বাংলাদেশর ইতিহাসে রেকর্ড গড়লো নিরীহ সবজি আলু

Uncategorized আইন ও আদালত জাতীয় বিশেষ প্রতিবেদন সারাদেশ

 

নিজস্ব প্রতিনিধি :  জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর এবং কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের নির্ধারিত দামের চেয়ে অতিরিক্ত দামে রংপুরের কোল্ড স্টোরেজে আলু বিক্রি হচ্ছে। শুধু কোল্ড স্টোরেজ পর্যায়েই নয়, বেধে দেয়া দামের কোনো তোয়াক্কা না করেই বিক্রি হচ্ছে খুচরা বাজারেও। আর এই নিয়ন্ত্রণহীন বাজারে ভোক্তা পর্যায়ে এককেজি আলুর দাম পড়ছে ৬০থেকে ৬৫ টাকা। যা বেধে দেয়া দামের চেয়ে অনেক বেশি।


বিজ্ঞাপন

গত সপ্তাহে আড়ৎ পর্যায়ে প্রতিকেজি আলুর দাম ৩৫ টাকা, হিমাগার পর্যায়ে ৩২ টাকা এবং ভোক্তা পর্যায়ে ৪০ টাকা নির্ধারণ করে দেয় কৃষি বিপণন অধিদপ্তর।

কিন্তু হিমাগার পর্যায়ে প্রতিকেজি আলু বিক্রি হচ্ছে ৪৭-৪৮টাকায়। অর্থাৎ বেধে দেয়া দামের চেয়ে প্রায় ২২-২৩ টাকা বেশি দরে। আর খুচরা বাজারে দেখা গেছে এককেজি আলুর দাম ঠেকেছে ৬৫ টাকায়।

ব্যবসায়ীদের দাবি অতিবৃষ্টির জন্য এবার সব সবজির দামই চড়া। এছাড়া, বিগত বছরের লোকসান পুষিয়ে নিতে বেশি দামে আলু বিক্রি করছেন তারা। বাজারে পর্যাপ্ত সরবরাহ না থাকা ও বৃষ্টিতে অন্যান্য সবজি নষ্ট হয়ে যাওয়ায় আলুর ওপর বাড়তি চাপ পড়ায় দাম উর্ধ্বমুখী বলে জানান বিভিন্ন পর্যায়ের ব্যবসায়ীরা।

তবে, দাম বৃদ্ধির পেছনে সিন্ডিকেটের কারসাজির কথা বলছেন কৃষক নেতারা। তবে, দাম নিয়ন্ত্রণে খুচরা বাজার কোল্ড স্টোরেজ পর্যায়ে তদারকি করা দরকার বলে মনে করে সচেতন সমাজ।


Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *