নিজস্ব প্রতিনিধি : এয়ারপোর্ট থানার সহকারী পুলিশ কমিশনার আহমেদ পেয়ার এর দিক নিদের্শনায় অফিসার ইনচার্জ খান মুহাম্মদ মাইনুল জাকির ও পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মোঃ জসিম উদ্দিন দ্বয়ের নেতৃত্বে এসআই(নিঃ)/মোঃ আবুল হোসেন, এসআই(নিঃ)/অমিত সাহা, এসআই(নিঃ)/নাজমুল আলম, এসআই(নিঃ)/পলাশ চন্দ্র দাস, এএসআই(নিঃ)/রিমন খান সঙ্গীয় ফোর্সদের সহযোগীতায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে একাধিক মামলার আসামী ১। নাবিল রাজা চৌধুরী (৩৬), পিতা-ফরহাদ রাজা চৌধুরী, সাং-হরিনাপাটি (রঙ্গারচর ইউ/পি), থানা-সুনামগঞ্জ সদর, জেলা-সুনামগঞ্জ, বর্তমান সাং-জালালাবাদ আ/এ, বাসা নং-৪৭/১০, থানা-এয়ারপোর্ট, জেলা-সিলেট কে গত ১৮/০৪/২০২১খ্রিঃ তারিখ রাত ২৩.৪৫ ঘটিকার সময় এয়ারপোর্ট থানাধীন নুরানী ১২৯, বনকলাপাড়া, সুবিদবাজার এলাকা হইতে আটক করা হয়। এ সময় তাহার সঙ্গীয় অপর ২। মোঃ জামিল বক্স (৩০), পিতা-হাজী আক্তার বক্স, সাং-আখালিয়া, বাসা নং-এফ/৭, পূর্বাশা আ/এ, থানা-কোতোয়ালী মডেল, জেলা-সিলেট, ৩। মোঃ তানজিন খান(৩৫), পিতা-রকিব উদ্দিন খান, সাং-নুরানী-১২৯, বনকলাপাড়া, সুবিদবাজার, থানা-এয়ারপোর্ট, জেলা-সিলেটদের আটক করা হয়। উপস্থিত সাক্ষীদের সম্মুখে ধৃত ১নং আসামী নাবিল রাজা চৌধুরী এর হেফাজত হইতে ১৯(উনিশ) পিস ইয়াবা ট্যাবলেট এবং মাদকদ্রব্য (ইয়াবা ট্যাবলেট) সেবনের বিভিন্ন সরঞ্জামাদি উদ্ধার পূর্বক এসআই(নিঃ)/পলাশ চন্দ্র দাশ জব্দ তালিকা মূলে জব্দ করেন। ধৃত আসামীদের বিরুদ্ধে এয়ারপোর্ট থানার মামলা নং-২৭, তাং-১৯/০৪/২০২১খ্রিঃ, ধারা-২০১৮ সালের মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের ৩৬(১) এর ১০(ক)/১৬ রুজু হয়। ধৃত আসামী নাবিল রাজা চৌধুরী এর নামে সিলেট মহানগরের বিভিন্ন থানায় অস্ত্র, বিষ্ফোরক, মাদক, পুলিশ আক্রান্ত, ছিনতাই, খুন, ধর্ষণ সহ সর্বমোট ৪১টি মামলা বিচারধীন রহিয়াছে। এছাড়াও ধৃত অন্যান্য আসামীদের নামেও একাধিক মামলা রহিয়াছে। গ্রেফতারকৃত আসামীদের কে বিধি মোতাবেক বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দ করা হইয়াছে।