দেশের ইতিহাসে প্রথম উন্মুক্ত স্থানে হচ্ছে না ঈদ জামাত

জাতীয়

নিজস্ব প্রতিবেদক : দেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো উন্মুক্ত স্থানে হচ্ছে না ঈদের জামাত। তবে মুসল্লিরা মসজিদে স্বাস্থ্যবিধি মেনে অংশ নিতে পারবেন ঈদের নামাজে।
ইসলামী চিন্তাবিদরা বলছেন, দুর্যোগের সময় দেশ ও জাতিকে রক্ষা করাই হলো ইসলামের প্রকৃত শিক্ষা। তাই জনস্বাস্থ্য বিবেচনায় সরকারের নির্দেশনা পালন করা উত্তম বলে মনে করছেন তারা।
প্রতিবছর শত শত মানুষের কর্মব্যস্ততায় ঈদ জামাতের প্রস্তুতিতে মুখর থাকে জাতীয় ঈদগাহ ময়দান। কিন্তু ঈদের আর কয়েকটা দিন বাকী থাকলেও শূন্য পড়ে আছে সবুজ মাঠ।
করোনা ভাইরাসের নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে মুসলমানদের অন্যতম ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতরে।
একমাসের সিয়াম সাধনার পরে সৃষ্টি কর্তার পক্ষ থেকে আসে খুশির ঈদ। ধর্মপ্রাণদের বছরের অপেক্ষা। প্রাণে প্রাণ মিলাতে উৎসবের জামাতে ছুটে আসেন হাজার হাজার মুসল্লি। তবে এবারের চিত্র একেবারেই ভিন্ন। খুশির ঈদে বাঁধ সেধেছে করোনা ভাইরাস। তাই সরকারের পক্ষ থেকে এসেছে বেশ কিছু নির্দেশনা। উন্মুক্ত স্থানে আয়োজন করা যাবে না ঈদের জামাত।
মসজিদে শারীরিক দূরত্ব মেনে জায়নামাজসহ আসতে হবে। মসজিদে রাখতে হবে জীবাণুনাশক, বিছানো যাবে না কার্পেট।
ইসলামি চিন্তাবিদ ঢাকা বায়তুল আহসান জামে মসজিদের খতিব ড. মো. রুহুল আমিন আজাদী বলেন, ধর্মে খোলা ময়দানে ঈদ জামাতের কথা থাকলেও সংকটের এ সময়ে মসজিদে ঈদের নামাজ আদায় করা শরীয়ত সম্মত।
যেহেতু মসজিদে নামাজের জন্য চাপ বাড়তে পরে তাই একাধিক জামাতের কথা বলছেন ইসলামি চিন্তিাবিদ ঢাকা বায়তুল আহসান জামে মসজিদের খতিব ড. মো. রুহুল আমিন আজাদী।


বিজ্ঞাপন