নিজস্ব প্রতিনিধি : গত ইং ১৮/৬/১৯ তারিখ মেহেদী হাসান সবুজ(২৩)কে তার বন্ধু রাজ তাদের রাজশাহী শহরের বাসা থেকে ডেকে নিয়ে যায়। ইং ২০/৬/১৯ তারিখ তার মা সংবাদ পান সবুজের লাশ গোদাগাড়ী হাসপাতালে পড়ে আছে। পরে সবুজের মা শেফালী আক্তার বাদী হয়ে রাজ সহ ০৯ জনের নামে হত্যা মামলা রুজু করলে পিবিআই রাজশাহী মামলাটি তদন্ত শেষে এজাহার নামীয় আসামি তারেক ও বাবু নামে অভিযোগপত্র দিলে বাদীনী উক্ত পুলিশ রিপোর্টের বিরুদ্ধে নারাজী দিলে বিজ্ঞ আদালত মামলাটি সিআইডি রাজশাহী তদন্তের আদেশ দেন। সিআইডি কতৃপক্ষ মামলাটির তদন্তভার আমার উপর অপর্ন করলে আমি মামলাটি তদন্ত কালে জানতে পারি যে ঘটনার দিন আসামি তারেক ও বাবু এবং ডিসিস্ট সবুজ আসামি তারেক ও বাবুর বাড়িতে বসে হিরোইন সেবনের সময় তারেকের মা সালমা ছেলেদের বকাঝকা করে এবং মেম্বারের মাধ্যমে পুলিশকে সংবাদ দিতে চাহিলে সবুজ ভয়ে হিরোইন সহ দৌড় দিলে তারেক তার সাথে ধস্তাধস্তি করে। সবুজ সেখান থেকে দৌড়ে গোদাগাড়ী থানার উজান পাড়া সিব্দপাড়া নামক স্থানে রাজশাহী হতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ গামী একটি অজ্ঞাত ট্রাকে সিগনাল দিলে ট্রাকটি শ্লো করামাত্র সবুজ ট্রাকের ডালা ধরে ঊঠার সময় আসামি তারেক সবুজের শাটের কলার ধরে টান দিলে সবুজ রাস্তায় পড়ে গুরুতর জখম হয়ে মৃত্যু বরণ করে। ঘটনার পর হতে আসামি তারেক পলাতক ছিল। মঙ্গলবার গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গোদাগাড়ীর বাইপাস মোড়ে উজ্জ্বলের হোটেলে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়।