!! তার চাচা আওয়ামী লীগের বাগেরহাট ৩ আসনের সংসদ সদস্য, খুলনার মেয়র, খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি তালুকদার আব্দুল খালেক। তার মা শেখ হেলালের স্ত্রীর বান্ধবী হওয়ায় তিনি গণপূর্ত অধিদপ্তরে শেখ পরিবারের ক্ষমতায় বলিয়ান ছিলেন। গোপালগঞ্জের সচিব শহিদুল্লাহ খন্দকারের বাসভবন রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব থাকায় নিয়াজ তানভিরের তার সাথে টাকার সম্পর্ক গড়ে তুলেন। একপর্যায়ে গোপালী সচিব শহীদুল্লাহ খন্দকারের কালেক্টরেট হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। ক্যাডেট কলেজে পড়ার সুবাদে গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলীর সাথে তার অত্যন্ত নিবিড় সম্পর্ক থাকায়, তার বিরুদ্ধে বারবার অভিযোগ আসলেও প্রধান প্রকৌশলী সেই বিষয়ে সব সময় নীরব থেকেছেন। প্রধান প্রকৌশলীর বাবা বরিশাল ক্যাডেটে শিক্ষক ছিলেন যখন নিয়াজ তানভীর সেখানে পড়াশোনা করেন। এইভাবে নানা কানেকশনে নিয়ে আজ তানভীর ফ্যাসিবাদ আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বিশাল ক্ষমতার অধিকারী হয়ে যান। দুর্নীতির টাকায় তিনি সেগুনবাগিচায় নিজের নামে একটি ফ্ল্যাট মতফ্ল্যাটসহ নানা অবৈধ সম্পত্তি গড়ে তুলেন। তিনি আওয়ামী লীগ আমলে টানা পাঁচ বছর ঢাকার অন্যতম বড় বিভাগ ই/এম বিভাগ ৩ এর নির্বাহী প্রকৌশলী ছিলেন। সেখানে তিনি নানা দুর্নীতির কর্মকান্ডে জড়িয়েছেন। তার বিরুদ্ধে একাধিক তদন্ত কমিটি গঠিত হলেও সে তদন্ত কমিটি কখনোই সুষ্ঠুভাবে তদন্ত করতে পারেনি। আজিমপুর সরকারি কোয়ার্টার নির্মাণ কাজে উনি ফ্যাসিবাদ আওয়ামী লীগের দোসর প্রকল্প পরিচালক ইলিয়াস সাহেবের সহযোগী হিসেবে দুর্নীতিতে সমানভাবে অংশগ্রহণ করেছেন। সেই ইলিয়াস কে বাচাতে প্রধান প্রকৌশলী তাকে ঢাকার বাইরে পদায়ন করেন।আজিমপুর এ পার্কিং সেড নির্মাণ নিয়ে তার বিরুদ্ধে দুর্নীতি তদন্ত হয়েছে। এ বিষয়ে একটি জাতীয় দৈনিক পত্রিকার রিপোর্ট হলেও রহস্যজনক কারণে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি। তার ফেসবুকের সব সময় আওয়ামী লীগ সংক্রান্ত নানা ধরনের পোস্ট থাকতো এছাড়াও তার চাচা তালুকদার আব্দুল খালেক কে নিয়ে সব সময় পোস্ট দিয়ে সবাইকে জানান দিতেন উনি কত বড় আওয়ামী লীগার। কিন্তু ৫ই আগস্টের পট পরিবর্তনের পরে উনি ওনার facebook থেকে সকল ছবি সরিয়ে দেন। বিশাল অংকের টাকা নিয়ে মিশনে নামেন সকলকে ম্যানেজ করার, প্রধান প্রকৌশলীর অফিসে বড় অংকের টাকা দিয়ে উনি রাতারাতি আওয়ামী লীগের খাতা থেকে নাম কাটান। টানা।৫ বছর ঢাকায় একটি ওয়ার্কিং ডিভিশনে দায়িত্ব পালন করার পরেও প্রধান প্রকৌশলী তাকে বর্তমান সরকারের আমলে পুনরায় ঢাকার আরেকটি ওয়ার্কিং ডিভিশন এ পোস্টিং দেন, যা নজিরবিহীন।নিয়াজ মোঃ তানভীর আলম তার চাচার ক্ষমতা এতই খাটাতে চান যে তার পাসপোর্টে ডকুমেন্টস এ তার বাবার নাম না দিয়ে চাচার নাম দিয়েছেন। আরো উল্লেখ্যে এই পদে পূর্বে দায়িত্ব পালন করেন মুহিবুল ইসলাম, জিনি আওয়ামি গণপূর্ত মন্ত্রি শরিফ আহমেদের লোক ছিলেন, মুহিবুল ইসলামের বাবা ছিলেন আওয়ামি পুলিস। এত কিছু পর ও সুধু কেডেট হওয়ায় চিফ তাকে চট্টগ্রামে একটি ওয়ারকিং ডিভিসন এর এক্সেন করেন; এখন প্রশ্ন হল সচিবালয়ের মতো একটি স্পর্শকাতর জায়গার দায়িত্বে কিভাবে একজন আওয়ামী লীগের দালাল দায়িত্ব পালন করে? এই বিষয়ে কেন কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হলো না ? !!
নিজস্ব প্রতিবেদক : রাজধানীর আজিমপুর সরকারি কলোনির ভেতরে কর্মকর্তাদের জন্য বহুতল মেকানিক্যাল কার পার্কিং শেড নির্মাণকাজে অনিয়মের অভিযোগ তদন্ত করে প্রতিবেদন জমা দিয়েছে তদন্ত কমিটি। তদন্তে অনিয়ম-দুর্নীতির সত্যতা মিলেছে। গণপূর্ত অধিদপ্তর সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
তদন্ত কমিটির মতামতে বলা হয়েছে, অনুমোদন ব্যতীত ডিপিপিতে উল্লিখিত কার পার্কিংয়ের সংখ্যা কমিয়ে স্থাপনা নির্মাণ করা সমীচীন হয়নি, যা স্থপতির এখতিয়ারবহির্ভূত। সাশ্রয়কৃত অর্থ এবং স্থাপত্য অধিদপ্তরের ভেটিংকৃত নকশা ও শর্তগুলো প্রতিপালনে অবশিষ্ট কাজগুলোর প্রস্তাব সংশোধিত ডিপিপিতে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে, তা অনুমোদনের আগে দ্রুত কাজ সমাপ্তির লক্ষ্যে দরপত্র আহ্বান করলেও চুক্তি সম্পাদন করা কোনোভাবেই সমীচীন হয়নি। জুলাই মাসের ২ তারিখে গণপূর্ত ও গৃহায়ণ মন্ত্রণালয় এবং গণপূর্ত অধিদপ্তরে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক গণপূর্ত অধিদপ্তরের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী (পওবিপ্র) মো. শফিকুল ইসলাম গণমাধ্যম কে বলেন, অধিদপ্তরের ই/এম-৩ নির্বাহী প্রকৌশলী নিয়াজ মো. তানভীর আলমের বিরুদ্ধে মেকানিক্যাল কার পার্কিং শেড নির্মাণকাজে অনিয়মের অভিযোগ ছিল। অভিযোগের বিষয়ে আমাদের কাজ ছিল সঠিকভাবে তদন্ত করে রিপোর্ট জমা দেওয়া। সেটাই করা হয়েছে। রিপোর্টের ভিত্তিতে তার বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেবে, সেটা মন্ত্রণালয়ের বিষয়। তদন্ত করে যা পেয়েছি তাই দেওয়া হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, আজিমপুর সরকারি কলোনির ভেতরে আবাসিক ফ্ল্যাট নির্মাণ প্রকল্পের আওতায় মেকানিক্যাল কার পার্কিং শেড নির্মাণ করা হচ্ছে। ১২ তলা স্টিল স্ট্রাকচারের পার্কিং ভবনের জন্য ৭২ কোটি টাকা বরাদ্দ ছিল। কিন্তু কাজ না করে বিল তোলার অভিযোগ রয়েছে। এ ছাড়া ডিপিপিতে ২৮৮ গাড়ি রাখার স্থানের কথা বলা হলেও যেটি নির্মাণ করা হচ্ছে সেখানে রাখা যাবে ২৪০টি গাড়ি। এতে প্রায় ১১ কোটি টাকা কম খরচ হয়। কিন্তু সাশ্রয় হওয়া টাকা ফেরত না দিয়ে আত্মসাতের আয়োজন করা হয়েছে। পার্কিংয়ের রং করা ও কভার তৈরির জন্য দুটি দরপত্র আহ্বান করা হয়। অথচ রং ও কভার তৈরির কাজ প্রকল্পের মূল কাজের মধ্যেই রয়েছে। ফলে একই কাজ দুইবার দেখিয়ে ঠিকাদার ও সংশ্লিষ্ট প্রকৌশলীরা এই ১১ কোটি টাকা ভাগবাটোয়ারার আয়োজন করেন। এ বিষয়ে প্রকল্প পরিচালকের কাছে অভিযোগ দেওয়া হলে তিনি দুই দফা চিঠি দিয়েও নির্বাহী প্রকৌশলীর কোনো জবাব পাননি। পরে এসব অনিয়ম-দুর্নীতির বিষয়ে তদন্ত কমিটি করার নির্দেশনা দেয় সংস্থাটি।
গণপূর্ত অধিদপ্তরের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী (পওবিপ্র) শফিকুল ইসলামকে আহ্বায়ক, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (ডিজাইন সার্কেল) শেখর চন্দ্র বিশ্বাসকে সদস্য সচিব এবং গণপূর্ত প্রকিউরমেন্ট ইউনিটের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (রিজার্ভ) আশেক আহমেদ শিবলীকে সদস্য করে একটি তদন্ত কমিটি করা হয়। কমিটিকে ১০ কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়। কমিটি তদন্ত করে যথাসময়ে প্রতিবেদন দেয়।
গণপূর্ত অধিদপ্তরের কয়েকজন প্রকৌশলী বলেন, আজিমপুর সরকারি কলোনিতে বহুতল মেকানিক্যাল কার পার্কিং শেড নির্মাণকাজে ব্যাপক অনিয়ম-দুর্নীতি হয়েছে। কিন্তু একটি চক্র এ মূল বিষয়টি ভিন্নভাবে প্রকাশ করতে তদন্ত কমিটিকে বিভিন্নভাবে চাপ প্রয়োগ করেছে। তাই তদন্ত প্রতিবেদন কৌশলে প্রকাশ করা হয়েছে। কার পার্কিংয়ের কাজে ব্যাপক অনিয়ম করা সত্ত্বে ধরাছোঁয়ার বাইরে প্রকৌশলী তানভীর।
তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে মতামতে বলা হয়েছে: যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদন ব্যতীত ডিপিপির ব্যত্যয় ঘটিয়ে স্থাপনার ধারণক্ষমতা হ্রাস করে ২৮৮টি কারের জন্য পার্কিং নির্মাণের স্থলে ২৪০টির জন্য স্থাপনা নির্মাণ করা সমীচীন হয়নি। স্থাপনার ধারণক্ষমতা হ্রাস করা স্থপতির এখতিয়ারবহির্ভূত। ধারণক্ষমতা কমানোর বিষয়টি ন্যূনতম প্রকল্প স্টিয়ারিং কমিটির সভায় অনুমোদন করানো উচিত ছিল। তা ছাড়া এর ফলে সাশ্রয় হওয়া অর্থ এবং স্থাপত্য অধিদপ্তরের ভেটিংকৃত নকশা ও শর্তগুলো প্রতিপালন করতে অবশিষ্ট যে কাজগুলোর প্রস্তাব সংশোধিত ডিপিপিতে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে, তা অনুমোদনের আগে দ্রুত কাজ সমাপ্তির লক্ষ্যে দরপত্র আহ্বান করলেও চুক্তি সম্পাদন করা কোনোভাবেই সমীচীন হয়নি।
এ বিষয়ে কথা বলতে গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী শামীম আক্তারের অফিসে গিয়ে অপেক্ষা করেও তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি। পরে তাকে একাধিকবার ফোন দিলেও তিনি ধরেননি। বিধায় তার কোন প্রকার বক্তব্য প্রকাশিত হলো না।
অধিদপ্তরের ই/এম-৩ নির্বাহী প্রকৌশলী নিয়াজ মো. তানভীর আলম গণমাধ্যম কে বলেন, ‘তদন্ত কমিটি রিপোর্ট দিয়েছে, আমি এ বিষয়ে কিছুই জানি না। ডিপিপিতে যে কাজ অনুমোদন দেওয়া হয়েছে, আমি সেই কাজই করেছি। তদন্ত রিপোর্ট আমার কাছে আসেনি। এলে আমি উত্তর দেব।’
প্রশাসনের প্রাণকেন্দ্র সচিবালয় (গণপূর্ত ই/এম বিভাগ-৪) এ সদ্যপদায়নকৃত নির্বাহী প্রকৌশলী নিয়াজ মোঃ তানভীর আলম : তার চাচা আওয়ামী লীগের বাগেরহাট ৩ আসনের সংসদ সদস্য, খুলনার মেয়র, খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি তালুকদার আব্দুল খালেক। তার মা শেখ হেলালের স্ত্রীর বান্ধবী হওয়ায় তিনি গণপূর্ত অধিদপ্তরে শেখ পরিবারের ক্ষমতায় বলিয়ান ছিলেন। গোপালগঞ্জের সচিব শহিদুল্লাহ খন্দকারের বাসভবন রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব থাকায় নিয়াজ তানভিরের তার সাথে টাকার সম্পর্ক গড়ে তুলেন। একপর্যায়ে গোপালী সচিব শহীদুল্লাহ খন্দকারের কালেক্টরেট হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। ক্যাডেট কলেজে পড়ার সুবাদে গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলীর সাথে তার অত্যন্ত নিবিড় সম্পর্ক থাকায়, তার বিরুদ্ধে বারবার অভিযোগ আসলেও প্রধান প্রকৌশলী সেই বিষয়ে সব সময় নীরব থেকেছেন। প্রধান প্রকৌশলীর বাবা বরিশাল ক্যাডেটে শিক্ষক ছিলেন যখন নিয়াজ তানভীর সেখানে পড়াশোনা করেন। এইভাবে নানা কানেকশনে নিয়ে আজ তানভীর ফ্যাসিবাদ আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বিশাল ক্ষমতার অধিকারী হয়ে যান। দুর্নীতির টাকায় তিনি সেগুনবাগিচায় নিজের নামে একটি ফ্ল্যাট মতফ্ল্যাটসহ নানা অবৈধ সম্পত্তি গড়ে তুলেন। তিনি আওয়ামী লীগ আমলে টানা পাঁচ বছর ঢাকার অন্যতম বড় বিভাগ ই/এম বিভাগ ৩ এর নির্বাহী প্রকৌশলী ছিলেন। সেখানে তিনি নানা দুর্নীতির কর্মকান্ডে জড়িয়েছেন। তার বিরুদ্ধে একাধিক তদন্ত কমিটি গঠিত হলেও সে তদন্ত কমিটি কখনোই সুষ্ঠুভাবে তদন্ত করতে পারেনি। আজিমপুর সরকারি কোয়ার্টার নির্মাণ কাজে উনি ফ্যাসিবাদ আওয়ামী লীগের দোসর প্রকল্প পরিচালক ইলিয়াস সাহেবের সহযোগী হিসেবে দুর্নীতিতে সমানভাবে অংশগ্রহণ করেছেন। সেই ইলিয়াস কে বাচাতে প্রধান প্রকৌশলী তাকে ঢাকার বাইরে পদায়ন করেন।আজিমপুর এ পার্কিং সেড নির্মাণ নিয়ে তার বিরুদ্ধে দুর্নীতি তদন্ত হয়েছে। এ বিষয়ে একটি জাতীয় দৈনিক পত্রিকার রিপোর্ট হলেও রহস্যজনক কারণে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি। তার ফেসবুকের সব সময় আওয়ামী লীগ সংক্রান্ত নানা ধরনের পোস্ট থাকতো এছাড়াও তার চাচা তালুকদার আব্দুল খালেক কে নিয়ে সব সময় পোস্ট দিয়ে সবাইকে জানান দিতেন উনি কত বড় আওয়ামী লীগার। কিন্তু ৫ই আগস্টের পট পরিবর্তনের পরে উনি ওনার facebook থেকে সকল ছবি সরিয়ে দেন।
বিশাল অংকের টাকা নিয়ে মিশনে নামেন সকলকে ম্যানেজ করার, প্রধান প্রকৌশলীর অফিসে বড় অংকের টাকা দিয়ে উনি রাতারাতি আওয়ামী লীগের খাতা থেকে নাম কাটান। টানা।৫ বছর ঢাকায় একটি ওয়ার্কিং ডিভিশনে দায়িত্ব পালন করার পরেও প্রধান প্রকৌশলী তাকে বর্তমান সরকারের আমলে পুনরায় ঢাকার আরেকটি ওয়ার্কিং ডিভিশন এ পোস্টিং দেন, যা নজিরবিহীন।নিয়াজ মোঃ তানভীর আলম তার চাচার ক্ষমতা এতই খাটাতে চান যে তার পাসপোর্টে ডকুমেন্টস এ তার বাবার নাম না দিয়ে চাচার নাম দিয়েছেন। আরো উল্লেখ্যে এই পদে পূর্বে দায়িত্ব পালন করেন মুহিবুল ইসলাম, জিনি আওয়ামি গণপূর্ত মন্ত্রি শরিফ আহমেদের লোক ছিলেন, মুহিবুল ইসলামের বাবা ছিলেন আওয়ামি পুলিস। এত কিছু পর ও সুধু কেডেট হওয়ায় চিফ তাকে চট্টগ্রামে একটি ওয়ারকিং ডিভিসন এর এক্সেন করেন; এখন প্রশ্ন হল সচিবালয়ের মতো একটি স্পর্শকাতর জায়গার দায়িত্বে কিভাবে একজন আওয়ামী লীগের দালাল দায়িত্ব পালন করে? এই বিষয়ে কেন কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হলো না?