাহলে নি¤œআায়ের মানুষদের সরকার কি দিলেন। সরকার গরিবদের যে অনুদান দিচ্ছেন তাও আবার কিছু মানুষকে দিয়ে ফটোসেশন আর মিডিয়া কভারেজ দিয়ে নেতারা অর্ধেকই হজম করছে। সারাদেশবাসি বিভিন্ন ইলেক্ট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার মাধ্যমে ইতিমধ্যে চাল চুরির বিষয়টি দেখছেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনার কাছে অনুরোধ গরীব, নি¤œবিত্ত, মধ্যবিত্ত, সংবাদকর্মী, বিভিন্ন পেশার শ্রমিক শ্রেনির মানুষের জন্য। কোন প্রোনদনা ঘোষণা করা যায় কিনা ভেবে দেখার আহবান করছি। কারণ আপনি যে প্রোনোদনা ঘোষণা করেছেন এটা বড় লোকদের জন্য গরিবদের জন্য নয়।